আজাদুল আদনান, ঢাকা
‘পায়ে পচন (ঘা) ধরছে। হাসপাতালত গেইলে ডাক্তার নাই, ওষুধও নাই। টেকার অভাবে বাইরত ডাক্তার দ্যাকপার পাই না। এলা এই ওইদদ (রোদ) আসিয়া দেহং হাসপাতালত ডাক্তার নাই। একটা/দুইটা ডাক্তার উগি (রোগী) দেখে, ভিড়ও অনেক। ডাক্তার বেশি হইলে চর এলাকার মাইনষের উপকার হবো।’
চিকিৎসা না পেয়ে এভাবেই কষ্টের কথা বলছিলেন কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা মকবুল হোসেন (৫৪)। তাঁর মতো এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন ২০০-২৫০ রোগী আসেন। চিকিৎসকের ৯টি পদ থাকলেও আছেন মাত্র দুজন। আর ২৬ নার্সের মধ্যে আছেন ২০ জন। চিকিৎসক সংকটের কারণে বেশির ভাগ রোগী দেখেন নার্সেরা। একই চিত্র জেলার অন্যান্য উপজেলায়ও।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘মাত্র দুজন চিকিৎসক দিয়ে কীভাবে এত মানুষের সেবা দেব। তাই নার্সদের সহযোগিতা নিতে হয়।’
নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র দেশের বেশির ভাগ হাসপাতালের। ফলে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে না সাধারণ মানুষ। চিকিৎসক, নার্সের পাশাপাশি সংকট টেকনোলজিস্টেরও। করোনায় পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নির্দেশনামতে, স্বাস্থ্যব্যবস্থায় একজন চিকিৎসকের সঙ্গে তিনজন নার্স ও পাঁচজন টেকনিশিয়ান থাকা উচিত। জনসংখ্যা অনুপাতে দেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য তিনজন চিকিৎসক ধরলেও ৪৮ হাজারের বেশি চিকিৎসক প্রয়োজন। দরকার দেড় লাখ নার্স ও আড়াই লাখ টেকনিশিয়ান। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় সব ক্ষেত্রেই লোকবল অনেক কম। পদ না বাড়ানো, নিয়মিত নিয়োগ না হওয়াই এর অন্যতম কারণ।
যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) সাবিনা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়োগের বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের হাসপাতাল অনুবিভাগ দেখভাল করে। সে বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাই ভালো বলতে পারবেন।
তবে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল অনুবিভাগ) নাজমুল হক খান দায় চাপাচ্ছেন প্রশাসন অনুবিভাগের ওপর। তিনি বলেন, তাঁরা নন, বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগ দেখে থাকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া বলেন, উদ্যোগ নেওয়া হলেও নানা জটিলতায় বারবার নিয়োগপ্রক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে। সেগুলোর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কিছুই করা যাচ্ছে না।
সম্প্রতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নাক, কান ও গলার বহির্বিভাগে দেখা যায়, চিকিৎসকের কক্ষের বাইরে শত শত রোগী। প্রতিদিন গড়ে প্রায় চার শ রোগী আসেন। কিন্তু চিকিৎসক আছেন মাত্র পাঁচজন। এর মধ্যে অসুস্থতা ও বিশেষ ছুটি মিলিয়ে নিয়মিত সেবা দেন তিন চিকিৎসক। ফলে দিনে গড়ে একজনকে ১০০-১৫০ রোগী দেখতে হয়।
নাক-কান-গলা ওয়ার্ডের পাঁচটি ইউনিটে আছেন ৩২ নার্স। কিন্তু ছুটিসহ নানা কারণে প্রতিদিন তিন শিফটে ২০-২২ জন দায়িত্ব পালন করেন। সকালের শিফটে ১২ জন দায়িত্বে থাকলেও বিকেলে তিনজন এবং রাতে দেড় শ রোগীর সেবায় থাকেন মাত্র দুজন নার্স।
রোগীদের অভিযোগ, দিনে একবার ডাক্তার এলেও কাগজপত্র দেখে চলে যান। নার্সদের ভাষ্য, তাঁদের সেবা দেওয়ার ইচ্ছে থাকলেও জনবল সংকটে সেটি হচ্ছে না।
বহির্বিভাগের চিকিৎসক দেবেশ চন্দ্র তালুকদার বলেন, ‘চিকিৎসক সংকটের কারণে সেবা নিয়ে নিজেরাই সন্তুষ্ট নই। চিকিৎসক বাড়ানোর পাশাপাশি হাসপাতালও বাড়ানো জরুরি।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন চিকিৎসককে রোগীপ্রতি ন্যূনতম ১০ মিনিট করে সময় দিতে হয়। সে হিসাবে পাঁচ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ রোগী দেখার কথা। অথচ একজন চিকিৎসককে এখন দেখতে হচ্ছে পাঁচ গুণের বেশি।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে নিবন্ধিত চিকিৎসকের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার। তাঁদের মধ্যে এমবিবিএস প্রায় ৯৭ হাজার এবং বিডিএস (ডেন্টাল) ১৩ হাজার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে এই মুহূর্তে সরকারি ৩৪ হাজার ৭৪৯ পদের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন ২৬ হাজার ৬৩১ জন। খালি ৮ হাজার ১১৮ পদ। ৪২তম বিসিএসে চার হাজার চিকিৎসক নিয়োগের ফল প্রকাশ হলেও ঝুলে আছে পদায়ন (পোস্টিং)। কবে নাগাদ পদায়ন হবে, তা-ও জানা নেই কারও।
বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফ কাউন্সিলের হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার নিবন্ধিত নার্স আছেন। তবে সরকারি পদ আছে ৩৬ হাজার ৭২১টি। এর মধ্যে খালি ৪ হাজার ৪৭৫টি। অন্যদিকে নিবন্ধিত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আছে ৫০ হাজার। তবে সরকারি হাসপাতালে পদ আছে মাত্র ৫ হাজার ৯১৯টি। এর মধ্যে ৩ হাজার ৩৮০ পদে লোকবল আছে, এখনো খালি ২ হাজার ৫৩৯টি।
ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হকের মতে, আমাদের স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদের কৌশলগত পরিকল্পনা দরকার। সেটি নেই বলে দেশে বেকার চিকিৎসক ও নার্সের সংখ্যা বাড়ছে। অথচ সরকারি বহু পদ খালি। এ জন্য সরকারকে নিয়মিত নিয়োগ দিতে হবে।
‘পায়ে পচন (ঘা) ধরছে। হাসপাতালত গেইলে ডাক্তার নাই, ওষুধও নাই। টেকার অভাবে বাইরত ডাক্তার দ্যাকপার পাই না। এলা এই ওইদদ (রোদ) আসিয়া দেহং হাসপাতালত ডাক্তার নাই। একটা/দুইটা ডাক্তার উগি (রোগী) দেখে, ভিড়ও অনেক। ডাক্তার বেশি হইলে চর এলাকার মাইনষের উপকার হবো।’
চিকিৎসা না পেয়ে এভাবেই কষ্টের কথা বলছিলেন কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা মকবুল হোসেন (৫৪)। তাঁর মতো এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন ২০০-২৫০ রোগী আসেন। চিকিৎসকের ৯টি পদ থাকলেও আছেন মাত্র দুজন। আর ২৬ নার্সের মধ্যে আছেন ২০ জন। চিকিৎসক সংকটের কারণে বেশির ভাগ রোগী দেখেন নার্সেরা। একই চিত্র জেলার অন্যান্য উপজেলায়ও।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘মাত্র দুজন চিকিৎসক দিয়ে কীভাবে এত মানুষের সেবা দেব। তাই নার্সদের সহযোগিতা নিতে হয়।’
নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র দেশের বেশির ভাগ হাসপাতালের। ফলে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে না সাধারণ মানুষ। চিকিৎসক, নার্সের পাশাপাশি সংকট টেকনোলজিস্টেরও। করোনায় পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নির্দেশনামতে, স্বাস্থ্যব্যবস্থায় একজন চিকিৎসকের সঙ্গে তিনজন নার্স ও পাঁচজন টেকনিশিয়ান থাকা উচিত। জনসংখ্যা অনুপাতে দেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য তিনজন চিকিৎসক ধরলেও ৪৮ হাজারের বেশি চিকিৎসক প্রয়োজন। দরকার দেড় লাখ নার্স ও আড়াই লাখ টেকনিশিয়ান। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় সব ক্ষেত্রেই লোকবল অনেক কম। পদ না বাড়ানো, নিয়মিত নিয়োগ না হওয়াই এর অন্যতম কারণ।
যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) সাবিনা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়োগের বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের হাসপাতাল অনুবিভাগ দেখভাল করে। সে বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাই ভালো বলতে পারবেন।
তবে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল অনুবিভাগ) নাজমুল হক খান দায় চাপাচ্ছেন প্রশাসন অনুবিভাগের ওপর। তিনি বলেন, তাঁরা নন, বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগ দেখে থাকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া বলেন, উদ্যোগ নেওয়া হলেও নানা জটিলতায় বারবার নিয়োগপ্রক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে। সেগুলোর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কিছুই করা যাচ্ছে না।
সম্প্রতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নাক, কান ও গলার বহির্বিভাগে দেখা যায়, চিকিৎসকের কক্ষের বাইরে শত শত রোগী। প্রতিদিন গড়ে প্রায় চার শ রোগী আসেন। কিন্তু চিকিৎসক আছেন মাত্র পাঁচজন। এর মধ্যে অসুস্থতা ও বিশেষ ছুটি মিলিয়ে নিয়মিত সেবা দেন তিন চিকিৎসক। ফলে দিনে গড়ে একজনকে ১০০-১৫০ রোগী দেখতে হয়।
নাক-কান-গলা ওয়ার্ডের পাঁচটি ইউনিটে আছেন ৩২ নার্স। কিন্তু ছুটিসহ নানা কারণে প্রতিদিন তিন শিফটে ২০-২২ জন দায়িত্ব পালন করেন। সকালের শিফটে ১২ জন দায়িত্বে থাকলেও বিকেলে তিনজন এবং রাতে দেড় শ রোগীর সেবায় থাকেন মাত্র দুজন নার্স।
রোগীদের অভিযোগ, দিনে একবার ডাক্তার এলেও কাগজপত্র দেখে চলে যান। নার্সদের ভাষ্য, তাঁদের সেবা দেওয়ার ইচ্ছে থাকলেও জনবল সংকটে সেটি হচ্ছে না।
বহির্বিভাগের চিকিৎসক দেবেশ চন্দ্র তালুকদার বলেন, ‘চিকিৎসক সংকটের কারণে সেবা নিয়ে নিজেরাই সন্তুষ্ট নই। চিকিৎসক বাড়ানোর পাশাপাশি হাসপাতালও বাড়ানো জরুরি।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন চিকিৎসককে রোগীপ্রতি ন্যূনতম ১০ মিনিট করে সময় দিতে হয়। সে হিসাবে পাঁচ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ রোগী দেখার কথা। অথচ একজন চিকিৎসককে এখন দেখতে হচ্ছে পাঁচ গুণের বেশি।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে নিবন্ধিত চিকিৎসকের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার। তাঁদের মধ্যে এমবিবিএস প্রায় ৯৭ হাজার এবং বিডিএস (ডেন্টাল) ১৩ হাজার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে এই মুহূর্তে সরকারি ৩৪ হাজার ৭৪৯ পদের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন ২৬ হাজার ৬৩১ জন। খালি ৮ হাজার ১১৮ পদ। ৪২তম বিসিএসে চার হাজার চিকিৎসক নিয়োগের ফল প্রকাশ হলেও ঝুলে আছে পদায়ন (পোস্টিং)। কবে নাগাদ পদায়ন হবে, তা-ও জানা নেই কারও।
বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফ কাউন্সিলের হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার নিবন্ধিত নার্স আছেন। তবে সরকারি পদ আছে ৩৬ হাজার ৭২১টি। এর মধ্যে খালি ৪ হাজার ৪৭৫টি। অন্যদিকে নিবন্ধিত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আছে ৫০ হাজার। তবে সরকারি হাসপাতালে পদ আছে মাত্র ৫ হাজার ৯১৯টি। এর মধ্যে ৩ হাজার ৩৮০ পদে লোকবল আছে, এখনো খালি ২ হাজার ৫৩৯টি।
ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হকের মতে, আমাদের স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদের কৌশলগত পরিকল্পনা দরকার। সেটি নেই বলে দেশে বেকার চিকিৎসক ও নার্সের সংখ্যা বাড়ছে। অথচ সরকারি বহু পদ খালি। এ জন্য সরকারকে নিয়মিত নিয়োগ দিতে হবে।
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৩ দিন আগে