নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জলাতঙ্ক প্রতিরোধে কুকুর নিধন উচিত নয় জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘যদি ৭০ শতাংশ ভ্যাকসিনের মাধ্যমে জলাতঙ্কের শক্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করা যায়, তাহলে সেটি আমরা করব না কেন? কুকুর নিধনটা আমার কাছে কষ্টকর মনে হয়। এই ধরনের চিন্তাভাবনাও কারও থাকা উচিত নয়। একটি প্রাণকে হত্যা করা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’
আজ রোববার বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। রাজধানীর খামারবাড়ীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (কেআইবি) থ্রিডি হলে যৌথভাবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বন অধিদপ্তর।
জলাতঙ্কের বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণায়ের উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি একটি বিষয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। যেখানে জলাতঙ্ক রোগ শতভাগ মৃত্যুর কারণ, আবার এটি শতভাগ নিরাময় যোগ্য। এমন একটি অবস্থায় থেকে আমরা নিরাময়ে থাকব না কেন?’
তিনি আরও বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে যদি আমরা এসডিজি ৩ দশমিক ৩ অর্জন করতে চাই, তাহলে জলাতঙ্ক নির্মূল করতে হবে। সেখানে যদি জলাতঙ্ক নির্মূল করতে না পারি, তাহলে এসডিজি ৩ দশমিক ৩ অর্জন হবে না। আর মাত্র ৫ বছরের কিছু বেশি সময় বাকি। জলাতঙ্ক নির্মূলে যতটুকু দায়িত্ব আমাদের (প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়) আছে, সেটি আমাদের এক্ষুনি পালন শুরু করতে হবে।’
তরুণদের মধ্যে প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা বেশি জানিয়ে আলোচনা সভায় ফরিদা আখতার বলেন, ‘এবার তরুণেরা দেশে যে ঘটনা ঘটিয়ে দিয়েছে, নিজেদের প্রাণ দিয়ে নতুন বাংলাদেশ দিতে পেরেছে, শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিসর্জন দিয়েছে, এই তরুণ প্রজন্মের কাছে আমরা যদি মানুষের পাশাপাশি সব ধরনের প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা পাই, তাহলে বাংলাদেশ অবশ্যই সুন্দর হবে। আমরা যেন সব প্রাণের বাঁচার সুযোগ তৈরি করতে পারি, সেই চেষ্টা করতে হবে। আমাদের মনটাকে অনেক বেশি মানবিক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, ‘মানুষ জানে জলাতঙ্ক হলে মারা যাবে, তাৎক্ষণিক মারাও যাচ্ছে না। এটার যে কষ্ট, তা অনেক হৃদয়স্পর্শী। জলাতঙ্ক প্রতিরোধে বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করলে হবে না, সম্মিলিত সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মোস্তফা কামাল, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. শেখ ছাইদুল হক, অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বেনজির আহমেদ।
ইউএসএআইডি ওয়ান হেলথ অ্যাক্টিভিটির অ্যানিমেল হেলথ টিম লিডার অধ্যাপক পরিতোষ কুমার বিশ্বাসের স্বাগত বক্তব্যের পর আলোচনা সভায় তিনিটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করে যথাক্রমে ডা. সুকেশ চন্দ্র বৈদ্য, ড. শেখ দাউদ আদনান ও রাকিবুল হক এমিল।
জলাতঙ্ক প্রতিরোধে কুকুর নিধন উচিত নয় জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘যদি ৭০ শতাংশ ভ্যাকসিনের মাধ্যমে জলাতঙ্কের শক্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করা যায়, তাহলে সেটি আমরা করব না কেন? কুকুর নিধনটা আমার কাছে কষ্টকর মনে হয়। এই ধরনের চিন্তাভাবনাও কারও থাকা উচিত নয়। একটি প্রাণকে হত্যা করা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’
আজ রোববার বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। রাজধানীর খামারবাড়ীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (কেআইবি) থ্রিডি হলে যৌথভাবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বন অধিদপ্তর।
জলাতঙ্কের বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণায়ের উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি একটি বিষয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। যেখানে জলাতঙ্ক রোগ শতভাগ মৃত্যুর কারণ, আবার এটি শতভাগ নিরাময় যোগ্য। এমন একটি অবস্থায় থেকে আমরা নিরাময়ে থাকব না কেন?’
তিনি আরও বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে যদি আমরা এসডিজি ৩ দশমিক ৩ অর্জন করতে চাই, তাহলে জলাতঙ্ক নির্মূল করতে হবে। সেখানে যদি জলাতঙ্ক নির্মূল করতে না পারি, তাহলে এসডিজি ৩ দশমিক ৩ অর্জন হবে না। আর মাত্র ৫ বছরের কিছু বেশি সময় বাকি। জলাতঙ্ক নির্মূলে যতটুকু দায়িত্ব আমাদের (প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়) আছে, সেটি আমাদের এক্ষুনি পালন শুরু করতে হবে।’
তরুণদের মধ্যে প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা বেশি জানিয়ে আলোচনা সভায় ফরিদা আখতার বলেন, ‘এবার তরুণেরা দেশে যে ঘটনা ঘটিয়ে দিয়েছে, নিজেদের প্রাণ দিয়ে নতুন বাংলাদেশ দিতে পেরেছে, শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিসর্জন দিয়েছে, এই তরুণ প্রজন্মের কাছে আমরা যদি মানুষের পাশাপাশি সব ধরনের প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা পাই, তাহলে বাংলাদেশ অবশ্যই সুন্দর হবে। আমরা যেন সব প্রাণের বাঁচার সুযোগ তৈরি করতে পারি, সেই চেষ্টা করতে হবে। আমাদের মনটাকে অনেক বেশি মানবিক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, ‘মানুষ জানে জলাতঙ্ক হলে মারা যাবে, তাৎক্ষণিক মারাও যাচ্ছে না। এটার যে কষ্ট, তা অনেক হৃদয়স্পর্শী। জলাতঙ্ক প্রতিরোধে বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করলে হবে না, সম্মিলিত সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মোস্তফা কামাল, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. শেখ ছাইদুল হক, অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বেনজির আহমেদ।
ইউএসএআইডি ওয়ান হেলথ অ্যাক্টিভিটির অ্যানিমেল হেলথ টিম লিডার অধ্যাপক পরিতোষ কুমার বিশ্বাসের স্বাগত বক্তব্যের পর আলোচনা সভায় তিনিটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করে যথাক্রমে ডা. সুকেশ চন্দ্র বৈদ্য, ড. শেখ দাউদ আদনান ও রাকিবুল হক এমিল।
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
৪ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
৪ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
৪ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগে