অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারে সিঙ্গাপুরের দূতাবাস কর্মকর্তাদের গাড়িবহরে হামলা হয়েছে। তবে কর্মকর্তারা ইয়াঙ্গুনে নিরাপদে ফিরতে পেরেছেন বলে জানা গেছে। রোববার (৭ মে) দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শান রাজ্যে এই হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জান্তাবিরোধী জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি)।
সোমবার (৮ মে) এক বিবৃতিতে সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র বিভাগ জানায়, ‘আমাদের দূতাবাসের কর্মকর্তারা ত্রাণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রোববার শান রাজ্যে যান। এ সময় তাঁদের গাড়িতে গুলি করে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে মানবিক কার্যক্রম চালানো কঠিন হবে।’
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা যায়, সিঙ্গাপুরের কূটনীতিকদের গাড়িবহরে গুলির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আসিয়ানের বর্তমান চেয়ার ইন্দোনেশিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো বলেন, ‘সিঙ্গাপুরের কর্মকর্তারা মানবিক কার্যক্রম চালাতে যাচ্ছিলেন। এ অবস্থায় তাঁদের গাড়িতে হামলা হয়। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। অথচ মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী তাদের প্রটোকল দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল।’
মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার জানায়, মানবিক সহায়তা নিয়ে গাড়িবহরটি সিহসেং থেকে তৌংগি যাচ্ছিল। এ অবস্থায় সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। জবাবে নিরাপত্তা বাহিনীও গুলি ছোড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে সিঙ্গাপুরের কূটনীতিকদের গাড়িতে হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জান্তা সরকার সন্ত্রাস করছে, আইনের শাসনের তোয়াক্কা করছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে শান রাজ্যে কূটনীতিকদের গাড়িবহরে গুলির ঘটনা ঘটেছে। জান্তা সরকার আসিয়ানের দেওয়া পাঁচ দফাও মানছে না। ফলে দেশটি শান্ত হওয়ার পরিবর্তে ক্রমশ অশান্ত হচ্ছে।’
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন এনএলডি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। এ সময় সু চিসহ এনএলডির জ্যেষ্ঠ নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে দেশের জনগণের বড় একটি অংশ সামরিক শাসনে ফিরে যেতে চায়নি। ফলে দেশজুড়ে বিক্ষোভ ও আন্দোলন করতে শুরু করে সাধারণ মানুষ ও গণতান্ত্রিক সরকারের কর্মীরা। পরে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় ক্ষমতাচ্যুত ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নির্বাচিত অংশ। এরপর সেনাদের হাতে এ পর্যন্ত হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত লাখো মানুষ। আর গ্রেপ্তার হয়েছেন ২০ হাজারের বেশি।
মিয়ানমারে সিঙ্গাপুরের দূতাবাস কর্মকর্তাদের গাড়িবহরে হামলা হয়েছে। তবে কর্মকর্তারা ইয়াঙ্গুনে নিরাপদে ফিরতে পেরেছেন বলে জানা গেছে। রোববার (৭ মে) দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শান রাজ্যে এই হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জান্তাবিরোধী জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি)।
সোমবার (৮ মে) এক বিবৃতিতে সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র বিভাগ জানায়, ‘আমাদের দূতাবাসের কর্মকর্তারা ত্রাণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রোববার শান রাজ্যে যান। এ সময় তাঁদের গাড়িতে গুলি করে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে মানবিক কার্যক্রম চালানো কঠিন হবে।’
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা যায়, সিঙ্গাপুরের কূটনীতিকদের গাড়িবহরে গুলির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আসিয়ানের বর্তমান চেয়ার ইন্দোনেশিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো বলেন, ‘সিঙ্গাপুরের কর্মকর্তারা মানবিক কার্যক্রম চালাতে যাচ্ছিলেন। এ অবস্থায় তাঁদের গাড়িতে হামলা হয়। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। অথচ মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী তাদের প্রটোকল দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল।’
মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার জানায়, মানবিক সহায়তা নিয়ে গাড়িবহরটি সিহসেং থেকে তৌংগি যাচ্ছিল। এ অবস্থায় সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। জবাবে নিরাপত্তা বাহিনীও গুলি ছোড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে সিঙ্গাপুরের কূটনীতিকদের গাড়িতে হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জান্তা সরকার সন্ত্রাস করছে, আইনের শাসনের তোয়াক্কা করছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে শান রাজ্যে কূটনীতিকদের গাড়িবহরে গুলির ঘটনা ঘটেছে। জান্তা সরকার আসিয়ানের দেওয়া পাঁচ দফাও মানছে না। ফলে দেশটি শান্ত হওয়ার পরিবর্তে ক্রমশ অশান্ত হচ্ছে।’
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন এনএলডি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। এ সময় সু চিসহ এনএলডির জ্যেষ্ঠ নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে দেশের জনগণের বড় একটি অংশ সামরিক শাসনে ফিরে যেতে চায়নি। ফলে দেশজুড়ে বিক্ষোভ ও আন্দোলন করতে শুরু করে সাধারণ মানুষ ও গণতান্ত্রিক সরকারের কর্মীরা। পরে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় ক্ষমতাচ্যুত ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নির্বাচিত অংশ। এরপর সেনাদের হাতে এ পর্যন্ত হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত লাখো মানুষ। আর গ্রেপ্তার হয়েছেন ২০ হাজারের বেশি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১২ ঘণ্টা আগে