অনলাইন ডেস্ক
সিঙ্গাপুরে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীন ও তাঁর পরিবারের ১৬ সদস্যের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং ৮৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পৃথক দুটি আদেশে এই নির্দেশনা দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি রেজাউল করিম রেজা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দুদকের পৃথক দুটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত নির্দেশনা দিয়েছেন। দুদকের উপপরিচালক মো. আবু সাঈদ এই আবেদন করেন।
এস আলম গ্রুপের অন্য যাদের সম্পদ ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা হলেন—এস আলমের মা চেমন আরা বেগম, ভাই মোহাম্মদ আবুদুল্লাহ হাসান, ওসমান গনি, রাশেদুল আলম, শহিদুল আলম, এস আলমের ছেলে আহসানুল আলম, আশরাফুল আলম মাহির ও আসাদুল আলম, ওসমানের স্ত্রী ফারজানা বেগম এবং এস আলমের ভাই আবদুস সামাদের স্ত্রী শাহ ফেরদানা।
প্রথম আবেদনে দুদক কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, এস আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির ১৯টি অ্যাকাউন্টে ১২ কোটি ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৭৬৩ টাকা জমা দিয়েছেন এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৬৮টি অ্যাকাউন্টে ১৩ কোটি ৫৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৮ টাকা জমা দিয়েছেন। যে কোনো সময় অ্যাকাউন্ট থেকে সেই অর্থ স্থানান্তর বা পাচারের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সেসব অ্যাকাউন্ট যাতে তারা স্থানান্তর ও উত্তোলন করতে না পারেন, সে জন্য ওই সব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
ওই কর্মকর্তা তাঁর আরেকটি আবেদনে বলেছেন, এস আলম, তাঁর স্ত্রী এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা চট্টগ্রাম ও ঢাকার গুলশানে ভবন ও প্লট নির্মাণ ও কিনেছেন, যার বাজারমূল্য ২০০ কোটি ২৩ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা। এসব স্থাবর সম্পদ যাতে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে না পারেন, সে জন্য আদেশ প্রয়োজন।
এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর একই আদালত সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশে ১ বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে এস আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং তাঁর পরিবারের ১১ সদস্যের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
সিঙ্গাপুরে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীন ও তাঁর পরিবারের ১৬ সদস্যের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং ৮৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পৃথক দুটি আদেশে এই নির্দেশনা দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি রেজাউল করিম রেজা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দুদকের পৃথক দুটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত নির্দেশনা দিয়েছেন। দুদকের উপপরিচালক মো. আবু সাঈদ এই আবেদন করেন।
এস আলম গ্রুপের অন্য যাদের সম্পদ ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা হলেন—এস আলমের মা চেমন আরা বেগম, ভাই মোহাম্মদ আবুদুল্লাহ হাসান, ওসমান গনি, রাশেদুল আলম, শহিদুল আলম, এস আলমের ছেলে আহসানুল আলম, আশরাফুল আলম মাহির ও আসাদুল আলম, ওসমানের স্ত্রী ফারজানা বেগম এবং এস আলমের ভাই আবদুস সামাদের স্ত্রী শাহ ফেরদানা।
প্রথম আবেদনে দুদক কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, এস আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির ১৯টি অ্যাকাউন্টে ১২ কোটি ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৭৬৩ টাকা জমা দিয়েছেন এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৬৮টি অ্যাকাউন্টে ১৩ কোটি ৫৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৮ টাকা জমা দিয়েছেন। যে কোনো সময় অ্যাকাউন্ট থেকে সেই অর্থ স্থানান্তর বা পাচারের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সেসব অ্যাকাউন্ট যাতে তারা স্থানান্তর ও উত্তোলন করতে না পারেন, সে জন্য ওই সব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
ওই কর্মকর্তা তাঁর আরেকটি আবেদনে বলেছেন, এস আলম, তাঁর স্ত্রী এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা চট্টগ্রাম ও ঢাকার গুলশানে ভবন ও প্লট নির্মাণ ও কিনেছেন, যার বাজারমূল্য ২০০ কোটি ২৩ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা। এসব স্থাবর সম্পদ যাতে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে না পারেন, সে জন্য আদেশ প্রয়োজন।
এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর একই আদালত সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশে ১ বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে এস আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং তাঁর পরিবারের ১১ সদস্যের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
২ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৪ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৪ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগে