অনলাইন ডেস্ক
মাত্র ১৩ বছর বয়সে নিজের বাড়ির উঠোনে কয়েকটি শিশুকে পড়াতে শুরু করেছিলেন সিস্টার জেফ। কারণ, টাকার অভাবে ওই শিশুগুলোকে পড়ানোর মতো অবস্থা ছিল না তাদের পরিবারের। ২৬ বছর পর বাড়ি উঠোনে শুরু হওয়া ওই স্কুলই বিশ্বসেরা শিক্ষকের পুরস্কার এনে দিল জেফকে।
৮ নভেম্বর ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত জাতিসংঘের ইউনেসকো সদর দপ্তরে ২০২৩ সালের বিশ্বসেরা শিক্ষক হিসেবে জেফের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আট বছর ধরে প্রতিবছর এই পুরস্কারটি দিয়ে আসছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ভার্কি ফাউন্ডেশন। এই পুরস্কারের অর্থমূল্য ১০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা বর্তমানে ১১ কোটি ২ লাখ টাকা।
দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিশোর বয়সেই স্কুলের তহবিল গঠনের জন্য দিনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করতেন সিস্টার জেফ। চার ঘণ্টা স্কুলের শিশুদের পড়াতেন, আর রাত জেগে পড়তেন নিজেও। বাড়ি উঠোনে শুরু হওয়া তাঁর সেই স্কুলটির এখন একটি ভবনও রয়েছে। যেখানে দুই শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত শিশু বিনা মূল্যে পড়াশোনা করছে।
পুরস্কার হিসেবে পাওয়া ১১ কোটি টাকা নিজের স্কুলের পেছনে ব্যয় করারই পরিকল্পনা করেছেন জেফ। চার হেক্টর জমির ওপর নতুন ভবন নির্মাণ করবেন তিনি। সমাজের দরিদ্র শ্রেণির শিশুরা সেখানে কোনো বৈষম্য ছাড়াই পড়াশোনা করবে। এ ছাড়া এতিম শিশুদের জন্য একটি আশ্রয়কেন্দ্রও নির্মাণ করা হবে। তাদের পড়ানোর জন্য বিশ্বের সব জায়গা থেকেই শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিবেচনায় থাকা বিশ্বের প্রায় সাত হাজার শিক্ষকের মধ্য থেকে জেফকে এবার সর্ব শ্রেষ্ঠ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরানওয়ালায় বসবাস করা এই শিক্ষক শিশুদের ইংরেজি, উর্দু, সংস্কৃতি, ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে পড়ান।
জেফের স্কুলের মেয়েরা আত্মরক্ষার ক্লাসও করে। চালু আছে একটি ভকেশনাল সেন্টারও—যেখানে কম্পিউটার, টেক্সটাইল এবং ইংরেজি শেখায় দক্ষতা অর্জন করেছেন ছয় হাজারের বেশি নারী।
পুরস্কারের জন্য জেফকে অভিনন্দন জানিয়ে ভার্কি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সানি ভার্কি বলেছেন, ‘সিস্টার জেফ, আপনার অবিশ্বাস্য গল্পটি দেখায় যে আজ এবং আগামীকালের বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিক্ষা।’
মাত্র ১৩ বছর বয়সে নিজের বাড়ির উঠোনে কয়েকটি শিশুকে পড়াতে শুরু করেছিলেন সিস্টার জেফ। কারণ, টাকার অভাবে ওই শিশুগুলোকে পড়ানোর মতো অবস্থা ছিল না তাদের পরিবারের। ২৬ বছর পর বাড়ি উঠোনে শুরু হওয়া ওই স্কুলই বিশ্বসেরা শিক্ষকের পুরস্কার এনে দিল জেফকে।
৮ নভেম্বর ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত জাতিসংঘের ইউনেসকো সদর দপ্তরে ২০২৩ সালের বিশ্বসেরা শিক্ষক হিসেবে জেফের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আট বছর ধরে প্রতিবছর এই পুরস্কারটি দিয়ে আসছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ভার্কি ফাউন্ডেশন। এই পুরস্কারের অর্থমূল্য ১০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা বর্তমানে ১১ কোটি ২ লাখ টাকা।
দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিশোর বয়সেই স্কুলের তহবিল গঠনের জন্য দিনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করতেন সিস্টার জেফ। চার ঘণ্টা স্কুলের শিশুদের পড়াতেন, আর রাত জেগে পড়তেন নিজেও। বাড়ি উঠোনে শুরু হওয়া তাঁর সেই স্কুলটির এখন একটি ভবনও রয়েছে। যেখানে দুই শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত শিশু বিনা মূল্যে পড়াশোনা করছে।
পুরস্কার হিসেবে পাওয়া ১১ কোটি টাকা নিজের স্কুলের পেছনে ব্যয় করারই পরিকল্পনা করেছেন জেফ। চার হেক্টর জমির ওপর নতুন ভবন নির্মাণ করবেন তিনি। সমাজের দরিদ্র শ্রেণির শিশুরা সেখানে কোনো বৈষম্য ছাড়াই পড়াশোনা করবে। এ ছাড়া এতিম শিশুদের জন্য একটি আশ্রয়কেন্দ্রও নির্মাণ করা হবে। তাদের পড়ানোর জন্য বিশ্বের সব জায়গা থেকেই শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিবেচনায় থাকা বিশ্বের প্রায় সাত হাজার শিক্ষকের মধ্য থেকে জেফকে এবার সর্ব শ্রেষ্ঠ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরানওয়ালায় বসবাস করা এই শিক্ষক শিশুদের ইংরেজি, উর্দু, সংস্কৃতি, ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে পড়ান।
জেফের স্কুলের মেয়েরা আত্মরক্ষার ক্লাসও করে। চালু আছে একটি ভকেশনাল সেন্টারও—যেখানে কম্পিউটার, টেক্সটাইল এবং ইংরেজি শেখায় দক্ষতা অর্জন করেছেন ছয় হাজারের বেশি নারী।
পুরস্কারের জন্য জেফকে অভিনন্দন জানিয়ে ভার্কি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সানি ভার্কি বলেছেন, ‘সিস্টার জেফ, আপনার অবিশ্বাস্য গল্পটি দেখায় যে আজ এবং আগামীকালের বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিক্ষা।’
যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্টের (ডব্লিউডব্লিউই) সাবেক প্রধান নির্বাহী লিন্ডা ম্যাকমাহন। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট তাঁর নিয়োগ নিশ্চিত করেছে। তাঁকে এমন এক দপ্তরের নেতৃত্বে বসানো হলো, যেটি ভেঙে দেওয়ার ব্যাপারে...
৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজাকে মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরায় পরিণত করার পরিকল্পনার মোকাবিলায় মিসর একটি বিকল্প প্রস্তাব তৈরি করেছে। এই প্রস্তাব অনুসারে, গাজার শাসনভার আর হামাসের থাকবে না। বরং, আরব, মুসলিম ও পশ্চিমা দেশগুলো নিয়ন্ত্রিত...
৩৩ মিনিট আগেবর্তমানে ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ। বিশ্বের ৬২ শতাংশ মুসলিম এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বসবাস করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মুসলিমের বাস ইন্দোনেশিয়া, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইরান এবং তুরস্কে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে উন্নত প্রযুক্তির চিপ উৎপাদনে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে বিশ্বের সর্ববৃহৎ চিপ উৎপাদক কোম্পানি তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি (টিএসএমসি)। মূলত, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের কশাঘাত থেকে বাঁচতেই এই উদ্যোগ নিচ্ছে টিএসএমসি।
২ ঘণ্টা আগে