অনলাইন ডেস্ক
গত মঙ্গলবার রাতে সারা বিশ্বকে চমকে দিয়ে সামরিক বাহিনীকে ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি’ উৎখাত এবং বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাধা দূর করার জন্য জরুরি ক্ষমতা আইনে অধ্যাদেশ জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। এর কয়েক ঘণ্টা পরই তীব্র বিক্ষোভের মুখে আদেশ প্রত্যাহার করতে হয়। এ পদক্ষেপের কারণে তদন্তের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। এ কারণে প্রেসিডেন্টসহ তাঁর প্রশাসনের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তার ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
আজ সোমবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
সামরিক আইন জারির সিদ্ধান্ত নেওয়ায় প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রস্তাবও আনা হয়। তবে ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টির (পিপিপি) সদস্যরা এই ভোট বর্জন করলে সংসদে অভিশংসন প্রস্তাবটি ব্যর্থ হয়।
পিপিপি জানায়, ইউন তাঁর মেয়াদ সংক্ষিপ্ত করতে এবং বিদেশ ও অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে আর না জড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এ কারণে তাঁরা অভিশংসনের প্রস্তাব সমর্থন করেননি। তবে এ সমঝোতার কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধী ডেমোক্রেটিক পার্টি। দলটির নেতা পার্ক চান-ডে এ সমঝোতাকে ‘অবৈধ, অসাংবিধানিক দ্বিতীয় অভ্যুত্থান এবং আরেকটি ষড়যন্ত্র’ বলে অভিহিত করেছেন।
গতকাল রোববার এক বক্তব্যে পিপিপি নেতা হান ডং-হুন জানান, মেয়াদ শেষ করার আগে ইউন আর কোনো রাষ্ট্রীয় বা কূটনৈতিক কাজে যুক্ত হবেন না। তবে এ সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক বলে অভিযোগ করেছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা লি জা-মিয়ং। তিনি বলেন, এ সিদ্ধান্তে কারও অনুমতি ছিল না, এটি স্পষ্টতই অসাংবিধানিক।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট এখনো সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ কমান্ডার হিসেবে থাকবেন। তবে ইউন চাইলে আবার ক্ষমতার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেন।
দেশটির মিয়ংজি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক শিন ইউল দ্য কোরিয়া হেরাল্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রেসিডেন্ট চাইলে আবারও নেতৃত্ব দিতে পারবেন। কেউই তাঁকে থামাতে পারবেন না।
গত শনিবার ইউন জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রতিশ্রুতি দেন, তিনি আর কখনো সামরিক আইন জারি করবেন না। তবে দেশটির নাগরিকেরা এখনো উদ্বেগে রয়েছেন। ইউন সুক-ইওলের রাজনৈতিক কৌশল এবং দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিজেদের উদ্বেগ প্রকাশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করছেন তাঁরা।
কিন্তু প্রেসিডেন্টের অভিশংসনের দাবি থেকে পিছপা হননি বিরোধী নেতারা। তাঁরা প্রতি শনিবার অভিশংসন ভোট আয়োজন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা লি বলেন, ‘আমরা এই দেশকে পুনরুদ্ধার করব এবং বড়দিনের আগে জনগণকে একটি স্বাভাবিক দেশ উপহার দেব।’
প্রেসিডেন্ট ইউনের পাশাপাশি সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ইও ইন-হিউং, সেনাপ্রধান পার্ক আন-সু এবং আরও বেশ কয়েকজনের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার রাতে সারা বিশ্বকে চমকে দিয়ে সামরিক বাহিনীকে ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি’ উৎখাত এবং বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাধা দূর করার জন্য জরুরি ক্ষমতা আইনে অধ্যাদেশ জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। এর কয়েক ঘণ্টা পরই তীব্র বিক্ষোভের মুখে আদেশ প্রত্যাহার করতে হয়। এ পদক্ষেপের কারণে তদন্তের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। এ কারণে প্রেসিডেন্টসহ তাঁর প্রশাসনের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তার ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
আজ সোমবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
সামরিক আইন জারির সিদ্ধান্ত নেওয়ায় প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রস্তাবও আনা হয়। তবে ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টির (পিপিপি) সদস্যরা এই ভোট বর্জন করলে সংসদে অভিশংসন প্রস্তাবটি ব্যর্থ হয়।
পিপিপি জানায়, ইউন তাঁর মেয়াদ সংক্ষিপ্ত করতে এবং বিদেশ ও অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে আর না জড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এ কারণে তাঁরা অভিশংসনের প্রস্তাব সমর্থন করেননি। তবে এ সমঝোতার কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধী ডেমোক্রেটিক পার্টি। দলটির নেতা পার্ক চান-ডে এ সমঝোতাকে ‘অবৈধ, অসাংবিধানিক দ্বিতীয় অভ্যুত্থান এবং আরেকটি ষড়যন্ত্র’ বলে অভিহিত করেছেন।
গতকাল রোববার এক বক্তব্যে পিপিপি নেতা হান ডং-হুন জানান, মেয়াদ শেষ করার আগে ইউন আর কোনো রাষ্ট্রীয় বা কূটনৈতিক কাজে যুক্ত হবেন না। তবে এ সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক বলে অভিযোগ করেছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা লি জা-মিয়ং। তিনি বলেন, এ সিদ্ধান্তে কারও অনুমতি ছিল না, এটি স্পষ্টতই অসাংবিধানিক।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট এখনো সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ কমান্ডার হিসেবে থাকবেন। তবে ইউন চাইলে আবার ক্ষমতার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেন।
দেশটির মিয়ংজি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক শিন ইউল দ্য কোরিয়া হেরাল্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রেসিডেন্ট চাইলে আবারও নেতৃত্ব দিতে পারবেন। কেউই তাঁকে থামাতে পারবেন না।
গত শনিবার ইউন জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রতিশ্রুতি দেন, তিনি আর কখনো সামরিক আইন জারি করবেন না। তবে দেশটির নাগরিকেরা এখনো উদ্বেগে রয়েছেন। ইউন সুক-ইওলের রাজনৈতিক কৌশল এবং দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিজেদের উদ্বেগ প্রকাশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করছেন তাঁরা।
কিন্তু প্রেসিডেন্টের অভিশংসনের দাবি থেকে পিছপা হননি বিরোধী নেতারা। তাঁরা প্রতি শনিবার অভিশংসন ভোট আয়োজন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা লি বলেন, ‘আমরা এই দেশকে পুনরুদ্ধার করব এবং বড়দিনের আগে জনগণকে একটি স্বাভাবিক দেশ উপহার দেব।’
প্রেসিডেন্ট ইউনের পাশাপাশি সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ইও ইন-হিউং, সেনাপ্রধান পার্ক আন-সু এবং আরও বেশ কয়েকজনের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে তারা নতুন ই-ভিসা সিস্টেমে যাচ্ছে। ৯৪টি রয়্যাল থাই দূতাবাস ও কনস্যুলেট জেনারেল অফিস একসঙ্গে এই সেবা দেবে।
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন কংগ্রেস শুক্রবার মধ্যরাতে শাটডাউন ঠেকাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করেছে। দীর্ঘ আলোচনার পর পাস হওয়া এই বিলটি ফেডারেল সংস্থাগুলোর অর্থায়ন আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত নিশ্চিত করেছে। মধ্যরাতের সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই সিনেটররা প্রথাগত নিয়ম এড়িয়ে দ্রুত ভোট দেন।
১৩ ঘণ্টা আগে‘অবৈধ বাংলাদেশি’দের জন্য ভারতে ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস এই ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য মুম্বাইয়ে ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় পুলিশের হাতে আটক আনসার-আল-ইসলাম বাংলাদেশের আট সন্দেহভাজন সদস্য ‘চিকেন নেক’ বা সিলিগুরি করিডরে হামলার পরিকল্পনা করেছিল বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্সের সংযোগকারী একমাত্র অংশ এই সিলিগুড়ি করিডর।
১৩ ঘণ্টা আগে