অনলাইন ডেস্ক
তুরস্কের টেকিরদাগ প্রদেশের উলাস শহরে পরিবারটির বসবাস। সম্প্রতি ‘সিক্সটি মিনিটস অস্ট্রেলিয়া’র একটি তথ্যচিত্রের সূত্র ধরে এই পরিবারের খবর এখন তুরস্কের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। পরিবারটির বিশেষত্ব হলো, তাঁদের সবাই চার হাত-পা ব্যবহার করে চলাফেরা করেন।
তবে কী কারণে পরিবারটির সবাই চার হাত-পা ব্যবহার করে চলাফেরা করেন তা নিয়ে বিভ্রান্তি চলছে বিজ্ঞানী মহলেও।
বলা হচ্ছে, মানবজাতির মধ্যে উলাসের ওই পরিবারটিই একমাত্র পরিবার যাঁদের সবাই অস্বাভাবিকভাবে হাত-পা ব্যবহার করে চলাফেরা করেন।
এমন অস্বাভাবিকতার কারণ হিসেবে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের বিবর্তন বিষয়ক মনোবিজ্ঞানী নিকোলাস হামফ্রেই বলেন, ‘যে বিষয়টি পৃথিবীর অন্য যে কোনো প্রাণীর চেয়ে আমাদের আলাদা করেছে তা হলো আমরা মাথা উঁচু করে দুই পায়ে ভর করে চলাফেরা করতে পারি। কিন্তু এই মানুষগুলো সেই সীমানা অতিক্রম করেছে।’
‘সিক্সটি মিনিটস অস্ট্রেলিয়া’র তথ্যচিত্রটিতে এমনও ধারণা করা হয়েছে যে উলাসের ওই পরিবারটি সম্ভবত মানুষ এবং বানরের মধ্যবর্তী কোনো অনুপস্থিত সূত্র।
এদিকে পরিবারটির অস্বাভাবিক চলাফেরার কারণ হিসেবে একটি গবেষণাপত্রে ভিন্ন মত দিয়েছেন তুর্কি বিজ্ঞানীরা। বিষয়টিকে তাঁরা বিবর্তনের উল্টোযাত্রা হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা চালিয়েছেন। হতে পারে ৩০ লাখ বছরের বিবর্তনের মধ্যে এটি হয়তো একটি জেনেটিক প্রত্যাবর্তন।
তবে প্রফেসর হামফ্রেই এ ধরনের যুক্তিকে খুব অপমানজনক এবং বৈজ্ঞানিকভাবে দায়িত্বহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
গবেষকেরা দেখেছেন, চার হাত-পায়ে চলাফেরা করা ওই পরিবারের সদস্যদের মস্তিষ্কের সেরিবেলাম অংশটি আকারে ছোট। তবে এটাও ঠিক যে, আরও অনেক মানুষ আছেন—সেরিবেলাম অংশ ছোট হলেও তাঁরা চার হাত-পায়ে হাঁটেন না।
এদিকে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করা যুক্তরাজ্যের লিভারপুল ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছেন যে, ওই পরিবারের মানুষগুলোর কঙ্কালের বৈশিষ্ট্য সাধারণ মানুষের মতো নয়, কিছুটা বানরের মতো।
একটি ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে প্রফেসর হামফ্রেই বলেন, ‘আমি মনে করি, এই পরিবারে যা দেখছি—সম্ভবত তা এমন একটি সময়ের সঙ্গে মিলে যায় যখন আমরা শিম্পাঞ্জির মতো হাঁটতাম না। কিন্তু গাছ থেকে নেমে আসা এবং দুই পায়ে ভর করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল।’
তুরস্কের টেকিরদাগ প্রদেশের উলাস শহরে পরিবারটির বসবাস। সম্প্রতি ‘সিক্সটি মিনিটস অস্ট্রেলিয়া’র একটি তথ্যচিত্রের সূত্র ধরে এই পরিবারের খবর এখন তুরস্কের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। পরিবারটির বিশেষত্ব হলো, তাঁদের সবাই চার হাত-পা ব্যবহার করে চলাফেরা করেন।
তবে কী কারণে পরিবারটির সবাই চার হাত-পা ব্যবহার করে চলাফেরা করেন তা নিয়ে বিভ্রান্তি চলছে বিজ্ঞানী মহলেও।
বলা হচ্ছে, মানবজাতির মধ্যে উলাসের ওই পরিবারটিই একমাত্র পরিবার যাঁদের সবাই অস্বাভাবিকভাবে হাত-পা ব্যবহার করে চলাফেরা করেন।
এমন অস্বাভাবিকতার কারণ হিসেবে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের বিবর্তন বিষয়ক মনোবিজ্ঞানী নিকোলাস হামফ্রেই বলেন, ‘যে বিষয়টি পৃথিবীর অন্য যে কোনো প্রাণীর চেয়ে আমাদের আলাদা করেছে তা হলো আমরা মাথা উঁচু করে দুই পায়ে ভর করে চলাফেরা করতে পারি। কিন্তু এই মানুষগুলো সেই সীমানা অতিক্রম করেছে।’
‘সিক্সটি মিনিটস অস্ট্রেলিয়া’র তথ্যচিত্রটিতে এমনও ধারণা করা হয়েছে যে উলাসের ওই পরিবারটি সম্ভবত মানুষ এবং বানরের মধ্যবর্তী কোনো অনুপস্থিত সূত্র।
এদিকে পরিবারটির অস্বাভাবিক চলাফেরার কারণ হিসেবে একটি গবেষণাপত্রে ভিন্ন মত দিয়েছেন তুর্কি বিজ্ঞানীরা। বিষয়টিকে তাঁরা বিবর্তনের উল্টোযাত্রা হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা চালিয়েছেন। হতে পারে ৩০ লাখ বছরের বিবর্তনের মধ্যে এটি হয়তো একটি জেনেটিক প্রত্যাবর্তন।
তবে প্রফেসর হামফ্রেই এ ধরনের যুক্তিকে খুব অপমানজনক এবং বৈজ্ঞানিকভাবে দায়িত্বহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
গবেষকেরা দেখেছেন, চার হাত-পায়ে চলাফেরা করা ওই পরিবারের সদস্যদের মস্তিষ্কের সেরিবেলাম অংশটি আকারে ছোট। তবে এটাও ঠিক যে, আরও অনেক মানুষ আছেন—সেরিবেলাম অংশ ছোট হলেও তাঁরা চার হাত-পায়ে হাঁটেন না।
এদিকে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করা যুক্তরাজ্যের লিভারপুল ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছেন যে, ওই পরিবারের মানুষগুলোর কঙ্কালের বৈশিষ্ট্য সাধারণ মানুষের মতো নয়, কিছুটা বানরের মতো।
একটি ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে প্রফেসর হামফ্রেই বলেন, ‘আমি মনে করি, এই পরিবারে যা দেখছি—সম্ভবত তা এমন একটি সময়ের সঙ্গে মিলে যায় যখন আমরা শিম্পাঞ্জির মতো হাঁটতাম না। কিন্তু গাছ থেকে নেমে আসা এবং দুই পায়ে ভর করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১২ ঘণ্টা আগে