অনলাইন ডেস্ক
আলবার্ট আইনস্টাইনকে (১৮৭৯-১৯৫৫) অনেকেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে অভিহিত করেন। তবে শুধু বিজ্ঞানের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন না, জীবনের প্রতি ভালোবাসা ও নারীর প্রতি আকর্ষণও ছিল তাঁর মধ্যে।
সম্প্রতি ক্রিস্টিজ নিলামে আইনস্টাইনের লেখা কতগুলো চিঠি বিজ্ঞানের বাইরে তাঁর অন্য এক জীবনকে তুলে ধরেছে।
আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯০৫ সালে মাত্র ২৬ বছর বয়সে কয়েকটি যুগান্তকারী গবেষণা প্রকাশ করেন। তাঁর বিশেষ আপেক্ষিকতাবাদের তত্ত্ব তাঁকে বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত করে তোলে। ১৯১৭ সালে তিনি পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
কিন্তু আইনস্টাইনের এমন সাফল্যের পেছনে প্রেরণা, শক্তি এবং সময়ের উৎস কী ছিল?
এই বিষয়ে ইতিহাসবিদ জুর্গেন রেন মন্তব্য করেছেন—বিজ্ঞান, ভালোবাসা এবং কফি আইনস্টাইনের জীবনধারা হতে পারত।
২০০৫ সালে জুর্গেন রেন ‘আই উইল কিস ইউ অন দ্য লিপস অন সানডে’ বা ‘রোববার তোমার ঠোঁটে চুমু খাবো’ শিরোনামে একটি বই প্রকাশ করেন। এই বইটিতে আইনস্টাইন এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিলেভা মেরিকের মধ্যে ১৮৯৭ থেকে ১৯০৩ সালের মধ্যে হওয়া প্রেমপত্রগুলো প্রকাশিত হয়।
আইনস্টাইন এবং সার্বিয়ার তরুণী মিলেভা মেরিক প্রথম দেখা করেন ১৮৯৬ সালে জুরিখের পলিটেকনিকে। আইনস্টাইন তখন ১৭ এবং মিলেভা ২০ বছরের। তাঁরা একসঙ্গে পড়াশোনা করতেন এবং তাঁদের সম্পর্কে বিজ্ঞান ও ভালোবাসার একটি অদ্ভুত মেলবন্ধন ছিল।
আইনস্টাইন তাঁর এক চিঠিতে মিলেভাকে ‘ডক্সার্ল’ বলে সম্বোধন করতেন, দক্ষিণ জার্মান ভাষার এই শব্দটির বাংলা হলো—পুতুল। চিঠিগুলো আইনস্টাইনের তাত্ত্বিক চিন্তার বিকাশ এবং তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করে।
মিলেভার সঙ্গে আইনস্টাইনের সম্পর্ক জটিল হয়ে উঠেছিল। তাঁরা ১৯০৩ সালে বিয়ে করেছিলেন এবং তিনটি সন্তান জন্ম দেন। কিন্তু তাঁদের সম্পর্ক ১৯১৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়। ডিভোর্সের সময় আইনস্টাইন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, নোবেল পুরস্কারের অর্থ তিনি মিলেভাকে দিয়ে দেবেন।
আইনস্টাইনের দ্বিতীয় স্ত্রী এলসা লোয়েনথাল তাঁর কাজের সঙ্গী ছিলেন। কিন্তু আইনস্টাইনের ব্যক্তিগত সম্পর্কের জটিলতা এলসার সঙ্গেও কম ছিল না। আইনস্টাইনের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভাব নিয়ে প্রায় সময়ই অভিযোগ করতেন এলসা। তবে এক চিঠিতে তিনি এর জবাব দিয়েছিলেন এভাবে—‘আমি যদি তোমার কাছে খুব অপ্রীতিকর হয়ে থাকি, তাহলে এমন একজন বন্ধুকে খুঁজে বের করো, যিনি নারীর রুচির জন্য বেশি সুস্বাদু। আমি আমার স্বাধীনতা রক্ষা করবই।’
চিঠিগুলোর সূত্রে জানা যায়, নারীদের প্রতি আইনস্টাইনের আকর্ষণ তাঁকে জীবনের বিভিন্ন সময়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়িত করেছিল। প্রেমপত্রগুলো তাঁর বহুমুখী জীবনকে তুলে ধরে। তিনি শুধু বিজ্ঞানের একজন প্রতিভা ছিলেন না, বরং জীবনের বিভিন্ন দিকে তাঁর আগ্রহ ছিল।
এই চিঠিগুলো সম্প্রতি লন্ডনের ক্রিস্টিজ নিলামে ৪ লাখ ৪১ হাজার পাউন্ডে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬৬০ কোটি টাকারও বেশি।
আলবার্ট আইনস্টাইনকে (১৮৭৯-১৯৫৫) অনেকেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে অভিহিত করেন। তবে শুধু বিজ্ঞানের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন না, জীবনের প্রতি ভালোবাসা ও নারীর প্রতি আকর্ষণও ছিল তাঁর মধ্যে।
সম্প্রতি ক্রিস্টিজ নিলামে আইনস্টাইনের লেখা কতগুলো চিঠি বিজ্ঞানের বাইরে তাঁর অন্য এক জীবনকে তুলে ধরেছে।
আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯০৫ সালে মাত্র ২৬ বছর বয়সে কয়েকটি যুগান্তকারী গবেষণা প্রকাশ করেন। তাঁর বিশেষ আপেক্ষিকতাবাদের তত্ত্ব তাঁকে বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত করে তোলে। ১৯১৭ সালে তিনি পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
কিন্তু আইনস্টাইনের এমন সাফল্যের পেছনে প্রেরণা, শক্তি এবং সময়ের উৎস কী ছিল?
এই বিষয়ে ইতিহাসবিদ জুর্গেন রেন মন্তব্য করেছেন—বিজ্ঞান, ভালোবাসা এবং কফি আইনস্টাইনের জীবনধারা হতে পারত।
২০০৫ সালে জুর্গেন রেন ‘আই উইল কিস ইউ অন দ্য লিপস অন সানডে’ বা ‘রোববার তোমার ঠোঁটে চুমু খাবো’ শিরোনামে একটি বই প্রকাশ করেন। এই বইটিতে আইনস্টাইন এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিলেভা মেরিকের মধ্যে ১৮৯৭ থেকে ১৯০৩ সালের মধ্যে হওয়া প্রেমপত্রগুলো প্রকাশিত হয়।
আইনস্টাইন এবং সার্বিয়ার তরুণী মিলেভা মেরিক প্রথম দেখা করেন ১৮৯৬ সালে জুরিখের পলিটেকনিকে। আইনস্টাইন তখন ১৭ এবং মিলেভা ২০ বছরের। তাঁরা একসঙ্গে পড়াশোনা করতেন এবং তাঁদের সম্পর্কে বিজ্ঞান ও ভালোবাসার একটি অদ্ভুত মেলবন্ধন ছিল।
আইনস্টাইন তাঁর এক চিঠিতে মিলেভাকে ‘ডক্সার্ল’ বলে সম্বোধন করতেন, দক্ষিণ জার্মান ভাষার এই শব্দটির বাংলা হলো—পুতুল। চিঠিগুলো আইনস্টাইনের তাত্ত্বিক চিন্তার বিকাশ এবং তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করে।
মিলেভার সঙ্গে আইনস্টাইনের সম্পর্ক জটিল হয়ে উঠেছিল। তাঁরা ১৯০৩ সালে বিয়ে করেছিলেন এবং তিনটি সন্তান জন্ম দেন। কিন্তু তাঁদের সম্পর্ক ১৯১৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়। ডিভোর্সের সময় আইনস্টাইন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, নোবেল পুরস্কারের অর্থ তিনি মিলেভাকে দিয়ে দেবেন।
আইনস্টাইনের দ্বিতীয় স্ত্রী এলসা লোয়েনথাল তাঁর কাজের সঙ্গী ছিলেন। কিন্তু আইনস্টাইনের ব্যক্তিগত সম্পর্কের জটিলতা এলসার সঙ্গেও কম ছিল না। আইনস্টাইনের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভাব নিয়ে প্রায় সময়ই অভিযোগ করতেন এলসা। তবে এক চিঠিতে তিনি এর জবাব দিয়েছিলেন এভাবে—‘আমি যদি তোমার কাছে খুব অপ্রীতিকর হয়ে থাকি, তাহলে এমন একজন বন্ধুকে খুঁজে বের করো, যিনি নারীর রুচির জন্য বেশি সুস্বাদু। আমি আমার স্বাধীনতা রক্ষা করবই।’
চিঠিগুলোর সূত্রে জানা যায়, নারীদের প্রতি আইনস্টাইনের আকর্ষণ তাঁকে জীবনের বিভিন্ন সময়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়িত করেছিল। প্রেমপত্রগুলো তাঁর বহুমুখী জীবনকে তুলে ধরে। তিনি শুধু বিজ্ঞানের একজন প্রতিভা ছিলেন না, বরং জীবনের বিভিন্ন দিকে তাঁর আগ্রহ ছিল।
এই চিঠিগুলো সম্প্রতি লন্ডনের ক্রিস্টিজ নিলামে ৪ লাখ ৪১ হাজার পাউন্ডে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬৬০ কোটি টাকারও বেশি।
ব্রিটিশ সামরিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাশিয়া ইউক্রেনে যেসব ড্রোন পাঠিয়েছে তার অর্ধেকেরও বেশি আসলে প্রতারণামূলক ড্রোন। এগুলোর মূল উদ্দেশ্য ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে বিভ্রান্ত করা।
৬ ঘণ্টা আগেনিজেদের হাতে থাকা পেজার ও ওয়াকিটকিগুলো যে ইসরায়েলে তৈরি হয়েছিল তা ঘুণাক্ষরেও জানত না লেবাননের শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তার তথ্য অনুসারে, ওই সরঞ্জামগুলোতে বিস্ফোরক ঢুকিয়ে সরবরাহ করা হয়েছিল
৭ ঘণ্টা আগেসিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত স্ত্রী আসমা আল-আসাদ ডিভোর্সের জন্য আবেদন করেননি বলে দাবি করেছে ক্রেমলিন। সোমবার এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে বিবিসি।
৮ ঘণ্টা আগে১৯৭৪ সালে ‘অঙ্কুর’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তাঁর পরিচালনার যাত্রা শুরু করেন। এতে মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন অনন্ত নাগ এবং শাবানা আজমি। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের বিপুল প্রশংসা অর্জন করে এবং জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে দ্বিতীয় সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এটি বেনেগাল এবং এতে অংশ নেওয়া সবার ক্যারিয়ারের জন্যই একট
১০ ঘণ্টা আগে