অনলাইন ডেস্ক
মালদ্বীপে প্রভাব বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই লড়াই করছে নয়াদিল্লি ও বেইজিং। সম্প্রতি নির্বাচনে ইব্রাহিম সোলিহকে পরাজিত করেছেন ভারতের বিরুদ্ধে সরব মোহাম্মদ মুইজ্জু। নতুন প্রেসিডেন্ট হয়েই তিনি ভারতীয় সেনাদের দেশ ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেবেন বলে বলে আসছেন।
নির্বাচনী প্রচারণায় মুইজ্জু অভিযোগ করেন, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলিহ দ্বীপরাষ্ট্রটির ওপর ভারতকে অনিয়ন্ত্রিতভাবে আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ দিয়েছেন এবং সেখানে ভারতীয় সৈন্যদের অবস্থান করার অনুমতি দিয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব সমর্পণ করেছেন।
ব্লুমবার্গ টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জের নবনির্বাচিত প্রধান মুইজ্জু বলেন, তিনি দায়িত্ব নিয়ে মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে চলে যেতে বলবেন। অন্য কোনো দেশের হলেও তাঁর প্রতিক্রিয়া একই হতো।
নয়াদিল্লির সহায়তায় এই দ্বীপরাষ্ট্র রাডার স্টেশন স্থাপন করেছে। এ ছাড়া ভারতীয় টহল বিমানও কিনেছে। সেগুলো পরিচালনার দায়িত্বে আছে অন্তত ৭০ ভারতীয় সেনা। ভারতীয় যুদ্ধজাহাজগুলো মালদ্বীপের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে টহল দেয়।
মুইজ্জু বলেন, সামরিক উপস্থিতি সরানোর বিষয়ে এরই মধ্যে ভারতের সঙ্গে তাঁর আলোচনা শুরু হয়েছে। এই আলোচনা ‘খুব সফল’ হয়েছে।
ভারতীয়রা চলে গেলে অন্য দেশের সেনারা আসবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মুইজ্জু বলেন, ‘আমরা পারস্পরিকভাবে লাভজনক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক চাই। ভারতকে সেনা সরিয়ে নিতে বলা কোনোভাবেই ইঙ্গিত দেয় না যে আমি চীন বা অন্য কোনো দেশকে তাদের সেনা এখানে আনতে দেব।’
কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভারত মহাসাগরে প্রভাব বিস্তার নিয়ে চীন ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনাকে বাড়িয়ে তুলছে মুইজ্জুর জয়। মালদ্বীপে যারাই ক্ষমতায় থাকুক, তাদের চীন বা ভারত—যেকোনো এক দেশের প্রভাব বলয়ে থাকতে হয়েছে। এশিয়ার এ দুই পরাশক্তিই মালদ্বীপের অবকাঠামো উন্নয়নে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে; পাল্লা দিয়ে বাড়িয়েছে ঋণসহায়তা।
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মতো মিত্র দেশগুলো শক্তিশালী হয়ে ওঠা বেইজিংকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করছে। এ লক্ষ্যেই নয়াদিল্লিকে একই সঙ্গে এশিয়ায় আঞ্চলিক মিত্র ও মূল সহযোগী হিসেবে প্রস্তুত করতে বিপুল বিনিয়োগ করেছে। এর অংশ হিসেবেই মুইজ্জুর পূর্বসূরি সলিহর সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয়।
সহযোগিতা কামনা
ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশীর সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর কৌশল নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চীন না ভারত—জনগণ কার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখতে চায় তা যাচাইয়ের জন্য গণভোট হয়েছে—এমন ধারণাকে উড়িয়ে দিয়ে মুইজ্জু ব্লুমবার্গকে বলেন, ‘আমরা সব দেশেরই সাহায্য-সহযোগিতা চাই।’
৪৫ বছর বয়সী মুইজ্জু একজন প্রকৌশলী। প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি রাজধানী মালের মেয়র ও আবাসনমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর দল চীনা ঋণ ও বিনিয়োগকে স্বাগত জানায়।
৫ লাখ মানুষের আবাসস্থল ১৮৭টি দ্বীপের সমন্বয়ে এ দ্বীপরাষ্ট্রটি একটি পর্যটন এলাকা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের ক্ষেত্রে দ্বীপটি সামনের সারিতে রয়েছে। দ্বীপপুঞ্জটি ভারত মহাসাগরের ব্যস্ত শিপিং রুটগুলোর পাশেই অবস্থিত।
দীর্ঘদিন ধরে আঞ্চলিক শক্তির ভূমিকা পালন করে আসছে ভারত। মুইজ্জুর গতিবিধির ওপর নজরদারি রয়েছে দেশটির। তবে মালদ্বীপের নতুন সরকারের সঙ্গেও কাজ করার আগ্রহ দেখিয়েছে ভারত।
গত সপ্তাহে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাংবাদিকদের বলেন, ভারত মালদ্বীপের নতুন সরকারের সঙ্গে ‘গঠনমূলকভাবে জড়িত’ হতে চায়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ককে আরও উন্নত করার উপায় নিয়ে আলোচনার অপেক্ষায় আছি।’
দুই দেশের মধ্যে সামুদ্রিক নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং ভারতীয় সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে বাগচী বলেন, ‘মালদ্বীপের জনগণের সুবিধার জন্যই’ ভারত ‘বহুমুখী’ সহযোগিতা ও অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখতে চায়।
মালদ্বীপের প্রতি ভারতের সহযোগী মনোভাবের উদাহরণ তুলে ধরে ভারতের মুখপাত্র বলেন, ভারত গত পাঁচ বছরে ৫০০টি উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে ৫২৩ জন মালদ্বীপবাসীর জীবন বাঁচিয়েছে।
দ্বীপটির অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য ২০১৮ সালে ভারত ১৪০ কোটি ডলার ঋণ দেয়। পরে ২০২০ সালে প্রতিবেশী দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে মালেকে যুক্ত করতে সেতু এবং কজওয়ে নির্মাণে ৫০ কোটি ডলার সহায়তা দেয়।
মালদ্বীপের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি সব দেশের সঙ্গেই ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে চান। তাঁর ভাষ্য, এ দ্বীপরাষ্ট্র ‘বড় দেশগুলোর ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায়’ পক্ষ নেওয়ার জন্য অত্যন্ত ক্ষুদ্র।
আগামী ১৫ নভেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন মুইজ্জু। তিনি বলেন, ‘সবকিছুর আগে মালদ্বীপের স্বার্থ। আমার মনে হয়, এটা সবাই সহজেই বুঝবে।’
মালদ্বীপে প্রভাব বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই লড়াই করছে নয়াদিল্লি ও বেইজিং। সম্প্রতি নির্বাচনে ইব্রাহিম সোলিহকে পরাজিত করেছেন ভারতের বিরুদ্ধে সরব মোহাম্মদ মুইজ্জু। নতুন প্রেসিডেন্ট হয়েই তিনি ভারতীয় সেনাদের দেশ ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেবেন বলে বলে আসছেন।
নির্বাচনী প্রচারণায় মুইজ্জু অভিযোগ করেন, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলিহ দ্বীপরাষ্ট্রটির ওপর ভারতকে অনিয়ন্ত্রিতভাবে আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ দিয়েছেন এবং সেখানে ভারতীয় সৈন্যদের অবস্থান করার অনুমতি দিয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব সমর্পণ করেছেন।
ব্লুমবার্গ টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জের নবনির্বাচিত প্রধান মুইজ্জু বলেন, তিনি দায়িত্ব নিয়ে মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে চলে যেতে বলবেন। অন্য কোনো দেশের হলেও তাঁর প্রতিক্রিয়া একই হতো।
নয়াদিল্লির সহায়তায় এই দ্বীপরাষ্ট্র রাডার স্টেশন স্থাপন করেছে। এ ছাড়া ভারতীয় টহল বিমানও কিনেছে। সেগুলো পরিচালনার দায়িত্বে আছে অন্তত ৭০ ভারতীয় সেনা। ভারতীয় যুদ্ধজাহাজগুলো মালদ্বীপের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে টহল দেয়।
মুইজ্জু বলেন, সামরিক উপস্থিতি সরানোর বিষয়ে এরই মধ্যে ভারতের সঙ্গে তাঁর আলোচনা শুরু হয়েছে। এই আলোচনা ‘খুব সফল’ হয়েছে।
ভারতীয়রা চলে গেলে অন্য দেশের সেনারা আসবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মুইজ্জু বলেন, ‘আমরা পারস্পরিকভাবে লাভজনক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক চাই। ভারতকে সেনা সরিয়ে নিতে বলা কোনোভাবেই ইঙ্গিত দেয় না যে আমি চীন বা অন্য কোনো দেশকে তাদের সেনা এখানে আনতে দেব।’
কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভারত মহাসাগরে প্রভাব বিস্তার নিয়ে চীন ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনাকে বাড়িয়ে তুলছে মুইজ্জুর জয়। মালদ্বীপে যারাই ক্ষমতায় থাকুক, তাদের চীন বা ভারত—যেকোনো এক দেশের প্রভাব বলয়ে থাকতে হয়েছে। এশিয়ার এ দুই পরাশক্তিই মালদ্বীপের অবকাঠামো উন্নয়নে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে; পাল্লা দিয়ে বাড়িয়েছে ঋণসহায়তা।
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মতো মিত্র দেশগুলো শক্তিশালী হয়ে ওঠা বেইজিংকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করছে। এ লক্ষ্যেই নয়াদিল্লিকে একই সঙ্গে এশিয়ায় আঞ্চলিক মিত্র ও মূল সহযোগী হিসেবে প্রস্তুত করতে বিপুল বিনিয়োগ করেছে। এর অংশ হিসেবেই মুইজ্জুর পূর্বসূরি সলিহর সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয়।
সহযোগিতা কামনা
ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশীর সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর কৌশল নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চীন না ভারত—জনগণ কার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখতে চায় তা যাচাইয়ের জন্য গণভোট হয়েছে—এমন ধারণাকে উড়িয়ে দিয়ে মুইজ্জু ব্লুমবার্গকে বলেন, ‘আমরা সব দেশেরই সাহায্য-সহযোগিতা চাই।’
৪৫ বছর বয়সী মুইজ্জু একজন প্রকৌশলী। প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি রাজধানী মালের মেয়র ও আবাসনমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর দল চীনা ঋণ ও বিনিয়োগকে স্বাগত জানায়।
৫ লাখ মানুষের আবাসস্থল ১৮৭টি দ্বীপের সমন্বয়ে এ দ্বীপরাষ্ট্রটি একটি পর্যটন এলাকা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের ক্ষেত্রে দ্বীপটি সামনের সারিতে রয়েছে। দ্বীপপুঞ্জটি ভারত মহাসাগরের ব্যস্ত শিপিং রুটগুলোর পাশেই অবস্থিত।
দীর্ঘদিন ধরে আঞ্চলিক শক্তির ভূমিকা পালন করে আসছে ভারত। মুইজ্জুর গতিবিধির ওপর নজরদারি রয়েছে দেশটির। তবে মালদ্বীপের নতুন সরকারের সঙ্গেও কাজ করার আগ্রহ দেখিয়েছে ভারত।
গত সপ্তাহে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাংবাদিকদের বলেন, ভারত মালদ্বীপের নতুন সরকারের সঙ্গে ‘গঠনমূলকভাবে জড়িত’ হতে চায়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ককে আরও উন্নত করার উপায় নিয়ে আলোচনার অপেক্ষায় আছি।’
দুই দেশের মধ্যে সামুদ্রিক নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং ভারতীয় সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে বাগচী বলেন, ‘মালদ্বীপের জনগণের সুবিধার জন্যই’ ভারত ‘বহুমুখী’ সহযোগিতা ও অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখতে চায়।
মালদ্বীপের প্রতি ভারতের সহযোগী মনোভাবের উদাহরণ তুলে ধরে ভারতের মুখপাত্র বলেন, ভারত গত পাঁচ বছরে ৫০০টি উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে ৫২৩ জন মালদ্বীপবাসীর জীবন বাঁচিয়েছে।
দ্বীপটির অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য ২০১৮ সালে ভারত ১৪০ কোটি ডলার ঋণ দেয়। পরে ২০২০ সালে প্রতিবেশী দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে মালেকে যুক্ত করতে সেতু এবং কজওয়ে নির্মাণে ৫০ কোটি ডলার সহায়তা দেয়।
মালদ্বীপের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি সব দেশের সঙ্গেই ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে চান। তাঁর ভাষ্য, এ দ্বীপরাষ্ট্র ‘বড় দেশগুলোর ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায়’ পক্ষ নেওয়ার জন্য অত্যন্ত ক্ষুদ্র।
আগামী ১৫ নভেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন মুইজ্জু। তিনি বলেন, ‘সবকিছুর আগে মালদ্বীপের স্বার্থ। আমার মনে হয়, এটা সবাই সহজেই বুঝবে।’
ভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
২৭ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের ইঙ্গিত দিয়েছে যুক্তরাজ্য। গতকাল নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
৩৩ মিনিট আগেআয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) পরোয়ানা জারি করায় বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আয়ারল্যান্ডে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি প
২ ঘণ্টা আগেনিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ‘মানবতার শত্রু’ বলে অবহিত করেছেন নেতানিয়াহু। হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, মানবতাকে রক্ষা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সেটি মানবতার শত্রুতে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে