অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ বুধবার পৃথক দুই বার্তায় তাঁরা নিজ নিজ শুভেচ্ছা জানান। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পাঠানো এক বার্তায় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেছেন, ‘ভারত সরকার, ভারতের জনগণ এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে, আপনার এবং বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণকে আপনাদের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
মুর্মু বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বহুবিধ, আমাদের সহযোগিতা বাণিজ্য, মাল্টিমোডাল কানেকটিভিটি, উন্নয়ন অংশীদারত্ব, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, শিক্ষা, সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত। বাংলাদেশ ভারতের “সবার আগে প্রতিবেশী” এবং “অ্যাক্ট ইস্ট” নীতি, আমাদের “সাগর” মতবাদ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের কেন্দ্রবিন্দুতে। ভারত একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও প্রগতিশীল বাংলাদেশের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছে।’
বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঠানো এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে আমি আমার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’
মোদি বলেন, ‘এই দিনটি আমাদের অভিন্ন ইতিহাস ও আত্মত্যাগের সাক্ষ্য বহন করে, যা আমাদের দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের ভিত্তি স্থাপন করেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের সম্পর্কের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে চলেছে, যা বহু ক্ষেত্রে প্রসারিত হয়েছে এবং আমাদের জনগণের জন্য বাস্তব সুবিধা নিয়ে এসেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য আমাদের অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা এবং একে অপরের স্বার্থ ও উদ্বেগের প্রতি পারস্পরিক সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে চালিত এই অংশীদারত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস ২৬ মার্চ। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। সেই ঘোষণার ঐতিহাসিক বাস্তবতায় স্বাধীনতার পর থেকে এই দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
ভারত ৬ ডিসেম্বরকে ‘মৈত্রী দিবস’ হিসেবে পালন করে। ১৯৭১ সালের এই দিনে নয়াদিল্লি ঢাকাকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। ভুটানের পর ভারত ছিল দ্বিতীয় দেশ, যারা ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২১ সালের মার্চ মাসে এই দিনটিকে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ বুধবার পৃথক দুই বার্তায় তাঁরা নিজ নিজ শুভেচ্ছা জানান। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পাঠানো এক বার্তায় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেছেন, ‘ভারত সরকার, ভারতের জনগণ এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে, আপনার এবং বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণকে আপনাদের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
মুর্মু বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বহুবিধ, আমাদের সহযোগিতা বাণিজ্য, মাল্টিমোডাল কানেকটিভিটি, উন্নয়ন অংশীদারত্ব, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, শিক্ষা, সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত। বাংলাদেশ ভারতের “সবার আগে প্রতিবেশী” এবং “অ্যাক্ট ইস্ট” নীতি, আমাদের “সাগর” মতবাদ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের কেন্দ্রবিন্দুতে। ভারত একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও প্রগতিশীল বাংলাদেশের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছে।’
বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঠানো এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে আমি আমার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’
মোদি বলেন, ‘এই দিনটি আমাদের অভিন্ন ইতিহাস ও আত্মত্যাগের সাক্ষ্য বহন করে, যা আমাদের দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের ভিত্তি স্থাপন করেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের সম্পর্কের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে চলেছে, যা বহু ক্ষেত্রে প্রসারিত হয়েছে এবং আমাদের জনগণের জন্য বাস্তব সুবিধা নিয়ে এসেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য আমাদের অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা এবং একে অপরের স্বার্থ ও উদ্বেগের প্রতি পারস্পরিক সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে চালিত এই অংশীদারত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস ২৬ মার্চ। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। সেই ঘোষণার ঐতিহাসিক বাস্তবতায় স্বাধীনতার পর থেকে এই দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
ভারত ৬ ডিসেম্বরকে ‘মৈত্রী দিবস’ হিসেবে পালন করে। ১৯৭১ সালের এই দিনে নয়াদিল্লি ঢাকাকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। ভুটানের পর ভারত ছিল দ্বিতীয় দেশ, যারা ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২১ সালের মার্চ মাসে এই দিনটিকে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
গত শুক্রবার ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময় ব্যাংককের উঁচু ভবনগুলো বিপজ্জনকভাবে দুলতে দেখা গেছে, এমনকি ছাদের সুইমিং পুল থেকে পানি ছিটকে পড়তে দেখা গেছে। তবে চাটুহাক জেলার অডিটর–জেনারেলের অফিসের নির্মাণাধীন সদর দপ্তরটিই একমাত্র বহুতল ভবন যা ধসে পড়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, কেন শুধু এই ভবনটিই ধসে পড়ল? বাকিগুলো কেন অক্ষত?
১ ঘণ্টা আগেব্রিটিশদের হতাশ করে ইউরোপের জনপ্রিয় লটারি প্রতিযোগিতা ‘ইউরোমিলিয়নস’ জিতে নিয়েছেন এক অস্ট্রিয়ান। ব্রিটিশ টিকিটধারীদের হতাশ হওয়ার কারণ হলো, এবারে যিনি এই জ্যাকপট জিতেছেন, তার পরিমাণ এখন পর্যন্ত সর্বকালের সবচেয়ে বেশি, ২৭ কোটি ডলারেও বেশি।
১ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে গাজা যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে নতুন এক যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হয়েছে হামাস। গতকাল শনিবার ঈদু ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক ভাষণে গাজায় হামাসের প্রধান খলিল আল-হাইয়া এ কথা জানান। একই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে বলেন, হামাস অস্ত্র ছাড়বে না। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে। অর্থাৎ, প্রায় দেড় বছর সময় ধরে ইসরায়েলিরা গাজায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে গাজাবাসী দুটি ঈদ পালন করেছেন। ঈদের দিনগুলোতেও ইসরায়েলিরা গাজায় তাণ্ডব চালিয়েছে। এবারও সে রকমটাই হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে