অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধের ময়দানে আরও এক ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুর পর রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে কর্মরত সব ভারতীয়কে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছে ভারত সরকার। আজ মঙ্গলবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে এখন পর্যন্ত ১০ ভারতীয় মারা গেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সম্প্রতি কেরালার এক নাগরিক নিহত এবং আরেকজন আহত হয়েছেন। যদিও মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে মন্ত্রণালয় বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তবে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহত ব্যক্তির নাম বিনিল বাবু (৩১)। তিনি কেরালার ত্রিশূর জেলার কুট্টানেলুরের বাসিন্দা ছিলেন।
রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে পাচক ও সহায়ক কর্মী হিসেবে বেশ কিছু ভারতীয় কাজ করেন। কিন্তু ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালে অন্তত নয়জনের মৃত্যুর পর ভারত এসব কর্মীকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি তুলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও গত বছর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দুটি পৃথক বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ‘রাশিয়ায় কেরালার একজন বাসিন্দার মৃত্যু সম্পর্কে আমরা জানতে পেরেছি। তিনি সম্ভবত রুশ সেনাবাহিনীতে কর্মী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। আরেকজন আহত হয়েছেন এবং বর্তমানে মস্কোর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
জয়সওয়াল আরও বলেন, বিষয়টি মস্কোতে রুশ কর্তৃপক্ষ এবং নয়াদিল্লিতে রুশ দূতাবাসের কাছে উত্থাপন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশিষ্ট ভারতীয় নাগরিকদের দ্রুত ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছি।’
নিহত ব্যক্তির পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে বলেছে, মস্কোতে ভারতীয় দূতাবাস রুশ সেনাবাহিনীতে নিযুক্ত ভারতীয় নাগরিকদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা করছে।
গত অক্টোবরে ভারতীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, রুশ সেনাবাহিনী থেকে ৮৫ জন ভারতীয়কে ফিরিয়ে আনা হয়েছে; আরও ২০ জনকে ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ চলছে। তবে কিছু ভারতীয়কে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি বিলম্বিত হয়েছে। কারণ, রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের সামরিক সেবা চুক্তি বাতিল করেনি।
ভারত দাবি করেছে, অনেক ভারতীয়কে প্রতারণার মাধ্যমে রুশ সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এ অভিযোগে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই) গত বছর ১৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে এবং কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে।
এদিকে গত বছর রুশ দূতাবাস জানিয়েছে, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে রুশ সশস্ত্র বাহিনীতে ভারতীয়দের নিয়োগ বন্ধ করা হয়েছে এবং যাঁরা স্বেচ্ছায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন, তাঁদের দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইউক্রেন যুদ্ধের ময়দানে আরও এক ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুর পর রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে কর্মরত সব ভারতীয়কে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছে ভারত সরকার। আজ মঙ্গলবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে এখন পর্যন্ত ১০ ভারতীয় মারা গেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সম্প্রতি কেরালার এক নাগরিক নিহত এবং আরেকজন আহত হয়েছেন। যদিও মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে মন্ত্রণালয় বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তবে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহত ব্যক্তির নাম বিনিল বাবু (৩১)। তিনি কেরালার ত্রিশূর জেলার কুট্টানেলুরের বাসিন্দা ছিলেন।
রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে পাচক ও সহায়ক কর্মী হিসেবে বেশ কিছু ভারতীয় কাজ করেন। কিন্তু ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালে অন্তত নয়জনের মৃত্যুর পর ভারত এসব কর্মীকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি তুলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও গত বছর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দুটি পৃথক বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ‘রাশিয়ায় কেরালার একজন বাসিন্দার মৃত্যু সম্পর্কে আমরা জানতে পেরেছি। তিনি সম্ভবত রুশ সেনাবাহিনীতে কর্মী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। আরেকজন আহত হয়েছেন এবং বর্তমানে মস্কোর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
জয়সওয়াল আরও বলেন, বিষয়টি মস্কোতে রুশ কর্তৃপক্ষ এবং নয়াদিল্লিতে রুশ দূতাবাসের কাছে উত্থাপন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশিষ্ট ভারতীয় নাগরিকদের দ্রুত ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছি।’
নিহত ব্যক্তির পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে বলেছে, মস্কোতে ভারতীয় দূতাবাস রুশ সেনাবাহিনীতে নিযুক্ত ভারতীয় নাগরিকদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা করছে।
গত অক্টোবরে ভারতীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, রুশ সেনাবাহিনী থেকে ৮৫ জন ভারতীয়কে ফিরিয়ে আনা হয়েছে; আরও ২০ জনকে ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ চলছে। তবে কিছু ভারতীয়কে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি বিলম্বিত হয়েছে। কারণ, রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের সামরিক সেবা চুক্তি বাতিল করেনি।
ভারত দাবি করেছে, অনেক ভারতীয়কে প্রতারণার মাধ্যমে রুশ সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এ অভিযোগে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই) গত বছর ১৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে এবং কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে।
এদিকে গত বছর রুশ দূতাবাস জানিয়েছে, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে রুশ সশস্ত্র বাহিনীতে ভারতীয়দের নিয়োগ বন্ধ করা হয়েছে এবং যাঁরা স্বেচ্ছায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন, তাঁদের দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মার্কিন আর্থিক নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। অভিযোগ করা হয়েছে, মাস্ক টুইটারের শেয়ার কেনার বিষয়ে সময়মতো তথ্য প্রকাশ করেননি এবং পরে ‘কৃত্রিমভাবে কম দামে’ শেয়ার কিনে অন্য শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিগ্রস্ত
৩৯ মিনিট আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি-বন্দী বিনিময় চুক্তি নিয়ে বেশ আশার আলো দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম কান ও চ্যানেল-১৩ জানিয়েছে, গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তুতি শুরু করেছে ইসরায়েল। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ কমান্ডের পরিস্থিতি মূল্যায়নের পর ইসরায়েলি দখলদার সামরিক
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে আজ বুধবার গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি সামরিক আইন জারির মাধ্যমে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছিলেন। গ্রেপ্তারের বিষয়ে অভিযুক্ত এই রাষ্ট্রপ্রধান জানিয়েছেন, ‘রক্তপাত’ এড়াতে তিনি কথিত ‘অবৈধ তদন্তে...
২ ঘণ্টা আগে১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের নথিতে স্বাক্ষরের একটি ছবি ভারতীয়দের কাছে আলাদাভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ভারতীয়রা ‘সবচেয়ে বড় সামরিক বিজয়ের’ প্রতীক হিসেবে দেখিয়েছে এই ছবি। তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর ছবিটি সেনাপ্রধানের কার্যালয় থেকে সরিয়ে ন
১২ ঘণ্টা আগে