ডা. শুভাগত চৌধুরী
ঢাকা: স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হয়। এর মধ্যে বিশ্বে প্রতি সাতজনের একজন মাইগ্রেনের ব্যথায় ভোগেন। হরমোনের কারণে নারীদের মধ্যে মাইগ্রেনের হার তিন গুণ বেশি। মাইগ্রেনের ব্যথায় ভুগতে পারে ৫ থেকে ১৫ বছরের ১০ শতাংশ শিশুও। বাবা কিংবা মায়ের মধ্যে একজনের মাইগ্রেন হলে শিশুর হওয়ার আশঙ্কা ৪০ শতাংশ। মা–বাবা দুজনেরই থাকলে সন্তানের মাইগ্রেন ঝুঁকি ৯০ শতাংশ। এ রোগের অর্ধেক রোগীর মাথাব্যথা শুরু হয় ১২ বছর বয়স হওয়ার আগে। কর্মস্থলে থাকার সময়ও অনেকের মাথাব্যথা শুরু হয়। এরকম সমস্যায় বারবার ভুগলে মাইগ্রেন রেসকিউ কিট ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে আছে বরফের পট্টি, ফেস মাস্ক, ইয়ার প্লাগ, ওষুধ আর থাকবে জরুরি ফোন নম্বর।
হঠাৎ তীব্র ব্যথা শুরু হলে যা করবেন
• আলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
• কম্পিউটারের আলো সহ্য না হলে স্ক্রিনের ওপর অ্যান্টি গ্লেয়ার লাগাতে পারেন।
• গন্ধ নেই এমন জায়গায় চলে যেতে পারেন।
• শব্দের কারণে সমস্যা হলে শব্দ হ্রাসের ডিভাইস ব্যবহার করতে পারেন।
• কিছু সময়ের জন্য নির্জন কক্ষে চলে যান।
যেসব নিয়মে মাইগ্রেন দূরে থাকবে:
• উচ্চশব্দ, উজ্জ্বল আলো, কনসার্ট, রোদ পরিহার করুন।
• চকলেট, কৃত্রিম মিষ্টি, প্রক্রিয়াজাত খাবার ও পনির এড়িয়ে চলুন।
• হেডেক ডায়েরি রাখুন।
• নারীদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় হরমোন পরিবর্তনে নজর রাখুন।
• উচ্চ আর্দ্রতা আর দাবদাহের কারণে সমস্যা হতে পারে। আবহাওয়ার দিকে নজর রাখুন।
• সময়মতো খাবার খেতে হবে এবং ঘুমাতে হবে।
• স্ট্রেস মোকাবিলা করতে হবে।
• নিয়মিত ব্যায়াম আর শিথিলায়ন, ধ্যান, ইয়োগা করতে হবে।
• দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, মানসিক ধাক্কা, বিষণ্নতা, মানসিক অবসন্নতার কারণে মানসিক চাপ তৈরি হতে পারে। মানসিক চাপ খুব বেশি হলে বারবার মাইগ্রেন হতে পারে। মাইগ্রেনের বারবার ফিরে আসা ঠেকাতে ও প্রতিরোধে এইমোভিগের মতো ওষুধ এসেছে। তবে সব ওষুধ সবার কাজে দেয় না। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে।
লেখক: মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
ঢাকা: স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হয়। এর মধ্যে বিশ্বে প্রতি সাতজনের একজন মাইগ্রেনের ব্যথায় ভোগেন। হরমোনের কারণে নারীদের মধ্যে মাইগ্রেনের হার তিন গুণ বেশি। মাইগ্রেনের ব্যথায় ভুগতে পারে ৫ থেকে ১৫ বছরের ১০ শতাংশ শিশুও। বাবা কিংবা মায়ের মধ্যে একজনের মাইগ্রেন হলে শিশুর হওয়ার আশঙ্কা ৪০ শতাংশ। মা–বাবা দুজনেরই থাকলে সন্তানের মাইগ্রেন ঝুঁকি ৯০ শতাংশ। এ রোগের অর্ধেক রোগীর মাথাব্যথা শুরু হয় ১২ বছর বয়স হওয়ার আগে। কর্মস্থলে থাকার সময়ও অনেকের মাথাব্যথা শুরু হয়। এরকম সমস্যায় বারবার ভুগলে মাইগ্রেন রেসকিউ কিট ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে আছে বরফের পট্টি, ফেস মাস্ক, ইয়ার প্লাগ, ওষুধ আর থাকবে জরুরি ফোন নম্বর।
হঠাৎ তীব্র ব্যথা শুরু হলে যা করবেন
• আলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
• কম্পিউটারের আলো সহ্য না হলে স্ক্রিনের ওপর অ্যান্টি গ্লেয়ার লাগাতে পারেন।
• গন্ধ নেই এমন জায়গায় চলে যেতে পারেন।
• শব্দের কারণে সমস্যা হলে শব্দ হ্রাসের ডিভাইস ব্যবহার করতে পারেন।
• কিছু সময়ের জন্য নির্জন কক্ষে চলে যান।
যেসব নিয়মে মাইগ্রেন দূরে থাকবে:
• উচ্চশব্দ, উজ্জ্বল আলো, কনসার্ট, রোদ পরিহার করুন।
• চকলেট, কৃত্রিম মিষ্টি, প্রক্রিয়াজাত খাবার ও পনির এড়িয়ে চলুন।
• হেডেক ডায়েরি রাখুন।
• নারীদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় হরমোন পরিবর্তনে নজর রাখুন।
• উচ্চ আর্দ্রতা আর দাবদাহের কারণে সমস্যা হতে পারে। আবহাওয়ার দিকে নজর রাখুন।
• সময়মতো খাবার খেতে হবে এবং ঘুমাতে হবে।
• স্ট্রেস মোকাবিলা করতে হবে।
• নিয়মিত ব্যায়াম আর শিথিলায়ন, ধ্যান, ইয়োগা করতে হবে।
• দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, মানসিক ধাক্কা, বিষণ্নতা, মানসিক অবসন্নতার কারণে মানসিক চাপ তৈরি হতে পারে। মানসিক চাপ খুব বেশি হলে বারবার মাইগ্রেন হতে পারে। মাইগ্রেনের বারবার ফিরে আসা ঠেকাতে ও প্রতিরোধে এইমোভিগের মতো ওষুধ এসেছে। তবে সব ওষুধ সবার কাজে দেয় না। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে।
লেখক: মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
৩ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৩ দিন আগে