অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের একটি ফেসবুক পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃস্থানীয়দের সতর্ক করে বলেন, ‘ জনসমক্ষে মন্তব্যের ক্ষেত্রে সবার দায়িত্বশীল আচরণ করা উচিত।’
জয়সওয়াল জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে ভারতের আগ্রহ রয়েছে। তবে এমন মন্তব্যের কারণে জনসমক্ষে বক্তব্য প্রদানে দায়িত্বশীলতার প্রয়োজনীয়তা আরও স্পষ্ট হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আজ শুক্রবার একটি সংবাদ সম্মেলনে রণধীর জয়সওয়াল এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশকে আমাদের তীব্র আপত্তির কথা জানিয়েছি। সংশ্লিষ্ট পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে জনসমক্ষে মন্তব্যের ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতা বজায় রাখা জরুরি। ভারত বারবার বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। কিন্তু এ ধরনের মন্তব্য দায়িত্বশীল আচরণের প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরে।’
ভারতের সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাহফুজ আলম একটি ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেছিলেন, ‘যে গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে হাসিনার পতন হয়েছে, ভারতের উচিত সেই গণ-আন্দোলনকে স্বীকৃতি দেওয়া।’ পরে এই পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়।
সরকারি চাকরিতে কোটার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা আন্দোলনের মুখে, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার আশঙ্কায় একটি সামরিক বিমানে করে ঢাকা ছাড়েন তিনি।
পরবর্তীকালে ৮ আগস্ট নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত নিপীড়নের অভিযোগ করে আসছে ভারত। এ নিয়ে প্রতিবেশী দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং রাজ্যসভায় দেওয়া একটি বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানানো হয়েছে।’
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসার পর সম্পর্ক জটিল হয়ে ওঠে। সম্প্রতি হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের ঘটনা উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে ভারত আশা করে, বাংলাদেশের সরকার হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘুর সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের একটি ফেসবুক পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃস্থানীয়দের সতর্ক করে বলেন, ‘ জনসমক্ষে মন্তব্যের ক্ষেত্রে সবার দায়িত্বশীল আচরণ করা উচিত।’
জয়সওয়াল জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে ভারতের আগ্রহ রয়েছে। তবে এমন মন্তব্যের কারণে জনসমক্ষে বক্তব্য প্রদানে দায়িত্বশীলতার প্রয়োজনীয়তা আরও স্পষ্ট হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আজ শুক্রবার একটি সংবাদ সম্মেলনে রণধীর জয়সওয়াল এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশকে আমাদের তীব্র আপত্তির কথা জানিয়েছি। সংশ্লিষ্ট পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে জনসমক্ষে মন্তব্যের ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতা বজায় রাখা জরুরি। ভারত বারবার বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। কিন্তু এ ধরনের মন্তব্য দায়িত্বশীল আচরণের প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরে।’
ভারতের সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাহফুজ আলম একটি ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেছিলেন, ‘যে গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে হাসিনার পতন হয়েছে, ভারতের উচিত সেই গণ-আন্দোলনকে স্বীকৃতি দেওয়া।’ পরে এই পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়।
সরকারি চাকরিতে কোটার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা আন্দোলনের মুখে, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার আশঙ্কায় একটি সামরিক বিমানে করে ঢাকা ছাড়েন তিনি।
পরবর্তীকালে ৮ আগস্ট নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত নিপীড়নের অভিযোগ করে আসছে ভারত। এ নিয়ে প্রতিবেশী দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং রাজ্যসভায় দেওয়া একটি বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানানো হয়েছে।’
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসার পর সম্পর্ক জটিল হয়ে ওঠে। সম্প্রতি হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের ঘটনা উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে ভারত আশা করে, বাংলাদেশের সরকার হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘুর সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
ভারতে লোকসভার সামনে বিজেপি ও কংগ্রেস সাংসদদের বিক্ষোভ চলাকালে হাতাহাতির ঘটনায় তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। গতকাল বৃহস্পতিবার শারীরিক আক্রমণ ও অসদাচরণের অভিযোগ তুলে দিল্লি পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করে উভয় পক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগেঅন্যান্য উন্নত দেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ ও মধ্যবয়সীদের অকাল মৃত্যুহার অনেক বেশি। দেশটিতে বন্দুক সহিংসতা, মাদকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হার অনেক বেশি। স্থূলতার হার ইউরোপের তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। এসব কারণে যুক্তরাষ্ট্রকে তরুণদের জন্য একটি ‘ধনী মৃত্যুফাঁদ’ বলা হয়ে থাকে।
৭ ঘণ্টা আগেকুয়েতের একটি সমবায় সমিতিতে কর্মরত একজন ক্যাশিয়ার মাগরিবের নামাজ আদায়ের সময় মারধর ও হুমকির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। ঘটনাটি স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে গালফ নিউজ।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেশি পরিমাণে তেল-গ্যাস না কিনলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করা হবে বলে সতর্ক করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দা গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ট্রাম্প নির্বাচনের পর প্রথমবার বাণিজ্য নিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে গিয়ে ইউএস-ইইউর মধ্যে আসন্ন বাণিজ্য যুদ্ধের...
৮ ঘণ্টা আগে