অনলাইন ডেস্ক
ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভস বাজেট সামলাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। সেই লক্ষ্যে তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের এই দশকের শেষ পর্যন্ত অর্থাৎ, চলতি বছরসহ পরবর্তী চার বছর বাজেট থেকে প্রতিবছর ২ বিলিয়ন পাউন্ড বা ২৫৮ কোটি ডলারের বেশি ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন উদ্যোগের আওতায় এই দশকের শেষ নাগাদ হোয়াইট হলের (ব্রিটিশ সচিবালয়) প্রশাসনিক খরচ ১৫ শতাংশ কমাতে হবে। এর ফলে আমলাতন্ত্রের আকার ছোট হয়ে আসারও সম্ভাবনা আছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্থমন্ত্রী সরকারি কোষাগারে ১০ বিলিয়ন পাউন্ডের ঘাটতি পূরণ করতে চান, বা সম্ভবত আরও বেশি। তিনি এরই মধ্যে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড সরকারি বিভিন্ন সুবিধায় ব্যয় কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন। উদ্বেগজনক মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং ঋণের সুদের খরচ বাড়ার কারণে অর্থমন্ত্রীর আসন্ন বাজেট পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, জাতীয় বিমা অভিযান এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
তবে, র্যাচেল রিভস এই বাজেট প্যাকেজে আবারও কর বাড়ানোর সম্ভাবনা পুরোপুরি নাকচ করে দিয়েছেন। এর অর্থ হলো, সরকারি ব্যয় কমানোর মাধ্যমেই বাজেটের ঘাটতি অর্থ সংগ্রহ করতে হবে। এর ফলে লেবার এমপিদের মধ্যে ‘কঠোর’ ব্যয়সংকোচন নিয়ে ক্রমবর্ধমান বিদ্রোহের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।
র্যাচেল রিভস বলেছেন, ‘আমরা কর বাড়াতে যাচ্ছি না।’ গত বছরের শরৎকালীন বাজেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের ব্যবসা এবং দেশের ধনী ব্যক্তিদের ওপর কিছু কর বাড়াতে হয়েছিল। তবে এবারে আমরা তা করব না।’
মন্ত্রিসভা সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে ২০২৯-৩০ সালের মধ্যে তাদের প্রশাসনিক বাজেট—যেমন এইচআর, নীতি পরামর্শ এবং অফিস ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে—বছরে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন পাউন্ড কমানোর নির্দেশ দেওয়া হবে। প্রথম ধাপে ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে বাজেট ১০ শতাংশ কমানোর জন্য বলা হবে, যার লক্ষ্য দেড় বিলিয়ন পাউন্ড সাশ্রয় করা।
ক্যাবিনেট অফিসের চ্যান্সেলর অব দ্য ডাচি অব ল্যাঙ্কাস্টার প্যাট ম্যাকফাডেন আগামী সপ্তাহে বিভাগগুলোকে এক চিঠির মাধ্যমে নির্দেশ দেবেন। ক্যাবিনেট অফিসের একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘আমাদের পরিবর্তন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য, আমরা রাষ্ট্রকে ভবিষ্যতের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তুলব। আমরা আগের মতো চলতে পারি না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি আরও বলেছে, ‘প্রশাসনিক খরচ কমানোর মাধ্যমে আমরা অগ্রাধিকার পরিষেবাগুলোতে সম্পদ বেশি বরাদ্দ করতে পারি—শ্রেণিকক্ষে আরও শিক্ষক, হাসপাতালে বেশি রোগী ও চিকিৎসক গ্রহণ এবং পুলিশকে রাস্তায় ফিরিয়ে আনা।’
উল্লেখ্য, এর আগে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ‘ভারী’ রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন এবং আমলাতন্ত্রের খরচ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ব্রিটিশ সরকার এবার আমলাতন্ত্রের ব্যয় কমানোর পথে হাঁটছে।
ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভস বাজেট সামলাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। সেই লক্ষ্যে তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের এই দশকের শেষ পর্যন্ত অর্থাৎ, চলতি বছরসহ পরবর্তী চার বছর বাজেট থেকে প্রতিবছর ২ বিলিয়ন পাউন্ড বা ২৫৮ কোটি ডলারের বেশি ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন উদ্যোগের আওতায় এই দশকের শেষ নাগাদ হোয়াইট হলের (ব্রিটিশ সচিবালয়) প্রশাসনিক খরচ ১৫ শতাংশ কমাতে হবে। এর ফলে আমলাতন্ত্রের আকার ছোট হয়ে আসারও সম্ভাবনা আছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্থমন্ত্রী সরকারি কোষাগারে ১০ বিলিয়ন পাউন্ডের ঘাটতি পূরণ করতে চান, বা সম্ভবত আরও বেশি। তিনি এরই মধ্যে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড সরকারি বিভিন্ন সুবিধায় ব্যয় কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন। উদ্বেগজনক মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং ঋণের সুদের খরচ বাড়ার কারণে অর্থমন্ত্রীর আসন্ন বাজেট পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, জাতীয় বিমা অভিযান এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
তবে, র্যাচেল রিভস এই বাজেট প্যাকেজে আবারও কর বাড়ানোর সম্ভাবনা পুরোপুরি নাকচ করে দিয়েছেন। এর অর্থ হলো, সরকারি ব্যয় কমানোর মাধ্যমেই বাজেটের ঘাটতি অর্থ সংগ্রহ করতে হবে। এর ফলে লেবার এমপিদের মধ্যে ‘কঠোর’ ব্যয়সংকোচন নিয়ে ক্রমবর্ধমান বিদ্রোহের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।
র্যাচেল রিভস বলেছেন, ‘আমরা কর বাড়াতে যাচ্ছি না।’ গত বছরের শরৎকালীন বাজেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের ব্যবসা এবং দেশের ধনী ব্যক্তিদের ওপর কিছু কর বাড়াতে হয়েছিল। তবে এবারে আমরা তা করব না।’
মন্ত্রিসভা সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে ২০২৯-৩০ সালের মধ্যে তাদের প্রশাসনিক বাজেট—যেমন এইচআর, নীতি পরামর্শ এবং অফিস ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে—বছরে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন পাউন্ড কমানোর নির্দেশ দেওয়া হবে। প্রথম ধাপে ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে বাজেট ১০ শতাংশ কমানোর জন্য বলা হবে, যার লক্ষ্য দেড় বিলিয়ন পাউন্ড সাশ্রয় করা।
ক্যাবিনেট অফিসের চ্যান্সেলর অব দ্য ডাচি অব ল্যাঙ্কাস্টার প্যাট ম্যাকফাডেন আগামী সপ্তাহে বিভাগগুলোকে এক চিঠির মাধ্যমে নির্দেশ দেবেন। ক্যাবিনেট অফিসের একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘আমাদের পরিবর্তন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য, আমরা রাষ্ট্রকে ভবিষ্যতের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তুলব। আমরা আগের মতো চলতে পারি না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি আরও বলেছে, ‘প্রশাসনিক খরচ কমানোর মাধ্যমে আমরা অগ্রাধিকার পরিষেবাগুলোতে সম্পদ বেশি বরাদ্দ করতে পারি—শ্রেণিকক্ষে আরও শিক্ষক, হাসপাতালে বেশি রোগী ও চিকিৎসক গ্রহণ এবং পুলিশকে রাস্তায় ফিরিয়ে আনা।’
উল্লেখ্য, এর আগে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ‘ভারী’ রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন এবং আমলাতন্ত্রের খরচ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ব্রিটিশ সরকার এবার আমলাতন্ত্রের ব্যয় কমানোর পথে হাঁটছে।
গত শুক্রবার ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময় ব্যাংককের উঁচু ভবনগুলো বিপজ্জনকভাবে দুলতে দেখা গেছে, এমনকি ছাদের সুইমিং পুল থেকে পানি ছিটকে পড়তে দেখা গেছে। তবে চাটুহাক জেলার অডিটর–জেনারেলের অফিসের নির্মাণাধীন সদর দপ্তরটিই একমাত্র বহুতল ভবন যা ধসে পড়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, কেন শুধু এই ভবনটিই ধসে পড়ল? বাকিগুলো কেন অক্ষত?
৪৩ মিনিট আগেব্রিটিশদের হতাশ করে ইউরোপের জনপ্রিয় লটারি প্রতিযোগিতা ‘ইউরোমিলিয়নস’ জিতে নিয়েছেন এক অস্ট্রিয়ান। ব্রিটিশ টিকিটধারীদের হতাশ হওয়ার কারণ হলো, এবারে যিনি এই জ্যাকপট জিতেছেন, তার পরিমাণ এখন পর্যন্ত সর্বকালের সবচেয়ে বেশি, ২৭ কোটি ডলারেও বেশি।
১ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে গাজা যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে নতুন এক যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হয়েছে হামাস। গতকাল শনিবার ঈদু ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক ভাষণে গাজায় হামাসের প্রধান খলিল আল-হাইয়া এ কথা জানান। একই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে বলেন, হামাস অস্ত্র ছাড়বে না। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে। অর্থাৎ, প্রায় দেড় বছর সময় ধরে ইসরায়েলিরা গাজায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে গাজাবাসী দুটি ঈদ পালন করেছেন। ঈদের দিনগুলোতেও ইসরায়েলিরা গাজায় তাণ্ডব চালিয়েছে। এবারও সে রকমটাই হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে