ডা. মোস্তফা কামাল চৌধুরী আদিল
পারকিনসনিজম একটি ধারাবাহিক ও দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক অবস্থা, যা মস্তিষ্কে ডোপামিন হরমোন উৎপন্নকারী কোষগুলোর ক্ষতির কারণে সংঘটিত হয়। এই রোগের কারণ এখন পর্যন্ত অজানা থাকলেও গবেষণায় দেখা যায়, পারিপার্শ্বিক এবং জিনগত কিছু বিষয়ের প্রভাবে এই রোগ হতে পারে।
লক্ষণ
রোগ নির্ণয়
চিকিৎসকেরা রোগের ইতিহাস শুনে ও শারীরিক পরীক্ষা করে এ রোগ নির্ণয় করেন, আলাদা কোনো পরীক্ষা নেই। তাই এসব লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্র চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।
চিকিৎসা
পারকিনসনিজম রোগের চিকিৎসা মূলত তিন রকম হতে পারে—পরামর্শ, ওষুধ ও ব্যায়াম। নিরাময় অযোগ্য এই রোগের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সারা জীবন ওষুধ খেতে হয়। ওষুধের কার্যকারিতা কমে গেলে জটিলতা হ্রাস ও জীবনমান উন্নত করার জন্য ডিপ ব্রেইন স্টিমুলেশনের (ডিবিএস) সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
জীবনযাত্রা
পারকিনসনিজম ও প্যালিয়েটিভ কেয়ার
সময়ের সঙ্গে পারকিনসনিজমে আক্রান্ত রোগীর অনেকেরই ক্রমেই স্বাভাবিক কাজ করার শক্তিটুকুও হারিয়ে ফেলেন। পোশাক পরিবর্তন থেকে বাথরুমে যাওয়া—সবকিছুর জন্যই অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন তাঁরা। পারকিনসনিজমের শেষ পর্যায়ে লক্ষণগুলো আর চিকিৎসায় ভালো সাড়া দেয় না। এ অবস্থায় দৈনন্দিন জীবনযাপন ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে প্যালিয়েটিভ কেয়ার। যেমন:
লেখক: সহকারী অধ্যাপক প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
পারকিনসনিজম একটি ধারাবাহিক ও দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক অবস্থা, যা মস্তিষ্কে ডোপামিন হরমোন উৎপন্নকারী কোষগুলোর ক্ষতির কারণে সংঘটিত হয়। এই রোগের কারণ এখন পর্যন্ত অজানা থাকলেও গবেষণায় দেখা যায়, পারিপার্শ্বিক এবং জিনগত কিছু বিষয়ের প্রভাবে এই রোগ হতে পারে।
লক্ষণ
রোগ নির্ণয়
চিকিৎসকেরা রোগের ইতিহাস শুনে ও শারীরিক পরীক্ষা করে এ রোগ নির্ণয় করেন, আলাদা কোনো পরীক্ষা নেই। তাই এসব লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্র চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।
চিকিৎসা
পারকিনসনিজম রোগের চিকিৎসা মূলত তিন রকম হতে পারে—পরামর্শ, ওষুধ ও ব্যায়াম। নিরাময় অযোগ্য এই রোগের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সারা জীবন ওষুধ খেতে হয়। ওষুধের কার্যকারিতা কমে গেলে জটিলতা হ্রাস ও জীবনমান উন্নত করার জন্য ডিপ ব্রেইন স্টিমুলেশনের (ডিবিএস) সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
জীবনযাত্রা
পারকিনসনিজম ও প্যালিয়েটিভ কেয়ার
সময়ের সঙ্গে পারকিনসনিজমে আক্রান্ত রোগীর অনেকেরই ক্রমেই স্বাভাবিক কাজ করার শক্তিটুকুও হারিয়ে ফেলেন। পোশাক পরিবর্তন থেকে বাথরুমে যাওয়া—সবকিছুর জন্যই অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন তাঁরা। পারকিনসনিজমের শেষ পর্যায়ে লক্ষণগুলো আর চিকিৎসায় ভালো সাড়া দেয় না। এ অবস্থায় দৈনন্দিন জীবনযাপন ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে প্যালিয়েটিভ কেয়ার। যেমন:
লেখক: সহকারী অধ্যাপক প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
৪১ মিনিট আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২ দিন আগে