অনলাইন ডেস্ক
প্রতি লিটারে ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রামের বেশি ফ্লুরাইডযুক্ত পানি শিশুদের নিম্ন আইকিউ স্তরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও মানবসেবা বিভাগের অংশ হিসেবে ন্যাশনাল টক্সিকোলজি প্রোগ্রামের (এনটিপি) একটি নতুন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গত বুধবার প্রকাশিত এনটিপির প্রতিবেদনটিতে চীন, ভারত, পাকিস্তান, ইরান, মেক্সিকো ও কানাডার মতো দেশগুলোর ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত পাওয়া স্বাস্থ্যের ধরন থেকে উপসংহার টানা হয়েছে।
আজ শুক্রবার ওয়াশিংটন টাইমস জানিয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রস্তাবিত মাত্রা হলো প্রতি লিটার পানিতে ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম ফ্লুরাইড। এই সীমা স্পর্শ করেছে এমন পানি ব্যবহার করা কিছু গর্ভবতী নারী ও শিশু পর্যবেক্ষণে ছিলেন। প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের আলোকে এনটিপি গবেষকেরা দেখেছেন, উচ্চমাত্রায় ফ্লুরাইডের সংস্পর্শে আসা এবং এর ফলে শিশুদের মধ্যে কম বুদ্ধিমত্তার একটি সংযোগ রয়েছে।
এনপিটি বলেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রস্তাবিত অনুমোদিত সীমা ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পানি সরবরাহব্যবস্থায় এর মাত্রা থাকে শূন্য দশমিক ৭ মিলিগ্রাম। তবে এটিও শিশুদের বুদ্ধিমত্তার ওপর প্রভাব ফেলে কি না, সেটি জানার জন্য গবেষকদের কাছে ডেটা ছিল না।
যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহব্যবস্থায় ২০১৫ সালে প্রতি লিটার পানিতে শূন্য দশমিক ৭ মিলিগ্রাম ফ্লুরাইড সীমা নিশ্চিত করে দেশটির পাবলিক হেলথ সার্ভিস। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) তথ্য অনুসারে, পাঁচ দশক আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি লিটার পানিতে ফ্লুরাইডের মাত্রা ছিল ১ দশমিক ২ মিলিগ্রাম পর্যন্ত।
প্রতিবেদনে এটিও বলা হয়েছে, কিছু আমেরিকান প্রাকৃতিক ফ্লুরাইডের কারণে অনুমোদিত সীমার চেয়ে বেশি ফ্লুরাইডযুক্ত পানি পেয়ে থাকেন। আরেকটি বিষয় হলো—প্রাপ্তবয়স্কদের কম বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ফ্লুরাইডযুক্ত পানির সংযোগ থাকার এখনো কোনো তথ্য–প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
প্রতি লিটারে ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রামের বেশি ফ্লুরাইডযুক্ত পানি শিশুদের নিম্ন আইকিউ স্তরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও মানবসেবা বিভাগের অংশ হিসেবে ন্যাশনাল টক্সিকোলজি প্রোগ্রামের (এনটিপি) একটি নতুন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গত বুধবার প্রকাশিত এনটিপির প্রতিবেদনটিতে চীন, ভারত, পাকিস্তান, ইরান, মেক্সিকো ও কানাডার মতো দেশগুলোর ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত পাওয়া স্বাস্থ্যের ধরন থেকে উপসংহার টানা হয়েছে।
আজ শুক্রবার ওয়াশিংটন টাইমস জানিয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রস্তাবিত মাত্রা হলো প্রতি লিটার পানিতে ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম ফ্লুরাইড। এই সীমা স্পর্শ করেছে এমন পানি ব্যবহার করা কিছু গর্ভবতী নারী ও শিশু পর্যবেক্ষণে ছিলেন। প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের আলোকে এনটিপি গবেষকেরা দেখেছেন, উচ্চমাত্রায় ফ্লুরাইডের সংস্পর্শে আসা এবং এর ফলে শিশুদের মধ্যে কম বুদ্ধিমত্তার একটি সংযোগ রয়েছে।
এনপিটি বলেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রস্তাবিত অনুমোদিত সীমা ১ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পানি সরবরাহব্যবস্থায় এর মাত্রা থাকে শূন্য দশমিক ৭ মিলিগ্রাম। তবে এটিও শিশুদের বুদ্ধিমত্তার ওপর প্রভাব ফেলে কি না, সেটি জানার জন্য গবেষকদের কাছে ডেটা ছিল না।
যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহব্যবস্থায় ২০১৫ সালে প্রতি লিটার পানিতে শূন্য দশমিক ৭ মিলিগ্রাম ফ্লুরাইড সীমা নিশ্চিত করে দেশটির পাবলিক হেলথ সার্ভিস। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) তথ্য অনুসারে, পাঁচ দশক আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি লিটার পানিতে ফ্লুরাইডের মাত্রা ছিল ১ দশমিক ২ মিলিগ্রাম পর্যন্ত।
প্রতিবেদনে এটিও বলা হয়েছে, কিছু আমেরিকান প্রাকৃতিক ফ্লুরাইডের কারণে অনুমোদিত সীমার চেয়ে বেশি ফ্লুরাইডযুক্ত পানি পেয়ে থাকেন। আরেকটি বিষয় হলো—প্রাপ্তবয়স্কদের কম বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ফ্লুরাইডযুক্ত পানির সংযোগ থাকার এখনো কোনো তথ্য–প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
রোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২০ ঘণ্টা আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২১ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
১ দিন আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
১ দিন আগে