অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আবারও মাঝারি ও স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন শুরু করার ঘোষণা দিয়েছেন এবং প্রয়োজনে সেগুলো বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। মূলত যুক্তরাষ্ট্রে কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া হিসেবেই তিনি এই মন্তব্য করেছেন। এই অবস্থায় দুই দেশের মধ্যে ফের স্নায়ুযুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার চিরবৈরী দেশ যুক্তরাষ্ট্র এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে। পুতিনের এই অবস্থান প্রকাশের মধ্য দিয়ে বিশ্বে ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি সীমিতকরণের যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি ছিল, তা কার্যকর থাকার শেষ সম্ভাবনাটুকুও শেষ হয়ে গেল। এই অবস্থায় আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে, চীনসহ এই দেশ দুটি নতুন করে আবারও অস্ত্র প্রতিযোগিতায় মেতে উঠতে পারে।
স্নায়ুযুদ্ধের উত্তেজনার পারদ যখন তুঙ্গে, তখন তা প্রশমিত করতে চুক্তি করেছিল রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৮৭ সালে স্বাক্ষরিত সেই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান। ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ নিউক্লিয়ার ফোর্স ট্রিটি বা আইএনএফ নামে পরিচিত সেই চুক্তিই প্রথম কোনো উদ্যোগ, যার মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্র ও সেগুলো বহনকারী উৎপাদন সীমিত করার কথা বলা হয়েছিল।
যাই হোক, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে আইএনএফ থেকে প্রত্যাহার করে নেন। সে সময় তিনি অজুহাত দিয়েছিলেন, মস্কো এই চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে। তবে ক্রেমলিন বরাবরই এটিকে অস্বীকার করেছে।
তবে সে সময়ও রাশিয়া চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়নি। বরং সে সময় ৫০০ থেকে ৫ হাজার ৫০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ওপর নিজস্ব নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে এবার পুতিন সেই অবস্থান থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া প্রতিজ্ঞা করেছিল যে, তারা কখনোই এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া ফের চালু করেছে এবং সেগুলোকে ডেনমার্ক এনেছে মহড়ার উদ্দেশ্যে এমনকি ফিলিপাইনেও নিয়ে গেছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দেশটির নিরাপত্তা পরিষদে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘আমাদের এর জবাব দিতে হবে এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, এর ধারাবাহিকতায় আমরা ভবিষ্যতে কী পদক্ষেপ নেব।’ ভাষণটি দেশটির টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে সম্প্রচারিত হয়েছে।
ভ্লাদিমির পুতিন আরও বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে, আমাদের এ ধরনের আঘাত হানতে সক্ষম অস্ত্রের উৎপাদন শুরু করতে হবে। এবং এরপর প্রকৃত পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কোথায় সেগুলো মোতায়েন করব।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আবারও মাঝারি ও স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন শুরু করার ঘোষণা দিয়েছেন এবং প্রয়োজনে সেগুলো বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। মূলত যুক্তরাষ্ট্রে কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া হিসেবেই তিনি এই মন্তব্য করেছেন। এই অবস্থায় দুই দেশের মধ্যে ফের স্নায়ুযুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার চিরবৈরী দেশ যুক্তরাষ্ট্র এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে। পুতিনের এই অবস্থান প্রকাশের মধ্য দিয়ে বিশ্বে ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি সীমিতকরণের যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি ছিল, তা কার্যকর থাকার শেষ সম্ভাবনাটুকুও শেষ হয়ে গেল। এই অবস্থায় আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে, চীনসহ এই দেশ দুটি নতুন করে আবারও অস্ত্র প্রতিযোগিতায় মেতে উঠতে পারে।
স্নায়ুযুদ্ধের উত্তেজনার পারদ যখন তুঙ্গে, তখন তা প্রশমিত করতে চুক্তি করেছিল রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৮৭ সালে স্বাক্ষরিত সেই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান। ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ নিউক্লিয়ার ফোর্স ট্রিটি বা আইএনএফ নামে পরিচিত সেই চুক্তিই প্রথম কোনো উদ্যোগ, যার মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্র ও সেগুলো বহনকারী উৎপাদন সীমিত করার কথা বলা হয়েছিল।
যাই হোক, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে আইএনএফ থেকে প্রত্যাহার করে নেন। সে সময় তিনি অজুহাত দিয়েছিলেন, মস্কো এই চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে। তবে ক্রেমলিন বরাবরই এটিকে অস্বীকার করেছে।
তবে সে সময়ও রাশিয়া চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়নি। বরং সে সময় ৫০০ থেকে ৫ হাজার ৫০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ওপর নিজস্ব নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে এবার পুতিন সেই অবস্থান থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া প্রতিজ্ঞা করেছিল যে, তারা কখনোই এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া ফের চালু করেছে এবং সেগুলোকে ডেনমার্ক এনেছে মহড়ার উদ্দেশ্যে এমনকি ফিলিপাইনেও নিয়ে গেছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দেশটির নিরাপত্তা পরিষদে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘আমাদের এর জবাব দিতে হবে এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, এর ধারাবাহিকতায় আমরা ভবিষ্যতে কী পদক্ষেপ নেব।’ ভাষণটি দেশটির টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে সম্প্রচারিত হয়েছে।
ভ্লাদিমির পুতিন আরও বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে, আমাদের এ ধরনের আঘাত হানতে সক্ষম অস্ত্রের উৎপাদন শুরু করতে হবে। এবং এরপর প্রকৃত পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কোথায় সেগুলো মোতায়েন করব।’
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৬ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৯ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগে