অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে থাইল্যান্ড। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডে প্রায় ২০০ সমকামী দম্পতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন। এটি এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশাল জয়, যারা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সমকামী বিবাহের বৈধতার জন্য লড়াই করে আসছে।
সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত বছর থাইল্যান্ডের সংসদে এ আইন পাস হয়। পরবর্তীকালে দেশটির রাজা কর্তৃক অনুমোদিত হয়। এই আইনের আওতায় সমকামী দম্পতিরা এখন পূর্ণ আইনি, আর্থিক ও চিকিৎসা অধিকার পাবেন। এ ছাড়া তাঁরা দত্তক নিতে পারবেন এবং উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তির অধিকার পাবেন।
রেইনবো স্কাই অ্যাসোসিয়েশন অব থাইল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট কিট্টিনুন ধারামাধাজ বলেন, ‘থাইল্যান্ড এখন বিশ্বের জন্য একটি মডেল। এখানে প্রকৃত বিবাহ সমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন শিনাওয়াত্রা গত সপ্তাহে এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এই আইন প্রমাণ করে থাইল্যান্ড বৈচিত্র্য গ্রহণ করতে প্রস্তুত এবং সব ধরনের মানুষের অধিকার এখানে রয়েছে।’
আগামীকাল থাইল্যান্ডের একটি জনপ্রিয় শপিং মলে ২০০-এর বেশি দম্পতি এক গণবিবাহে অংশ নেবেন। এ সময় রেইনবো ফ্লাগ ও প্রাইড কার্পেট দিয়ে নতুন দম্পতিদের স্বাগত জানানো হবে। এই অনুষ্ঠানে সেলিব্রিটি এবং ড্রাগ কুইনদের পারফরম্যান্সও থাকবে।
নিনা চেত্নিফাত চুয়াদখুনথোদ থাইল্যান্ডের একজন ট্রান্সজেন্ডার নারী। তিনি তাঁর ২২ বছরের প্রেমিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন। তিনি এই দিনটিকে তাঁর জীবনের পূর্ণতা হিসেবে দেখছেন। চেত্নিফাত বলেন, ‘আজ আমি স্বপ্ন পূরণের খুব কাছাকাছি।’
তবে সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও থাইল্যান্ডের এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের অন্যান্য অংশ, বিশেষত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও ট্রান্সজেন্ডারদের লিঙ্গ পরিচয়ের ব্যাপারটি এখনো বৈধতা পায়নি। থাইল্যান্ডে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ১৪ হাজার।
থাইল্যান্ডের একজন অধিকারকর্মী হুয়া বুনিয়াপিসোম্পর্ন বলেন, ‘আমাদের উচিত বিবাহ সমতাকে একটি সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে লিঙ্গ পরিচয়ের স্বীকৃতির পথ খুলে দেওয়া।’
পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ৩০টি দেশের আদালত সমকামী বিবাহকে বৈধতা দিয়েছে। যার বেশির ভাগই ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার দেশ। এশিয়ার মধ্যে থাইল্যান্ডের আগে ২০১৯ সালে তাইওয়ান ও ২০২৩ সালে নেপাল সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে।
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে থাইল্যান্ড। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডে প্রায় ২০০ সমকামী দম্পতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন। এটি এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশাল জয়, যারা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সমকামী বিবাহের বৈধতার জন্য লড়াই করে আসছে।
সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত বছর থাইল্যান্ডের সংসদে এ আইন পাস হয়। পরবর্তীকালে দেশটির রাজা কর্তৃক অনুমোদিত হয়। এই আইনের আওতায় সমকামী দম্পতিরা এখন পূর্ণ আইনি, আর্থিক ও চিকিৎসা অধিকার পাবেন। এ ছাড়া তাঁরা দত্তক নিতে পারবেন এবং উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তির অধিকার পাবেন।
রেইনবো স্কাই অ্যাসোসিয়েশন অব থাইল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট কিট্টিনুন ধারামাধাজ বলেন, ‘থাইল্যান্ড এখন বিশ্বের জন্য একটি মডেল। এখানে প্রকৃত বিবাহ সমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন শিনাওয়াত্রা গত সপ্তাহে এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এই আইন প্রমাণ করে থাইল্যান্ড বৈচিত্র্য গ্রহণ করতে প্রস্তুত এবং সব ধরনের মানুষের অধিকার এখানে রয়েছে।’
আগামীকাল থাইল্যান্ডের একটি জনপ্রিয় শপিং মলে ২০০-এর বেশি দম্পতি এক গণবিবাহে অংশ নেবেন। এ সময় রেইনবো ফ্লাগ ও প্রাইড কার্পেট দিয়ে নতুন দম্পতিদের স্বাগত জানানো হবে। এই অনুষ্ঠানে সেলিব্রিটি এবং ড্রাগ কুইনদের পারফরম্যান্সও থাকবে।
নিনা চেত্নিফাত চুয়াদখুনথোদ থাইল্যান্ডের একজন ট্রান্সজেন্ডার নারী। তিনি তাঁর ২২ বছরের প্রেমিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন। তিনি এই দিনটিকে তাঁর জীবনের পূর্ণতা হিসেবে দেখছেন। চেত্নিফাত বলেন, ‘আজ আমি স্বপ্ন পূরণের খুব কাছাকাছি।’
তবে সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও থাইল্যান্ডের এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের অন্যান্য অংশ, বিশেষত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও ট্রান্সজেন্ডারদের লিঙ্গ পরিচয়ের ব্যাপারটি এখনো বৈধতা পায়নি। থাইল্যান্ডে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ১৪ হাজার।
থাইল্যান্ডের একজন অধিকারকর্মী হুয়া বুনিয়াপিসোম্পর্ন বলেন, ‘আমাদের উচিত বিবাহ সমতাকে একটি সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে লিঙ্গ পরিচয়ের স্বীকৃতির পথ খুলে দেওয়া।’
পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ৩০টি দেশের আদালত সমকামী বিবাহকে বৈধতা দিয়েছে। যার বেশির ভাগই ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার দেশ। এশিয়ার মধ্যে থাইল্যান্ডের আগে ২০১৯ সালে তাইওয়ান ও ২০২৩ সালে নেপাল সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে।
যুক্তরাষ্ট্রে বৈচিত্র্য, ন্যায়সংগত সুযোগ এবং অন্তর্ভুক্তি (ডিইআইএ) কার্যক্রম বন্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যার মধ্যে ডিইআইএ ফেডারেল কর্মীদের পেইড লিভে যেতে ও কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেবুধবার বিবিসি জানিয়েছে, দাঙ্গায় অভিযুক্ত পামেলা হেমফিল নিজের দোষ স্বীকার করে ইতিমধ্যে ৬০ দিনের কারাদণ্ড ভোগ করেছেন। তিনি মনে করেন, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির দাঙ্গার জন্য কোনো ক্ষমাই গ্রহণ করা উচিত নয়।
৩৩ মিনিট আগেভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরি জেলার একটি প্রত্যন্ত গ্রাম বুধাল। এই গ্রামেই অজানা এক রোগে মাত্র এক মাসে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনা গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে বিশেষজ্ঞরা এর কারণ উদ্ঘাটনে তৎপর হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেমূলত ১৫ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের মধ্যে যারা প্রথমবার বিদেশ ভ্রমণ করছেন তাঁদের ওপরই বাড়তি নজরদারি করা হচ্ছে। পাকিস্তানের ৯টি প্রধান শহরের বিমানবন্দরগুলোতে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যেন তাঁরা এই বয়সসীমার ভ্রমণকারীদের ভ্রমণ নথি ও কার্যক্রম আরও সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে