ডা. মনিরুল ইসলাম ফাহিম
কিডনিতে পাথর বলতে বিভিন্ন ধরনের স্ফটিক কিডনিতে জমা হওয়া বোঝায়। সাধারণত ক্যালসিয়ামের সঙ্গে অক্সালেট ও ফসফেটের লবণই কিডনিতে পাথর হিসেবে জমা হয়। অন্যান্য ধরনের পাথরের মধ্যে আছে ইউপিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের লবণজাতীয় পাথর।
পাথর হওয়ার কারণ
কিছু জন্মগত কারণে কিডনিতে পাথর হয়। খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশকেও দায়ী করা যায়।
পাথর হওয়ার লক্ষণ
পাথর হলে করণীয়
কিডনির পাথর শনাক্ত করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো রেডিও-ইমেজিং। এ ছাড়াও আছে—
পাথরের আকার ছোট হলে পর্যাপ্ত পানি পান করলে সেটা প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর পাথরের আকার বড় হলে ইন্টারভেনশন প্রয়োজন হতে পারে। সেটা হতে পারে শক ওয়েভের মাধ্যমে পাথর গুঁড়ো করে দিয়ে অথবা অপারেশনের মাধ্যমে। তাই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
লেখক: আবাসিক চিকিৎসক নেফ্রোলজি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
কিডনিতে পাথর বলতে বিভিন্ন ধরনের স্ফটিক কিডনিতে জমা হওয়া বোঝায়। সাধারণত ক্যালসিয়ামের সঙ্গে অক্সালেট ও ফসফেটের লবণই কিডনিতে পাথর হিসেবে জমা হয়। অন্যান্য ধরনের পাথরের মধ্যে আছে ইউপিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের লবণজাতীয় পাথর।
পাথর হওয়ার কারণ
কিছু জন্মগত কারণে কিডনিতে পাথর হয়। খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশকেও দায়ী করা যায়।
পাথর হওয়ার লক্ষণ
পাথর হলে করণীয়
কিডনির পাথর শনাক্ত করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো রেডিও-ইমেজিং। এ ছাড়াও আছে—
পাথরের আকার ছোট হলে পর্যাপ্ত পানি পান করলে সেটা প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর পাথরের আকার বড় হলে ইন্টারভেনশন প্রয়োজন হতে পারে। সেটা হতে পারে শক ওয়েভের মাধ্যমে পাথর গুঁড়ো করে দিয়ে অথবা অপারেশনের মাধ্যমে। তাই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
লেখক: আবাসিক চিকিৎসক নেফ্রোলজি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৩ দিন আগে