
গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালানোর সময় বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে কামান ও ড্রোন হামলায় শিশুসহ দুই শতাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরে সহিংসতা থেকে বাঁচতে নাফ নদী পার হয়ে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা করছিলেন যখন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একটি দল। এ সময় তাদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে, বেশ কিছু মরদেহ এবং তাদের ব্যাগগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে।
ওই ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছিলেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান লুইন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তরা মং নি, মায়োমা তাউং এবং মায়োমা কাইন দান সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রাম থেকে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করেছিলেন। পালানোর দিন বিকেল ৫টার দিকে তাদের ওপর ড্রোন হামলা শুরু হয়।
নে সান লুইন বলেন, ‘তারা আমাকে বলছে অন্তত ২০০ জনের বেশি নিহত এবং প্রায় ৩০০ জন আহত হয়েছে। লাশগুলো সংগ্রহ করার কেউ নেই। সবাই প্রাণ বাঁচাতে ছুটছে। কেউ কেউ অবশ্য বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।’
জীবিতদের মধ্যে কয়েকজন সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তারা বিশ্বাস করেন ২০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। তবে বেঁচে থাকাদের মধ্যে একজন অ্যাসোসিয়েট প্রেসকে জানিয়েছিলেন, তাঁর ধারণা দেড় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন অনেকেই।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে উৎখাত করতে চাওয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো মধ্যে আরাকান আর্মি একটি। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাখাইন রাজ্যের বিশাল এলাকা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে তারা দখল করেছে।
রোহিঙ্গা দলটির ওপর নিধনযজ্ঞের ঘটনায় মিলিশিয়া এবং মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী একে অপরকে দায়ী করেছে। তবে অ্যাকটিভিস্টরা বলছে, তাদের ধারণা এই ঘটনার জন্য আরাকান আর্মি দায়ী। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ওই দলটি।
অধিকারকর্মীরা জানিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরেই আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের টার্গেট করে হত্যা, গ্রামগুলোতে অগ্নিসংযোগ এবং যুবকদের জোর করে বাহিনীতে নিয়োগ দিচ্ছে।
হামলার প্রত্যক্ষদর্শী রহিম নামে একজন গার্ডিয়ানকে বলেছেন, আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকা একটি গ্রাম থেকে ড্রোনগুলো উড়ে এসেছিল এবং বেসামরিক লোকদের ওপর হামলা করেছিল।
রহিমের পরিবার সহিংসতা থেকে রক্ষা পেয়েছিল। কারণ তারা কাছাকাছি একটি গ্রামে আত্মগোপনে ছিলেন। পরে একটি নৌকার ব্যবস্থা করে গত ৬ আগস্ট (মঙ্গলবার) ভোর ৪টায় পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন রহিম। তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম দেশে থাকতে পারব না। আমাদের হত্যা করা হবে। তাই আমরা নৌকা নিয়ে সেই সকালেই সীমান্ত পার হলাম। মৃতদেহ এখানে-ওখানে, সব জায়গায় পড়েছিল। আহতদের সাহায্য করতে সেখানে কেউ যেতে পারেনি।’
রহিম আরও বলেন, ‘আমরা যখন ওই জায়গা দিয়ে আসছিলাম, তখনো কিছু লোক বেঁচে ছিল। কিন্তু সাহায্য করার মতো কেউ ছিল না। আমি এখনো একটি কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছি। একজন বলছিলেন—আমি এখনো মরিনি। দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন।’
তিনি বলেন, ‘কিন্তু কেউ তাদের সাহায্য করতে যায়নি। কারণ সবাই তাদের নিজেদের জীবন বাঁচাতে ছুটেছে।’
যারা বেঁচেছিলেন তাঁরা পালিয়ে আসতে নৌকাগুলোর জন্য মরিয়া হয়ে অপেক্ষা করছিলেন। রহিম জানান, তার এক বন্ধু পালানোর চেষ্টা করার জন্য একটি ছোট নৌকায় উঠেছিল কিন্তু সেটি মানুষের চাপে ডুবে যায়। এতে তাঁর পাঁচ সন্তান মারা যায়।

গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালানোর সময় বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে কামান ও ড্রোন হামলায় শিশুসহ দুই শতাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরে সহিংসতা থেকে বাঁচতে নাফ নদী পার হয়ে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা করছিলেন যখন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একটি দল। এ সময় তাদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে, বেশ কিছু মরদেহ এবং তাদের ব্যাগগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে।
ওই ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছিলেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান লুইন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তরা মং নি, মায়োমা তাউং এবং মায়োমা কাইন দান সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রাম থেকে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করেছিলেন। পালানোর দিন বিকেল ৫টার দিকে তাদের ওপর ড্রোন হামলা শুরু হয়।
নে সান লুইন বলেন, ‘তারা আমাকে বলছে অন্তত ২০০ জনের বেশি নিহত এবং প্রায় ৩০০ জন আহত হয়েছে। লাশগুলো সংগ্রহ করার কেউ নেই। সবাই প্রাণ বাঁচাতে ছুটছে। কেউ কেউ অবশ্য বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।’
জীবিতদের মধ্যে কয়েকজন সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তারা বিশ্বাস করেন ২০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। তবে বেঁচে থাকাদের মধ্যে একজন অ্যাসোসিয়েট প্রেসকে জানিয়েছিলেন, তাঁর ধারণা দেড় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন অনেকেই।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে উৎখাত করতে চাওয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো মধ্যে আরাকান আর্মি একটি। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাখাইন রাজ্যের বিশাল এলাকা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে তারা দখল করেছে।
রোহিঙ্গা দলটির ওপর নিধনযজ্ঞের ঘটনায় মিলিশিয়া এবং মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী একে অপরকে দায়ী করেছে। তবে অ্যাকটিভিস্টরা বলছে, তাদের ধারণা এই ঘটনার জন্য আরাকান আর্মি দায়ী। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ওই দলটি।
অধিকারকর্মীরা জানিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরেই আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের টার্গেট করে হত্যা, গ্রামগুলোতে অগ্নিসংযোগ এবং যুবকদের জোর করে বাহিনীতে নিয়োগ দিচ্ছে।
হামলার প্রত্যক্ষদর্শী রহিম নামে একজন গার্ডিয়ানকে বলেছেন, আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকা একটি গ্রাম থেকে ড্রোনগুলো উড়ে এসেছিল এবং বেসামরিক লোকদের ওপর হামলা করেছিল।
রহিমের পরিবার সহিংসতা থেকে রক্ষা পেয়েছিল। কারণ তারা কাছাকাছি একটি গ্রামে আত্মগোপনে ছিলেন। পরে একটি নৌকার ব্যবস্থা করে গত ৬ আগস্ট (মঙ্গলবার) ভোর ৪টায় পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন রহিম। তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম দেশে থাকতে পারব না। আমাদের হত্যা করা হবে। তাই আমরা নৌকা নিয়ে সেই সকালেই সীমান্ত পার হলাম। মৃতদেহ এখানে-ওখানে, সব জায়গায় পড়েছিল। আহতদের সাহায্য করতে সেখানে কেউ যেতে পারেনি।’
রহিম আরও বলেন, ‘আমরা যখন ওই জায়গা দিয়ে আসছিলাম, তখনো কিছু লোক বেঁচে ছিল। কিন্তু সাহায্য করার মতো কেউ ছিল না। আমি এখনো একটি কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছি। একজন বলছিলেন—আমি এখনো মরিনি। দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন।’
তিনি বলেন, ‘কিন্তু কেউ তাদের সাহায্য করতে যায়নি। কারণ সবাই তাদের নিজেদের জীবন বাঁচাতে ছুটেছে।’
যারা বেঁচেছিলেন তাঁরা পালিয়ে আসতে নৌকাগুলোর জন্য মরিয়া হয়ে অপেক্ষা করছিলেন। রহিম জানান, তার এক বন্ধু পালানোর চেষ্টা করার জন্য একটি ছোট নৌকায় উঠেছিল কিন্তু সেটি মানুষের চাপে ডুবে যায়। এতে তাঁর পাঁচ সন্তান মারা যায়।

আশার কথা, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে এহেন ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিরোধের শক্তি হয়ে সম্প্রতি হাজির হয়েছেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁরা পাহাড় থেকে নামতে থাকা ইসরায়েলি সেটলারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১২ মিনিট আগে
সিরিয়ার পালমিরা শহরে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রাণঘাতী হামলার পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আস্তানা লক্ষ্য করে সিরিয়াজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এই অভিযানে জর্ডানের যুদ্ধবিমানও অংশ নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
৩ ঘণ্টা আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রতিদিন সকালে কিশোর ইসরায়েলি সেটলাররা পাহাড়ের ওপর থেকে একপাল ছাগল তাড়িয়ে নিচের উপত্যকায় ফিলিস্তিনি গ্রাম রাস আইন আল-আউজার দিকে নিয়ে আসে।
এ সময় গ্রামের নারী, পুরুষ ও শিশুরা আশ্রয় নেয় তাদের কুঁড়েঘর ও তাঁবুর ভেতর। কোনো ফিলিস্তিনি যদি সামান্য প্রতিরোধের ইঙ্গিত দেয়, তাহলে প্রায় নিশ্চিতভাবেই সেখানে হাজির হয় ইসরায়েলি সেনা বা সীমান্ত পুলিশ। এরপর শুরু হয় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত। বিনা বিচারে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর আটক তো আছেই।
বলা বাহুল্য, ইসরায়েলি সেটলারদের লক্ষ্য—তাদের গবাদিপশু দিয়ে গ্রামটি দখল করে ফিলিস্তিনিদের তাড়িয়ে দেওয়া।
আশার কথা, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে এহেন ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিরোধের শক্তি হয়ে সম্প্রতি হাজির হয়েছেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁরা পাহাড় থেকে নামতে থাকা ইসরায়েলি সেটলারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাদের সরিয়ে দেন।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, আজ শনিবারে রাস আইন আল-আউজা গ্রামের বাসিন্দাদের রক্ষাকারীদের মধ্যে ছিলেন চারজন ইসরায়েলি ইহুদি, একজন হাঙ্গেরিয়ান ও একজন মার্কিন নাগরিক। তাঁরা ফিলিস্তিনি ঘরবাড়ির চারপাশে মানবঢাল তৈরি করে এগিয়ে আসা পশুগুলো তাড়ানোর চেষ্টা করেন।
অবসরপ্রাপ্ত ইসরায়েলি মেজর ও স্বেচ্ছাসেবী আমির পানস্কি বলেন, ‘সেটলাররা এমন সব উসকানি দেয়, যার ফলে ফিলিস্তিনিরা প্রতিরোধ করতে বাধ্য হয়। আর সেটাকেই অজুহাত বানিয়ে তাদের ওপর চলে দমন-পীড়ন। আমরা এখানে সুরক্ষাকবচ হিসেবে আছি। আমরা আমাদের দেহকে ইহুদি সেটলার ও ফিলিস্তিনিদের মাঝে ঢাল হিসেবে দাঁড় করিয়েছি।’
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই স্বেচ্ছাসেবকেরা যতবার কোনো প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নেন, ততবারই সেটলার রাখালেরা পাল্টা কৌশলে তাঁদের পাশ কাটানোর চেষ্টা করে। তারা স্বেচ্ছাসেবকদের একেবারে কাছে চলে যায়। স্বেচ্ছাসেবকেরা তখন হাত নেড়ে ও চিৎকার করে নিজেদের অবস্থানে অটল থাকার চেষ্টা করেন।
এ সময় সেটলাররা মোবাইল ফোন উঁচু করে পুরো দৃশ্য ধারণ করে এবং সরাসরি মন্তব্য করতে থাকে। অন্যদিকে প্রত্যেক স্বেচ্ছাসেবকের দেহে লাগানো থাকে বডি ক্যামেরা, যাতে তাঁদের বিরুদ্ধে হামলা করার ভুয়া অভিযোগ না ওঠে।

প্রতিদিন সকালে কিশোর ইসরায়েলি সেটলাররা পাহাড়ের ওপর থেকে একপাল ছাগল তাড়িয়ে নিচের উপত্যকায় ফিলিস্তিনি গ্রাম রাস আইন আল-আউজার দিকে নিয়ে আসে।
এ সময় গ্রামের নারী, পুরুষ ও শিশুরা আশ্রয় নেয় তাদের কুঁড়েঘর ও তাঁবুর ভেতর। কোনো ফিলিস্তিনি যদি সামান্য প্রতিরোধের ইঙ্গিত দেয়, তাহলে প্রায় নিশ্চিতভাবেই সেখানে হাজির হয় ইসরায়েলি সেনা বা সীমান্ত পুলিশ। এরপর শুরু হয় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত। বিনা বিচারে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর আটক তো আছেই।
বলা বাহুল্য, ইসরায়েলি সেটলারদের লক্ষ্য—তাদের গবাদিপশু দিয়ে গ্রামটি দখল করে ফিলিস্তিনিদের তাড়িয়ে দেওয়া।
আশার কথা, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে এহেন ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিরোধের শক্তি হয়ে সম্প্রতি হাজির হয়েছেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁরা পাহাড় থেকে নামতে থাকা ইসরায়েলি সেটলারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাদের সরিয়ে দেন।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, আজ শনিবারে রাস আইন আল-আউজা গ্রামের বাসিন্দাদের রক্ষাকারীদের মধ্যে ছিলেন চারজন ইসরায়েলি ইহুদি, একজন হাঙ্গেরিয়ান ও একজন মার্কিন নাগরিক। তাঁরা ফিলিস্তিনি ঘরবাড়ির চারপাশে মানবঢাল তৈরি করে এগিয়ে আসা পশুগুলো তাড়ানোর চেষ্টা করেন।
অবসরপ্রাপ্ত ইসরায়েলি মেজর ও স্বেচ্ছাসেবী আমির পানস্কি বলেন, ‘সেটলাররা এমন সব উসকানি দেয়, যার ফলে ফিলিস্তিনিরা প্রতিরোধ করতে বাধ্য হয়। আর সেটাকেই অজুহাত বানিয়ে তাদের ওপর চলে দমন-পীড়ন। আমরা এখানে সুরক্ষাকবচ হিসেবে আছি। আমরা আমাদের দেহকে ইহুদি সেটলার ও ফিলিস্তিনিদের মাঝে ঢাল হিসেবে দাঁড় করিয়েছি।’
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই স্বেচ্ছাসেবকেরা যতবার কোনো প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নেন, ততবারই সেটলার রাখালেরা পাল্টা কৌশলে তাঁদের পাশ কাটানোর চেষ্টা করে। তারা স্বেচ্ছাসেবকদের একেবারে কাছে চলে যায়। স্বেচ্ছাসেবকেরা তখন হাত নেড়ে ও চিৎকার করে নিজেদের অবস্থানে অটল থাকার চেষ্টা করেন।
এ সময় সেটলাররা মোবাইল ফোন উঁচু করে পুরো দৃশ্য ধারণ করে এবং সরাসরি মন্তব্য করতে থাকে। অন্যদিকে প্রত্যেক স্বেচ্ছাসেবকের দেহে লাগানো থাকে বডি ক্যামেরা, যাতে তাঁদের বিরুদ্ধে হামলা করার ভুয়া অভিযোগ না ওঠে।

গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালানোর সময় বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে কামান ও ড্রোন হামলায় শিশুসহ দুই শতাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
১৩ আগস্ট ২০২৪
সিরিয়ার পালমিরা শহরে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রাণঘাতী হামলার পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আস্তানা লক্ষ্য করে সিরিয়াজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এই অভিযানে জর্ডানের যুদ্ধবিমানও অংশ নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
৩ ঘণ্টা আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সিরিয়ার পালমিরা শহরে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রাণঘাতী হামলার পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আস্তানা লক্ষ্য করে সিরিয়াজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এই অভিযানে জর্ডানের যুদ্ধবিমানও অংশ নিয়েছে।
মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) জানিয়েছে, শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় (বাংলাদেশ সময় গেল রাত ২টা) ‘অপারেশন হক-আই স্ট্রাইক’ নামে এই অভিযান শুরু হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মধ্য সিরিয়ার বিভিন্ন স্থানে আইএসের অবকাঠামো ও অস্ত্রাগারসহ ৭০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী।
ফাইটার জেট, অ্যাটাক হেলিকপ্টার এবং আর্টিলারি ব্যবহার করে ১০০টিরও বেশি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যভেদী গোলা নিক্ষেপ করা হয়েছে।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, দেইর আজ-জোর প্রদেশে আইএসের অন্তত পাঁচ সদস্য নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ওই অঞ্চলে ড্রোন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আইএসের এক শীর্ষ নেতাও রয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যেমনটা কথা দিয়েছিলাম, আমাদের ওপর হামলাকারী খুনি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আমরা অত্যন্ত কঠোর প্রতিশোধ নিচ্ছি।’ তিনি উল্লেখ করেন, সিরিয়ার বর্তমান সরকার এই অভিযানে ‘পূর্ণ সমর্থন’ দিচ্ছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এই অভিযানের লক্ষ্য স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘এটি কোনো যুদ্ধের শুরু নয়—এটি প্রতিশোধের ঘোষণা। বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে যদি আপনি আমেরিকানদের লক্ষ্যবস্তু করেন, তবে আপনার বাকি জীবন এটা জেনে কাটাতে হবে যে, যুক্তরাষ্ট্র আপনাকে খুঁজে বের করবে এবং নির্মমভাবে হত্যা করবে।’
১৩ ডিসেম্বর পালমিরায় এক আইএস সদস্যের অতর্কিত হামলায় দুই মার্কিন সেনা ও একজন বেসামরিক দোভাষী নিহত হন। আহত হন আরও তিন সেনা। এক বছর আগে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনের পর এটিই ছিল প্রথম কোনো হামলা, যাতে মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রাণহানি ঘটে।
সেন্টকমের দাবি, ওই হামলাকারী একজন আইএস সদস্য ছিলেন। পরে পাল্টা অভিযানে হামলাকারীকে হত্যা করা হয়।
২০২৪ সালে বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার পথে হাঁটছেন। গত নভেম্বরেই তিনি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। আসাদ-পরবর্তী সিরিয়া এখন আইএস দমনে আন্তর্জাতিক জোটে যোগ দিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি কাজ করার অঙ্গীকার করেছে।

সিরিয়ার পালমিরা শহরে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রাণঘাতী হামলার পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আস্তানা লক্ষ্য করে সিরিয়াজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এই অভিযানে জর্ডানের যুদ্ধবিমানও অংশ নিয়েছে।
মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) জানিয়েছে, শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় (বাংলাদেশ সময় গেল রাত ২টা) ‘অপারেশন হক-আই স্ট্রাইক’ নামে এই অভিযান শুরু হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মধ্য সিরিয়ার বিভিন্ন স্থানে আইএসের অবকাঠামো ও অস্ত্রাগারসহ ৭০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী।
ফাইটার জেট, অ্যাটাক হেলিকপ্টার এবং আর্টিলারি ব্যবহার করে ১০০টিরও বেশি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যভেদী গোলা নিক্ষেপ করা হয়েছে।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, দেইর আজ-জোর প্রদেশে আইএসের অন্তত পাঁচ সদস্য নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ওই অঞ্চলে ড্রোন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আইএসের এক শীর্ষ নেতাও রয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যেমনটা কথা দিয়েছিলাম, আমাদের ওপর হামলাকারী খুনি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আমরা অত্যন্ত কঠোর প্রতিশোধ নিচ্ছি।’ তিনি উল্লেখ করেন, সিরিয়ার বর্তমান সরকার এই অভিযানে ‘পূর্ণ সমর্থন’ দিচ্ছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এই অভিযানের লক্ষ্য স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘এটি কোনো যুদ্ধের শুরু নয়—এটি প্রতিশোধের ঘোষণা। বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে যদি আপনি আমেরিকানদের লক্ষ্যবস্তু করেন, তবে আপনার বাকি জীবন এটা জেনে কাটাতে হবে যে, যুক্তরাষ্ট্র আপনাকে খুঁজে বের করবে এবং নির্মমভাবে হত্যা করবে।’
১৩ ডিসেম্বর পালমিরায় এক আইএস সদস্যের অতর্কিত হামলায় দুই মার্কিন সেনা ও একজন বেসামরিক দোভাষী নিহত হন। আহত হন আরও তিন সেনা। এক বছর আগে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনের পর এটিই ছিল প্রথম কোনো হামলা, যাতে মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রাণহানি ঘটে।
সেন্টকমের দাবি, ওই হামলাকারী একজন আইএস সদস্য ছিলেন। পরে পাল্টা অভিযানে হামলাকারীকে হত্যা করা হয়।
২০২৪ সালে বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার পথে হাঁটছেন। গত নভেম্বরেই তিনি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। আসাদ-পরবর্তী সিরিয়া এখন আইএস দমনে আন্তর্জাতিক জোটে যোগ দিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি কাজ করার অঙ্গীকার করেছে।

গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালানোর সময় বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে কামান ও ড্রোন হামলায় শিশুসহ দুই শতাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
১৩ আগস্ট ২০২৪
আশার কথা, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে এহেন ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিরোধের শক্তি হয়ে সম্প্রতি হাজির হয়েছেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁরা পাহাড় থেকে নামতে থাকা ইসরায়েলি সেটলারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১২ মিনিট আগে
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
৩ ঘণ্টা আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই জানান, ২৭ বছর বয়সী সন্দেহভাজন হামলাকারী চাং ওয়েন প্রথমে তাইপের ব্যস্ত মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ও ককটেল নিক্ষেপ করেন। এরপর তিনি কাছের আরেকটি স্টেশনে গিয়ে পথচারীদের ছুরিকাঘাত করতে থাকেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর বহুতল একটি ভবন থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন সন্দেহভাজন ব্যক্তি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। হামলার পেছনের উদ্দেশ্য এখনো স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এ হামলার ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কালো পোশাক ও বেসবল ক্যাপ পরা এক ব্যক্তি ব্যস্ত সড়কের ওপর স্মোক বোমা ছুড়ছেন। এরপর তাঁকে হাতে বড় ছুরি নিয়ে গাড়ির পাশ দিয়ে হাঁটতে দেখা যায়।
প্রধানমন্ত্রী চো বলেন, তাইপে মেট্রো স্টেশনটি একটি ব্যস্ত আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং স্ট্রিটের সঙ্গে সংযুক্ত। সেখানেই প্রথম হামলার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এক ব্যক্তি হামলাকারীকে থামানোর চেষ্টা করলে তাঁকে ভোঁতা কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
এরপর হামলাকারী আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং সেন্টার দিয়ে পালিয়ে প্রায় ৮০০ মিটার দূরের ঝংশান স্টেশনে পৌঁছান। এরপর তিনি ঝংশান স্টেশনের বাইরে আবারও স্মোক বোমা ছোড়েন এবং ছুরিকাঘাত করে আরও কয়েকজনকে আহত করেন। পরে কাছের একটি বইয়ের দোকান ও ডিপার্টমেন্ট স্টোরে ঢুকে পড়েন। পুলিশ স্থানটি ঘিরে ফেললে হামলাকারী ভবন থেকে পড়ে যান।
এদিকে হামলার পর মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড), রেলস্টেশন এবং বিমানবন্দরগুলোতে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই। তিনি বলেছেন, ‘সন্দেহভাজন হামলাকারীর সম্পর্কে তদন্ত করে তার উদ্দেশ্য ও অন্য কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই চিংতেও ঘটনার দ্রুত ও সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে আগেও অপরাধের রেকর্ড ছিল এবং তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।
তাইওয়ানে সহিংস অপরাধের হার তুলনামূলকভাবে কম। এ ধরনের বড় হামলা সর্বশেষ ঘটে ২০১৪ সালে। তাইপের একটি মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড) এক ব্যক্তি চারজনকে হত্যা করেন। ওই ঘটনায় হামলাকারীকে দুই বছর পর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই জানান, ২৭ বছর বয়সী সন্দেহভাজন হামলাকারী চাং ওয়েন প্রথমে তাইপের ব্যস্ত মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ও ককটেল নিক্ষেপ করেন। এরপর তিনি কাছের আরেকটি স্টেশনে গিয়ে পথচারীদের ছুরিকাঘাত করতে থাকেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর বহুতল একটি ভবন থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন সন্দেহভাজন ব্যক্তি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। হামলার পেছনের উদ্দেশ্য এখনো স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এ হামলার ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কালো পোশাক ও বেসবল ক্যাপ পরা এক ব্যক্তি ব্যস্ত সড়কের ওপর স্মোক বোমা ছুড়ছেন। এরপর তাঁকে হাতে বড় ছুরি নিয়ে গাড়ির পাশ দিয়ে হাঁটতে দেখা যায়।
প্রধানমন্ত্রী চো বলেন, তাইপে মেট্রো স্টেশনটি একটি ব্যস্ত আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং স্ট্রিটের সঙ্গে সংযুক্ত। সেখানেই প্রথম হামলার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এক ব্যক্তি হামলাকারীকে থামানোর চেষ্টা করলে তাঁকে ভোঁতা কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
এরপর হামলাকারী আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং সেন্টার দিয়ে পালিয়ে প্রায় ৮০০ মিটার দূরের ঝংশান স্টেশনে পৌঁছান। এরপর তিনি ঝংশান স্টেশনের বাইরে আবারও স্মোক বোমা ছোড়েন এবং ছুরিকাঘাত করে আরও কয়েকজনকে আহত করেন। পরে কাছের একটি বইয়ের দোকান ও ডিপার্টমেন্ট স্টোরে ঢুকে পড়েন। পুলিশ স্থানটি ঘিরে ফেললে হামলাকারী ভবন থেকে পড়ে যান।
এদিকে হামলার পর মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড), রেলস্টেশন এবং বিমানবন্দরগুলোতে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই। তিনি বলেছেন, ‘সন্দেহভাজন হামলাকারীর সম্পর্কে তদন্ত করে তার উদ্দেশ্য ও অন্য কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই চিংতেও ঘটনার দ্রুত ও সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে আগেও অপরাধের রেকর্ড ছিল এবং তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।
তাইওয়ানে সহিংস অপরাধের হার তুলনামূলকভাবে কম। এ ধরনের বড় হামলা সর্বশেষ ঘটে ২০১৪ সালে। তাইপের একটি মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড) এক ব্যক্তি চারজনকে হত্যা করেন। ওই ঘটনায় হামলাকারীকে দুই বছর পর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালানোর সময় বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে কামান ও ড্রোন হামলায় শিশুসহ দুই শতাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
১৩ আগস্ট ২০২৪
আশার কথা, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে এহেন ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিরোধের শক্তি হয়ে সম্প্রতি হাজির হয়েছেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁরা পাহাড় থেকে নামতে থাকা ইসরায়েলি সেটলারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১২ মিনিট আগে
সিরিয়ার পালমিরা শহরে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রাণঘাতী হামলার পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আস্তানা লক্ষ্য করে সিরিয়াজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এই অভিযানে জর্ডানের যুদ্ধবিমানও অংশ নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন।
সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টারটি প্রবল কুয়াশার কারণে তাহেরপুরের সভাস্থলে অবতরণ করতে পারেনি। বাধ্য হয়ে কপ্টারটি কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরে যায়। এরপর দমদম বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ থেকেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পৌঁছানোর আগে সভাস্থলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির খবর পাওয়া যায়। এ ছাড়া চাকদহ সংলগ্ন এলাকায় ‘গো ব্যাক মোদী’ প্ল্যাকার্ড দেখা যাওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশ সমস্যা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীরা বাংলা কব্জা করবে বলে স্থির করেছে, আর তৃণমূল তাদেরই পছন্দ করছে। অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে তারা আইনের বিরোধ করছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের বদলে ওরা মোদীকে “গো ব্যাক” বলছে। এটা তৃণমূলের আসল চেহারা।’
বাংলার মানুষের উদ্দেশে আবেগঘন বার্তায় মোদী বলেন, ‘তৃণমূল মোদীর বিরোধ করতে চাইলে করুক, কিন্তু রাজ্যের উন্নয়ন কেন আটকানো হচ্ছে? মোদীর বিরোধ করতে গিয়ে বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পাপ করবেন না। ” তিনি বিহারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে যেমন ‘জঙ্গলরাজ’ উপড়ে ফেলা হয়েছে, বাংলাতেও বিজেপি শান্তি ও উন্নয়ন ফেরাবে।’
এদিন রিমোটের মাধ্যমে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কৃষ্ণনগর থেকে বড়জাগুলি পর্যন্ত প্রায় ৬৮ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তার উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নদীয়ার এই নতুন সড়ক ব্যবস্থাকে উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভূমি এই বাংলা থেকেই ‘বিকশিত ভারতের’ মন্ত্র হিসেবে ‘বন্দে মাতরম’ উচ্চারিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বামপন্থীদের ৩০ বছরের শাসনের সমালোচনা করে বলেন, তৃণমূল বামেদের সব খারাপ গুণগুলো গ্রহণ করে নিয়েছে, ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে শ্রীচৈতন্যদেব ও হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন।
সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টারটি প্রবল কুয়াশার কারণে তাহেরপুরের সভাস্থলে অবতরণ করতে পারেনি। বাধ্য হয়ে কপ্টারটি কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরে যায়। এরপর দমদম বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ থেকেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পৌঁছানোর আগে সভাস্থলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির খবর পাওয়া যায়। এ ছাড়া চাকদহ সংলগ্ন এলাকায় ‘গো ব্যাক মোদী’ প্ল্যাকার্ড দেখা যাওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশ সমস্যা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীরা বাংলা কব্জা করবে বলে স্থির করেছে, আর তৃণমূল তাদেরই পছন্দ করছে। অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে তারা আইনের বিরোধ করছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের বদলে ওরা মোদীকে “গো ব্যাক” বলছে। এটা তৃণমূলের আসল চেহারা।’
বাংলার মানুষের উদ্দেশে আবেগঘন বার্তায় মোদী বলেন, ‘তৃণমূল মোদীর বিরোধ করতে চাইলে করুক, কিন্তু রাজ্যের উন্নয়ন কেন আটকানো হচ্ছে? মোদীর বিরোধ করতে গিয়ে বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পাপ করবেন না। ” তিনি বিহারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে যেমন ‘জঙ্গলরাজ’ উপড়ে ফেলা হয়েছে, বাংলাতেও বিজেপি শান্তি ও উন্নয়ন ফেরাবে।’
এদিন রিমোটের মাধ্যমে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কৃষ্ণনগর থেকে বড়জাগুলি পর্যন্ত প্রায় ৬৮ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তার উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নদীয়ার এই নতুন সড়ক ব্যবস্থাকে উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভূমি এই বাংলা থেকেই ‘বিকশিত ভারতের’ মন্ত্র হিসেবে ‘বন্দে মাতরম’ উচ্চারিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বামপন্থীদের ৩০ বছরের শাসনের সমালোচনা করে বলেন, তৃণমূল বামেদের সব খারাপ গুণগুলো গ্রহণ করে নিয়েছে, ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে শ্রীচৈতন্যদেব ও হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালানোর সময় বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে কামান ও ড্রোন হামলায় শিশুসহ দুই শতাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
১৩ আগস্ট ২০২৪
আশার কথা, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে এহেন ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিরোধের শক্তি হয়ে সম্প্রতি হাজির হয়েছেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁরা পাহাড় থেকে নামতে থাকা ইসরায়েলি সেটলারদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
১২ মিনিট আগে
সিরিয়ার পালমিরা শহরে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রাণঘাতী হামলার পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আস্তানা লক্ষ্য করে সিরিয়াজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এই অভিযানে জর্ডানের যুদ্ধবিমানও অংশ নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
৩ ঘণ্টা আগে