নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বাড়ছে স্তন ক্যানসারের রোগীর সংখ্যা, যার ৯৮ ভাগই নারী। প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার নারী এই ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে প্রতিরোধের মাধ্যমে ৫০ ভাগই নিরাময়যোগ্য।
আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে বিশ্ব স্তন ক্যানসার দিবস নিয়ে রাজধানীর হাতিরঝিলে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের পরিচালিত সংগঠন মেডিসিন ক্লাবের ওকাথানে অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।
এতে প্রায় সাড়ে ৩০০ স্বেচ্ছাসেবক অংশ নেন। এ সময় সবার পরনে গোলাপি টি-শার্ট দেখা যায়। এর মাধ্যমে সমাজের অন্যান্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং তাদের মনেও স্তন ক্যানসার নিয়ে প্রশ্ন জাগ্রত করাই মূল উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চতুর্থ জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচির (এইচপিএনএসপি) অধীনে এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) সহযোগিতায় প্রথমবারের মতো এই ওয়াক ফর পিংক আয়োজন করে সংগঠনটি।
মাসব্যাপী সারা দেশের বিভিন্ন জেলাতেও তাদের আরও সচেতনতামূলক কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন ওয়াক ফর পিংকের কো-অর্ডিনেটর ডা. উম্মে হুমায়রা কানেতা।
গত দুই বছরে তারা অনলাইন-অফলাইনে নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে স্তন ক্যানসার ও জরায়ু মুখের ক্যানসার সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে।
ডা. কানেতা বলেন, ক্যানসারের কথা শুনলেই অনেকেই আঁতকে ওঠেন। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই জানেন না এটি প্রতিরোধযোগ্য। এ সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো জানা না থাকায় রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। স্তন ক্যানসারের ঝুঁকিসমূহ কাদের মধ্যে বেশি, প্রাথমিক লক্ষণগুলো কি কি এবং যেসকল নারীরা ঝুঁকি বহন করছেন তারা কিভাবে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে খুব সহজে বিপদ এড়িয়ে চলতে পারেন, এ নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা এখন সময়ের দাবি।
ডা. কানেতা আরও বলেন, ‘চিকিৎসা তো করতে হবে। কিন্তু আমরা যদি সচেতনতা তৈরি করতে পারি, তাহলে প্রাথমিকেই শনাক্ত করা যাবে এবং প্রায় ৫০ ভাগই নিরাময় সম্ভব হবে।’
স্তন ক্যানসার সারা বিশ্বের ১৮৬টি দেশের মধ্যে এক ভয়াবহ মরণব্যাধির নাম। প্রতি আটজন মহিলার মধ্যে একজন এই স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বহন করছেন। ২০১৮ সালের পর থেকে গ্লোবোকনের তথ্য উপাত্ত অনুযায়ী, জরায়ু মুখের কানসারকে পেছনে ফেলে প্রথম স্থান দখল করেছে এই স্তন ক্যানসার।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বাড়ছে স্তন ক্যানসারের রোগীর সংখ্যা, যার ৯৮ ভাগই নারী। প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার নারী এই ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে প্রতিরোধের মাধ্যমে ৫০ ভাগই নিরাময়যোগ্য।
আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে বিশ্ব স্তন ক্যানসার দিবস নিয়ে রাজধানীর হাতিরঝিলে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের পরিচালিত সংগঠন মেডিসিন ক্লাবের ওকাথানে অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।
এতে প্রায় সাড়ে ৩০০ স্বেচ্ছাসেবক অংশ নেন। এ সময় সবার পরনে গোলাপি টি-শার্ট দেখা যায়। এর মাধ্যমে সমাজের অন্যান্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং তাদের মনেও স্তন ক্যানসার নিয়ে প্রশ্ন জাগ্রত করাই মূল উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চতুর্থ জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচির (এইচপিএনএসপি) অধীনে এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) সহযোগিতায় প্রথমবারের মতো এই ওয়াক ফর পিংক আয়োজন করে সংগঠনটি।
মাসব্যাপী সারা দেশের বিভিন্ন জেলাতেও তাদের আরও সচেতনতামূলক কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন ওয়াক ফর পিংকের কো-অর্ডিনেটর ডা. উম্মে হুমায়রা কানেতা।
গত দুই বছরে তারা অনলাইন-অফলাইনে নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে স্তন ক্যানসার ও জরায়ু মুখের ক্যানসার সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে।
ডা. কানেতা বলেন, ক্যানসারের কথা শুনলেই অনেকেই আঁতকে ওঠেন। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই জানেন না এটি প্রতিরোধযোগ্য। এ সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো জানা না থাকায় রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। স্তন ক্যানসারের ঝুঁকিসমূহ কাদের মধ্যে বেশি, প্রাথমিক লক্ষণগুলো কি কি এবং যেসকল নারীরা ঝুঁকি বহন করছেন তারা কিভাবে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে খুব সহজে বিপদ এড়িয়ে চলতে পারেন, এ নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা এখন সময়ের দাবি।
ডা. কানেতা আরও বলেন, ‘চিকিৎসা তো করতে হবে। কিন্তু আমরা যদি সচেতনতা তৈরি করতে পারি, তাহলে প্রাথমিকেই শনাক্ত করা যাবে এবং প্রায় ৫০ ভাগই নিরাময় সম্ভব হবে।’
স্তন ক্যানসার সারা বিশ্বের ১৮৬টি দেশের মধ্যে এক ভয়াবহ মরণব্যাধির নাম। প্রতি আটজন মহিলার মধ্যে একজন এই স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বহন করছেন। ২০১৮ সালের পর থেকে গ্লোবোকনের তথ্য উপাত্ত অনুযায়ী, জরায়ু মুখের কানসারকে পেছনে ফেলে প্রথম স্থান দখল করেছে এই স্তন ক্যানসার।
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২ দিন আগে