নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রথমবারের মতো করোনার চতুর্থ ডোজের টিকাদান শুরু হলো। প্রথম পর্বে দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্তসহ পাঁচ বৈশিষ্ট্যের ৮০ লাখের বেশি মানুষকে এই টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ধরেছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ‘টিকার অ্যান্টিবডি বেশি দিন থাকে না। তাই চতুর্থ ডোজ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে এই ডোজ টিকা নেওয়ার মতো টিকাগ্রহীতার সংখ্যা ৪ কোটির মতো। তবে আপাতত আমরা ৫ ক্যাটাগরিতে ৮০ লাখ মানুষকে দ্বিতীয় বুস্টার দেব।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজধানীসহ দেশের সব টিকাদান কেন্দ্রে নিয়মিত টিকাদানের অংশ হিসেবেই চলবে দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ বা চতুর্থ ডোজ প্রদানের কার্যক্রম।
প্রথম বুস্টার নেওয়ার চার মাস পূর্ণ হয়েছে এমন ৬০ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী সব জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী জনগোষ্ঠী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন জনগোষ্ঠী, গর্ভবতী নারী ও দুগ্ধদানকারী মা এবং করোনা অতিমারিতে সামনে থেকে লড়াই করা চিকিৎসক, নার্স, পুলিশ, গণমাধ্যমকর্মী থেকে শুরু করে সরকারি সব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই টিকা নিতে পারবেন।
গত ৬ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে আহমেদুল কবীর জানান, ২০ ডিসেম্বর থেকে ঢাকার সাতটি কেন্দ্রে ‘পরীক্ষামূলকভাবে’ করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে।
সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে অবস্থিত সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল, সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ৫০০/২৫০/১০০ শয্যার হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে কোভিড ১৯-এর টিকা দেওয়া হবে।
করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা নিতে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে গত রোববার চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টাস্কফোর্স কমিটি।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর ২০২১ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া শুরু হয়।
মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৪ কোটি ৮৯ লাখ ৫৭ হাজারের বেশি প্রথম ডোজ, ১২ কোটি ৬৫ লাখ ৪৩ হাজার দ্বিতীয় ডোজ এবং ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৫৬ হাজারের বেশি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:
দেশে প্রথমবারের মতো করোনার চতুর্থ ডোজের টিকাদান শুরু হলো। প্রথম পর্বে দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্তসহ পাঁচ বৈশিষ্ট্যের ৮০ লাখের বেশি মানুষকে এই টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ধরেছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ‘টিকার অ্যান্টিবডি বেশি দিন থাকে না। তাই চতুর্থ ডোজ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে এই ডোজ টিকা নেওয়ার মতো টিকাগ্রহীতার সংখ্যা ৪ কোটির মতো। তবে আপাতত আমরা ৫ ক্যাটাগরিতে ৮০ লাখ মানুষকে দ্বিতীয় বুস্টার দেব।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজধানীসহ দেশের সব টিকাদান কেন্দ্রে নিয়মিত টিকাদানের অংশ হিসেবেই চলবে দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ বা চতুর্থ ডোজ প্রদানের কার্যক্রম।
প্রথম বুস্টার নেওয়ার চার মাস পূর্ণ হয়েছে এমন ৬০ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী সব জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী জনগোষ্ঠী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন জনগোষ্ঠী, গর্ভবতী নারী ও দুগ্ধদানকারী মা এবং করোনা অতিমারিতে সামনে থেকে লড়াই করা চিকিৎসক, নার্স, পুলিশ, গণমাধ্যমকর্মী থেকে শুরু করে সরকারি সব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই টিকা নিতে পারবেন।
গত ৬ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে আহমেদুল কবীর জানান, ২০ ডিসেম্বর থেকে ঢাকার সাতটি কেন্দ্রে ‘পরীক্ষামূলকভাবে’ করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে।
সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে অবস্থিত সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল, সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ৫০০/২৫০/১০০ শয্যার হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে কোভিড ১৯-এর টিকা দেওয়া হবে।
করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা নিতে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে গত রোববার চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টাস্কফোর্স কমিটি।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর ২০২১ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া শুরু হয়।
মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৪ কোটি ৮৯ লাখ ৫৭ হাজারের বেশি প্রথম ডোজ, ১২ কোটি ৬৫ লাখ ৪৩ হাজার দ্বিতীয় ডোজ এবং ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৫৬ হাজারের বেশি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে