অনলাইন ডেস্ক
সুদানে দুই পক্ষের লড়াইয়ে বিভিন্ন দেশের কয়েক হাজার মানুষ আটকা পড়েছে। নিজ দেশের নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে কাজ করছে বিভিন্ন দেশ। ইতিমধ্যে অনেক দেশ তাদের নাগরিকদের নিরাপদে ফিরিয়ে নিয়েছে বা অন্য কোনো দেশে স্থানান্তর করেছে।
সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ যুক্তরাজ্য একটি ফ্লাইটে করে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে। শুধু যুক্তরাজ্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের কয়েক শ নাগরিক সড়ক, নৌ ও আকাশপথে সুদান ছেড়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার দিনের শেষভাগে প্রায় ৩০০ নাগরিককে বাসে করে সুদানের রাজধানী খার্তুম থেকে সরিয়ে নেয় যুক্তরাষ্ট্র। তাদেরকে লোহিত সাগরের সমুদ্রবন্দরে নেওয়া হয়। গতকালই দেশটি তাদের সাধারণ নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র তাদের কূটনীতিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছিল। গতকাল সাধারণ নাগরিকদের বহনকারী বাসগুলো সশস্ত্র ড্রোনের পাহারা দিয়ে প্রায় ৮০০ কিলোমিটার পথ নেওয়া হয়।
যুক্তরাজ্য বলেছে, তাদের কোনো নাগরিক দেশে ফিরতে চাইলে আজকে দিনের মাঝামাঝি সময়ে খার্তুমের ঠিক উত্তরে ওয়াদি সায়েদনা বিমানঘাঁটিতে পৌঁছাতে হবে। এখন পর্যন্ত দেড় হাজারের বেশি লোককে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে যুক্তরাজ্য।
নিজেদের নাগরিকদের সরিয়ে নিতে শুরু করেছে ভারত সরকার। ভারতীয় নাগরিকদের সরিয়ে নিতে গত মঙ্গলবার সুদান বন্দরে যায় ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ আইএনএস সুমেধা। পরে ২৭৮ জন ভারতীয় নাগরিক নিয়ে সৌদি আরবের জেদ্দা বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে যায় জাহাজটি। উদ্ধার করা ভারতীয়দের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা বেশি।
সুদানে চলমান সংঘাতে প্রায় ৩ হাজার ভারতীয় নাগরিক আটকা পড়েছেন। তাদের উদ্ধার করতে এই সপ্তাহে অপারেশন কাবেরী নামে একটি মিশন শুরু করেছে ভারত।
গত ১৫ এপ্রিল সুদানের সামরিক ও আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে লড়াই শুরু হয়। লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত চার শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আহত হয়েছে কয়েক হাজার।
জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো ওরফে হেমেদতি আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অন্যদিকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল বুরহান। সুদানের রাষ্ট্রক্ষমতা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে এ দুটি বাহিনী রক্তক্ষয়ী সংঘাতে লিপ্ত হয়েছে।
সংঘাত চলাকালীন গত সপ্তাহে ৭২ ঘণ্টার অস্ত্রবিরতির ঘোষণা দেয় দুই পক্ষ। গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে তিন দিনের ওই অস্ত্রবিরতির মেয়াদ শেষ হওয়ার শেষ মুহূর্তে আরও তিন দিন পর্যন্ত অস্ত্রবিরতির মেয়াদ বাড়ানো হয়। এই অস্ত্রবিরতির মেয়াদ বাড়ানোতে মধ্যস্থতা করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ ও সুদানের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশ।
এদিকে জেনারেল বুরহান জানিয়েছেন, তিনি অস্থায়ীভাবে দক্ষিণ সুদানে মুখোমুখি আলোচনায় বসতে রাজি আছেন। কিন্তু হেমেদতি টেলিফোনে বিবিসিকে বলেছেন, ‘তিনিও আলোচনার জন্য প্রস্তুত, তবে তার আগে যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে হবে। বোমাবাজি বন্ধ করতে হবে।’ তিনি জেনারেল বুরহানের উদ্দেশে বলেন, ‘আগে শত্রুতা বন্ধ করুন। তারপর আমরা আলোচনায় বসব।’
সুদানে দুই পক্ষের লড়াইয়ে বিভিন্ন দেশের কয়েক হাজার মানুষ আটকা পড়েছে। নিজ দেশের নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে কাজ করছে বিভিন্ন দেশ। ইতিমধ্যে অনেক দেশ তাদের নাগরিকদের নিরাপদে ফিরিয়ে নিয়েছে বা অন্য কোনো দেশে স্থানান্তর করেছে।
সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ যুক্তরাজ্য একটি ফ্লাইটে করে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে। শুধু যুক্তরাজ্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের কয়েক শ নাগরিক সড়ক, নৌ ও আকাশপথে সুদান ছেড়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার দিনের শেষভাগে প্রায় ৩০০ নাগরিককে বাসে করে সুদানের রাজধানী খার্তুম থেকে সরিয়ে নেয় যুক্তরাষ্ট্র। তাদেরকে লোহিত সাগরের সমুদ্রবন্দরে নেওয়া হয়। গতকালই দেশটি তাদের সাধারণ নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র তাদের কূটনীতিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছিল। গতকাল সাধারণ নাগরিকদের বহনকারী বাসগুলো সশস্ত্র ড্রোনের পাহারা দিয়ে প্রায় ৮০০ কিলোমিটার পথ নেওয়া হয়।
যুক্তরাজ্য বলেছে, তাদের কোনো নাগরিক দেশে ফিরতে চাইলে আজকে দিনের মাঝামাঝি সময়ে খার্তুমের ঠিক উত্তরে ওয়াদি সায়েদনা বিমানঘাঁটিতে পৌঁছাতে হবে। এখন পর্যন্ত দেড় হাজারের বেশি লোককে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে যুক্তরাজ্য।
নিজেদের নাগরিকদের সরিয়ে নিতে শুরু করেছে ভারত সরকার। ভারতীয় নাগরিকদের সরিয়ে নিতে গত মঙ্গলবার সুদান বন্দরে যায় ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ আইএনএস সুমেধা। পরে ২৭৮ জন ভারতীয় নাগরিক নিয়ে সৌদি আরবের জেদ্দা বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে যায় জাহাজটি। উদ্ধার করা ভারতীয়দের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা বেশি।
সুদানে চলমান সংঘাতে প্রায় ৩ হাজার ভারতীয় নাগরিক আটকা পড়েছেন। তাদের উদ্ধার করতে এই সপ্তাহে অপারেশন কাবেরী নামে একটি মিশন শুরু করেছে ভারত।
গত ১৫ এপ্রিল সুদানের সামরিক ও আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে লড়াই শুরু হয়। লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত চার শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আহত হয়েছে কয়েক হাজার।
জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো ওরফে হেমেদতি আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অন্যদিকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল বুরহান। সুদানের রাষ্ট্রক্ষমতা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে এ দুটি বাহিনী রক্তক্ষয়ী সংঘাতে লিপ্ত হয়েছে।
সংঘাত চলাকালীন গত সপ্তাহে ৭২ ঘণ্টার অস্ত্রবিরতির ঘোষণা দেয় দুই পক্ষ। গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে তিন দিনের ওই অস্ত্রবিরতির মেয়াদ শেষ হওয়ার শেষ মুহূর্তে আরও তিন দিন পর্যন্ত অস্ত্রবিরতির মেয়াদ বাড়ানো হয়। এই অস্ত্রবিরতির মেয়াদ বাড়ানোতে মধ্যস্থতা করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ ও সুদানের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশ।
এদিকে জেনারেল বুরহান জানিয়েছেন, তিনি অস্থায়ীভাবে দক্ষিণ সুদানে মুখোমুখি আলোচনায় বসতে রাজি আছেন। কিন্তু হেমেদতি টেলিফোনে বিবিসিকে বলেছেন, ‘তিনিও আলোচনার জন্য প্রস্তুত, তবে তার আগে যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে হবে। বোমাবাজি বন্ধ করতে হবে।’ তিনি জেনারেল বুরহানের উদ্দেশে বলেন, ‘আগে শত্রুতা বন্ধ করুন। তারপর আমরা আলোচনায় বসব।’
অস্ট্রেলিয়ায় হ্যারিসন ‘সোনালি বাহুর অধিকারী মানুষ’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর রক্তে বিরল একটি অ্যান্টিবডি (অ্যান্টি-ডি) ছিল। এই অ্যান্টিবডি এমন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হতো, যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। মূলত যেসব মায়ের রক্ত অনাগত শিশুর রক্তের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তাঁদের শরীরেই এই ওষুধটি দেওয়া
২৩ মিনিট আগেএখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
১ ঘণ্টা আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
১ ঘণ্টা আগে