সারা বিশ্বে মানুষ পানির পরেই সবচেয়ে যে পানীয় বেশি পান করে, তা হলো চা। এর যথেষ্ট কারণও আছে। প্রশান্তিদায়ক প্রভাব, দারুণ স্বাদ এবং স্বাস্থ্যকর গুণের জন্য এই পুষ্টিকর পানীয়র প্রশংসা করা হয়। গবেষকেরা বলছেন, নিয়মিত চা পানের ফলে মানুষের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, যা দীর্ঘ মেয়াদে মানুষের আয়ু বৃদ্ধির সহা
মানুষের হৃৎপিণ্ডের স্বনিরাময় ক্ষমতা হৃদ্রোগের সঠিক থেরাপির মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে। সম্প্রতি এক নতুন গবেষণায় বিষয়টি উঠে এসেছে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের জার্নাল সার্কুলেশনে এই বিষয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে
কেউ ধূমপান ছেড়ে দিতে চাইলে তিনি তাঁর স্মার্টওয়াচের সাহায্য নিতে পারেন। ইংল্যান্ডের ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপান ত্যাগের ক্ষেত্রে একটি স্মার্টওয়াচ অ্যাপ কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
অতিমাত্রায় তামাক গ্রহণ বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্য সংকটগুলোর মধ্যে একটি। তামাক ও তামাকজাত পণ্যের প্রভাবে প্রতি বছর ৮০ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ১৩ লাখ মানুষ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার, অথচ তাঁরা কখনোই ধূমপান করেননি।
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পানীয় চা। তবে স্বাস্থ্যের ওপর চুপিসারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এই পানীয়। শরীরকে উজ্জীবিত করার উপাদান ছাড়াও এর মধ্যে লুকিয়ে থাকতে পারে কিছু ক্ষতিকর কণা। কারণ নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে যে, প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি টি ব্যাগ থেকে প্রচুর ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা নিঃসৃত হয়, যা মানবদেহে প্রবাহিত
দ্রুত ওজন কমানোর জনপ্রিয় ডায়েট ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয় এই ডায়েটে। ফলে শক্তির জন্য চর্বি পোড়াতে শুরু করে শরীর এবং ওজন কমতে শুরু করে। তবে এই ডায়েটের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এটি চুলের গজানো হার ধীর করে দেয়, ফলে চুলের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়। এমনকি মাথায় টাকও পড়তে পারে।
মানুষের হারানো দাঁত আবার গজাতে পারে—এমনই সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করছেন জাপানি গবেষকেরা। তাঁরা একটি নতুন ওষুধও পরীক্ষা করছেন। এই পরীক্ষা সফল হলে দাঁত হারানোর সমস্যার সমাধানে ডেনচার বা ইমপ্লান্টের বিকল্প হতে পারে ওষুধটি।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক মেট্রো নিউজ জানিয়েছে, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলো আমাদের জীবন থেকে কতটা সময় কেড়ে নেয়, মূলত সেই বিষয়টি নিয়েই পরীক্ষা করেছিলেন গবেষকেরা।
আপনার শিশুকে মাটিতে খেলতে দেখে বারণ করার আগে একবার ভাবুন। কারণ এটি তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, শৈশবে মাটির সংস্পর্শ শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং অ্যালার্জি বা অটোইমিউন সমস্যার ঝুঁকি কমায়। সম্প্রতি লাইভ সায়েন্সের একটি গবেষণা
বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ হওয়ার পরও প্রায় ৫০টি দেশের মানুষের তুলনায় অনেক কম বয়সেই মারা যায়। তবে ‘স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জের উদ্বেগজনক ধারা’—যার মধ্যে রয়েছে ব্যাপক স্থূলতা, মাদক ব্যবহার এবং আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারে আত্মহত্যা—আরও বড় ব্যবধান সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে
প্রতিবেদনের লেখকেরা তাঁদের গবেষণার ফলাফলগুলো ব্যাপক ক্লিনিক্যাল প্রয়োগে রূপান্তর করার চ্যালেঞ্জ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার করতেই সার্কে (আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা) সমন্বিত ক্যানসার নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি জোরদার করার কথা বলছেন বিশেষজ্
গবেষকেরা ৫০ বছর পর এই প্রথম অ্যাজমা আক্রান্ত রোগীদের জন্য ইনজেকশনের মাধ্যমে নতুন একটি চিকিৎসা আবিষ্কারের দাবি করেছেন। তাঁরা বলছেন, এই ইনজেকশনটি রোগীর শরীরের একটি বিশেষ ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে, যা অ্যাজমা ও ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) রোগে সক্রিয় হয়ে ওঠে।
দূষণের মাত্রা বাড়লে বাতাসে থাকা বিষাক্ত গ্যাসগুলো যেমন—নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, নাইট্রিক অক্সাইড এবং কার্বন মনোক্সাইডও ত্বকের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
এমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
অ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।