রয়টার্সের প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যে বেশ সক্রিয় অবস্থানে আছে ইসরায়েল। হামাস–হিজবুল্লাহ নির্মূলের লক্ষ্যে এবং সিরিয়ায় দখলে সময় দিচ্ছে দেশটি। মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এরপর পুরোপুরি ইরানের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করবেন নেতানিয়াহু। আজ শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৫ সাল হবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তাঁর দেশের প্রধান শত্রু ইরানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর।
কয়েক দশক ধরে ইরান যেসব জোট গড়ে তুলেছিল প্রায় সবগুলোই ভেঙে পড়েছে। ইরানের প্রভাব দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাবশালী শক্তি হিসেবে নিজেদের তৈরি করছে ইসরায়েল। ২০২৪ সালে আসাদের পতন, হামাস ও হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতাদের নির্মূল এবং তাদের সামরিক কাঠামোর ধ্বংস করতে পারা নেতানিয়াহুর জন্য বিশাল সাফল্য।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, নেতানিয়াহু কিছু কৌশল নিয়ে এগোচ্ছেন। গাজার ওপর ইসরায়েলের সামরিক নিয়ন্ত্রণ শক্ত করা, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা প্রতিহত করা এবং তেহরানের মিত্রদের (ফিলিস্তিনের হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ) দুর্বল করে ফেলা।
নেতানিয়াহু মনে করেন, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি ইসরায়েলের জন্য হুমকি। ইরানকে প্রতিহত করার সব ধরনের পরিকল্পনা আঁটছেন তিনি।
মধ্যপ্রাচ্যের পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইরানের সামনে দুটি রাস্তা খোলা আছে—হয় তাদের পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি চালিয়ে যাবে নয়তো পরমাণু কার্যক্রম কমিয়ে এনে আলোচনায় সম্মত হতে হবে।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা প্রোগ্রামের পরিচালক জুস্ট আর হিলটারম্যান মনে করেন, ইরান ইসরায়েলের হামলার মুখে রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি আশ্চর্য হব না, যদি ইসরায়েল ইরানে হামলা চালায়। তবে এতে ইরানের সঙ্গে তাদের সংঘাতে সমাপ্তি আনবে না।’
ফিলিস্তিনি বিশ্লেষক ঘাসসান আল-খাতিব বলেন, যদি ইরানিরা পিছু না হটে, ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু হামলা করতে পারে, কারণ তাদের সামনে আর কোনো বাধা নেই। তবে ইরানের বর্তমান নেতৃত্ব সামরিক সংঘর্ষ এড়াতে ইচ্ছুক হতেও পারে।
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের একটি চুক্তি হয়। এ চুক্তির অধীনে তেহরানের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হয়। বিনিময়ে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচির সীমাবদ্ধ করে আনতে বলা হয়। তবে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদে চুক্তি থেকে সরে আসেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর ইরানও ওই চুক্তির বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করতে থাকে। এসব কারণে ধারণা করা হচ্ছে, এ মেয়াদে ইরানের তেল শিল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরও বাড়াতে পারেন ট্রাম্প।
মধ্যপ্রাচ্যে বেশ সক্রিয় অবস্থানে আছে ইসরায়েল। হামাস–হিজবুল্লাহ নির্মূলের লক্ষ্যে এবং সিরিয়ায় দখলে সময় দিচ্ছে দেশটি। মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এরপর পুরোপুরি ইরানের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করবেন নেতানিয়াহু। আজ শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৫ সাল হবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তাঁর দেশের প্রধান শত্রু ইরানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর।
কয়েক দশক ধরে ইরান যেসব জোট গড়ে তুলেছিল প্রায় সবগুলোই ভেঙে পড়েছে। ইরানের প্রভাব দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাবশালী শক্তি হিসেবে নিজেদের তৈরি করছে ইসরায়েল। ২০২৪ সালে আসাদের পতন, হামাস ও হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতাদের নির্মূল এবং তাদের সামরিক কাঠামোর ধ্বংস করতে পারা নেতানিয়াহুর জন্য বিশাল সাফল্য।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, নেতানিয়াহু কিছু কৌশল নিয়ে এগোচ্ছেন। গাজার ওপর ইসরায়েলের সামরিক নিয়ন্ত্রণ শক্ত করা, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা প্রতিহত করা এবং তেহরানের মিত্রদের (ফিলিস্তিনের হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ) দুর্বল করে ফেলা।
নেতানিয়াহু মনে করেন, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি ইসরায়েলের জন্য হুমকি। ইরানকে প্রতিহত করার সব ধরনের পরিকল্পনা আঁটছেন তিনি।
মধ্যপ্রাচ্যের পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইরানের সামনে দুটি রাস্তা খোলা আছে—হয় তাদের পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি চালিয়ে যাবে নয়তো পরমাণু কার্যক্রম কমিয়ে এনে আলোচনায় সম্মত হতে হবে।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা প্রোগ্রামের পরিচালক জুস্ট আর হিলটারম্যান মনে করেন, ইরান ইসরায়েলের হামলার মুখে রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি আশ্চর্য হব না, যদি ইসরায়েল ইরানে হামলা চালায়। তবে এতে ইরানের সঙ্গে তাদের সংঘাতে সমাপ্তি আনবে না।’
ফিলিস্তিনি বিশ্লেষক ঘাসসান আল-খাতিব বলেন, যদি ইরানিরা পিছু না হটে, ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু হামলা করতে পারে, কারণ তাদের সামনে আর কোনো বাধা নেই। তবে ইরানের বর্তমান নেতৃত্ব সামরিক সংঘর্ষ এড়াতে ইচ্ছুক হতেও পারে।
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের একটি চুক্তি হয়। এ চুক্তির অধীনে তেহরানের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হয়। বিনিময়ে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচির সীমাবদ্ধ করে আনতে বলা হয়। তবে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদে চুক্তি থেকে সরে আসেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর ইরানও ওই চুক্তির বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করতে থাকে। এসব কারণে ধারণা করা হচ্ছে, এ মেয়াদে ইরানের তেল শিল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরও বাড়াতে পারেন ট্রাম্প।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি প্রধান উপদেষ্টার এই মন্তব্যকে ‘অবাক করা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বীণা সিক্রি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের মন্তব্য অত্যন্ত হতাশাজনক...
১৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিনি নিজেই বলেছেন, এই শুল্কের ফলে সব দেশই প্রভাবিত হবে। এই অবস্থায় বিশ্ববাজার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এবং কিছু রিপাবলিকান সিনেটর এই কৌশলের বিরোধিতা করেছেন। সমালোচকেরা সতর্ক করে বলেছেন...
৪৩ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প আজ মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) ১৯ তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সাহসী নারী (আইডব্লিউওসি) পুরস্কার অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছেন। এই অনুষ্ঠানে বিশ্বজুড়ে আটজন অসাধারণ নারীর পাশাপাশি ম্যাডেলিন অলব্রাইট অনারারি গ্রুপ আইডব্লিউওসি...
১ ঘণ্টা আগেজাল রেসিডেন্ট ভিসা ব্যবহার করে শ্রীলঙ্কা হয়ে গ্রিসে যাওয়ার চেষ্টার অভিযোগে দেশটির বন্দরনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (বিআইএ) তিন বাংলাদেশি নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শ্রীলঙ্কার সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে