অনলাইন ডেস্ক
প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানেরই কিছু নিজস্ব নিয়মকানুন থাকে। এ ক্ষেত্রে কর্মীদের ওপর কিছু অভিনব বিধি-নিষেধ আরোপ করে খবরের শিরোনাম এবং বিতর্কের জন্ম দিয়েছে একটি চীনা কোম্পানি।
দেশটির সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় ঝেজিয়াং প্রদেশে একটি কোম্পানি কর্মীদের ওপর পরকীয়া এবং উপপত্নী রাখা নিষিদ্ধ করেছে। শুধু তাই নয়, এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করলে স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়াও নিষিদ্ধ। বিষয়টির পক্ষে-বিপক্ষে ইতিমধ্যেই চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উত্তপ্ত আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। কেউ কেউ বিষয়টিকে বেআইনি বলেও মন্তব্য করছেন।
গত ৯ জুন ওই কোম্পানি ‘বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিষেধাজ্ঞা’ আদেশ ঘোষণা করে এবং বলে, ‘এটি সব বিবাহিত কর্মীদের জন্য প্রযোজ্য।’
এ সম্পর্কিত নথিতে বলা হয়েছে-কোম্পানির অভ্যন্তরীণ পরিবেশকে শক্তিশালী করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানিটি পরিবারের প্রতি অনুগত এবং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসার করপোরেট সংস্কৃতির পক্ষে। পরিবারকে ভালোভাবে সুরক্ষা দেওয়া এবং কাজের প্রতি কর্মীদের মনোযোগ বাড়াতেই এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।’
বলা হয়েছে, ‘কেউ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলেই তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।’
এদিকে বিষয়টি আইনসম্মত নয় দাবি করে সাংহাইয়ের ভিঅ্যান্ডটি ল ফার্মের আইনজীবী চেন ডং বলেছেন, ‘চীনের শ্রম চুক্তি আইন অনুসারে-কেউ যদি আর কাজ করতে না পারে বা নিজের ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয় শুধু তখনই তাকে চাকরিচ্যুত করা সম্ভব।’
চেন জানান, পরকীয়া কিংবা বিচ্ছেদের জন্য যদি কাউকে চাকরিচ্যুত করা হয় তবে ওই ব্যক্তি আইনি সহযোগিতা নিতে পারবেন।
এদিকে চীনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে একটি মিশ্র প্রতিক্রিয়ার দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে দউইন নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘কোন কোম্পানি এটা? আমাদের উচিত এটিকে সমর্থন করা। এই কোম্পানির বসকে থাম্বস আপ!’
আরেকজন লিখেছেন, ‘বিবাহে প্রতারণা অহরহই ঘটে। একটি কোম্পানি এই আচরণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। এটি সমাজের জন্য একটি ইতিবাচক দিক। কোম্পানিটি আমাদের সম্মানের যোগ্য।’
তবে চীনা ব্লগার ঝো কানজুন এ বিষয়টির সমালোচনা করে মন্তব্য করেছেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং গোপনীয়তার লঙ্ঘন।’
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি তেল কোম্পানির এক বিবাহিত জ্যেষ্ঠ নির্বাহী তাঁর স্ত্রী নন এমন একজন নারীর হাত ধরে ছবি তুলে শিরোনাম হন। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ওই নির্বাহীকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানেরই কিছু নিজস্ব নিয়মকানুন থাকে। এ ক্ষেত্রে কর্মীদের ওপর কিছু অভিনব বিধি-নিষেধ আরোপ করে খবরের শিরোনাম এবং বিতর্কের জন্ম দিয়েছে একটি চীনা কোম্পানি।
দেশটির সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় ঝেজিয়াং প্রদেশে একটি কোম্পানি কর্মীদের ওপর পরকীয়া এবং উপপত্নী রাখা নিষিদ্ধ করেছে। শুধু তাই নয়, এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করলে স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়াও নিষিদ্ধ। বিষয়টির পক্ষে-বিপক্ষে ইতিমধ্যেই চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উত্তপ্ত আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। কেউ কেউ বিষয়টিকে বেআইনি বলেও মন্তব্য করছেন।
গত ৯ জুন ওই কোম্পানি ‘বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিষেধাজ্ঞা’ আদেশ ঘোষণা করে এবং বলে, ‘এটি সব বিবাহিত কর্মীদের জন্য প্রযোজ্য।’
এ সম্পর্কিত নথিতে বলা হয়েছে-কোম্পানির অভ্যন্তরীণ পরিবেশকে শক্তিশালী করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানিটি পরিবারের প্রতি অনুগত এবং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসার করপোরেট সংস্কৃতির পক্ষে। পরিবারকে ভালোভাবে সুরক্ষা দেওয়া এবং কাজের প্রতি কর্মীদের মনোযোগ বাড়াতেই এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।’
বলা হয়েছে, ‘কেউ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলেই তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।’
এদিকে বিষয়টি আইনসম্মত নয় দাবি করে সাংহাইয়ের ভিঅ্যান্ডটি ল ফার্মের আইনজীবী চেন ডং বলেছেন, ‘চীনের শ্রম চুক্তি আইন অনুসারে-কেউ যদি আর কাজ করতে না পারে বা নিজের ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয় শুধু তখনই তাকে চাকরিচ্যুত করা সম্ভব।’
চেন জানান, পরকীয়া কিংবা বিচ্ছেদের জন্য যদি কাউকে চাকরিচ্যুত করা হয় তবে ওই ব্যক্তি আইনি সহযোগিতা নিতে পারবেন।
এদিকে চীনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে একটি মিশ্র প্রতিক্রিয়ার দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে দউইন নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘কোন কোম্পানি এটা? আমাদের উচিত এটিকে সমর্থন করা। এই কোম্পানির বসকে থাম্বস আপ!’
আরেকজন লিখেছেন, ‘বিবাহে প্রতারণা অহরহই ঘটে। একটি কোম্পানি এই আচরণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। এটি সমাজের জন্য একটি ইতিবাচক দিক। কোম্পানিটি আমাদের সম্মানের যোগ্য।’
তবে চীনা ব্লগার ঝো কানজুন এ বিষয়টির সমালোচনা করে মন্তব্য করেছেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং গোপনীয়তার লঙ্ঘন।’
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি তেল কোম্পানির এক বিবাহিত জ্যেষ্ঠ নির্বাহী তাঁর স্ত্রী নন এমন একজন নারীর হাত ধরে ছবি তুলে শিরোনাম হন। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ওই নির্বাহীকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) পরোয়ানা জারি করায় বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আয়ারল্যান্ডে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি প
৪২ মিনিট আগেনিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ‘মানবতার শত্রু’ বলে অবহিত করেছেন নেতানিয়াহু। হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, মানবতাকে রক্ষা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সেটি মানবতার শত্রুতে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেলাওসের পর্যটন শহর ভাং ভিয়েং-এ সন্দেহজনক মিথানল বিষক্রিয়ায় আরও একজন অস্ট্রেলীয় তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিষাক্ত অ্যালকোহল সেবনে সেখানে ছয় বিদেশি পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেদখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে নিন্দা জানিয়েছেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জাভিয়ার মিলেই।
২ ঘণ্টা আগে