অনলাইন ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র ও নৌবন্দরগুলোর ওয়েবসাইট নেটওয়ার্কে সাইবার হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটি কর্তৃপক্ষ। বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নেটওয়ার্কের সব ধরনের প্রবেশ বন্ধ রেখেছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। গতকাল শনিবার থেকে এই নেটওয়ার্কে একপ্রকার লকডাউনই জারি করেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার রাতে প্রথমবারের মতো সাইবার হামলার বিষয়ে অবগত হয় অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষ। এর পরপরই অস্ট্রেলিয়ার চারটি বন্দর—সিডনি, মেলবোর্ন, ব্রিসবেন ও ফ্রিম্যান্টলে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে বা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও’নেইল জানিয়েছেন, তাঁর সরকার চলমান ঘটনার বিষয়ে অবগত। তিনি বলেছেন, ‘সমস্যাটি সমাধান করতে অস্ট্রেলিয়ার সরকার সমন্বিতভাবে কাজ করছে এবং ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেশন মেকানিজম এই কাজে সহায়তা করছে।’
অস্ট্রেলিয়ার বন্দরগুলোর প্রায় ৪০ শতাংশ ফ্রেইট বা কার্গোর সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সাইবার হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার বন্দর কর্তৃপক্ষ বন্দরগুলোতে একপ্রকার লকডাউন ঘোষণা করেছে। আমাদের বন্দর থেকে দেশের অভ্যন্তরে কার্গো নিয়ে যেতে দিচ্ছে না।
বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে উল্লেখ করে এক বিবৃতিতে ডিপি ওয়ার্ল্ড জানিয়েছে, ‘আমাদের একটি দল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের এবং আমাদের সিস্টেম ও তথ্য ফিরিয়ে আনারও চেষ্টা করছে।’ প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তারা তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বন্দরগুলোতে জাহাজে বড় ধরনের মালামাল তোলা ও খালাস বন্ধ রেখেছে।
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল সাইবার নিরাপত্তা কো-অর্ডিনেটর এয়ার মার্শাল ড্যারেন গোল্ডি বলেছেন, সরকার জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে জড়ি একটি বিষয় নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে, যা আমাদের বন্দরগুলোকে প্রভাবিত করছে।
অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র ও নৌবন্দরগুলোর ওয়েবসাইট নেটওয়ার্কে সাইবার হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটি কর্তৃপক্ষ। বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নেটওয়ার্কের সব ধরনের প্রবেশ বন্ধ রেখেছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। গতকাল শনিবার থেকে এই নেটওয়ার্কে একপ্রকার লকডাউনই জারি করেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার রাতে প্রথমবারের মতো সাইবার হামলার বিষয়ে অবগত হয় অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষ। এর পরপরই অস্ট্রেলিয়ার চারটি বন্দর—সিডনি, মেলবোর্ন, ব্রিসবেন ও ফ্রিম্যান্টলে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে বা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও’নেইল জানিয়েছেন, তাঁর সরকার চলমান ঘটনার বিষয়ে অবগত। তিনি বলেছেন, ‘সমস্যাটি সমাধান করতে অস্ট্রেলিয়ার সরকার সমন্বিতভাবে কাজ করছে এবং ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেশন মেকানিজম এই কাজে সহায়তা করছে।’
অস্ট্রেলিয়ার বন্দরগুলোর প্রায় ৪০ শতাংশ ফ্রেইট বা কার্গোর সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সাইবার হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার বন্দর কর্তৃপক্ষ বন্দরগুলোতে একপ্রকার লকডাউন ঘোষণা করেছে। আমাদের বন্দর থেকে দেশের অভ্যন্তরে কার্গো নিয়ে যেতে দিচ্ছে না।
বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে উল্লেখ করে এক বিবৃতিতে ডিপি ওয়ার্ল্ড জানিয়েছে, ‘আমাদের একটি দল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের এবং আমাদের সিস্টেম ও তথ্য ফিরিয়ে আনারও চেষ্টা করছে।’ প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তারা তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বন্দরগুলোতে জাহাজে বড় ধরনের মালামাল তোলা ও খালাস বন্ধ রেখেছে।
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল সাইবার নিরাপত্তা কো-অর্ডিনেটর এয়ার মার্শাল ড্যারেন গোল্ডি বলেছেন, সরকার জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে জড়ি একটি বিষয় নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে, যা আমাদের বন্দরগুলোকে প্রভাবিত করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান ও সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ওই ঘটনাকে ‘ওভাল অফিসে জেলেনস্কির ওপর নির্মম তিরস্কার’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ট্রাম্প ওই কোকেনসেবী ভাঁড়ের মুখের ওপর সত্যিটা বলে দিয়েছেন যে, কিয়েভ সরকার তৃতীয়...
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায় শেষ হয়েছে গতকাল শনিবার। এর পরপরই নতুন একটি যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই প্রস্তাবে রমজান মাস ও ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের পাসওভার উৎসব পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি বহালের কথা বলা হয়েছে। ইসরায়েল সরকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের...
২ ঘণ্টা আগেমাকে মারধর করছে, টেনে বিছানা থেকে নামিয়ে আবার বিছানায় নিয়ে পায়ে কামড়ে দিচ্ছে— এমনই নৃশংস একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের হরিয়ানার হিসারের আজাদ নগরের মডার্ন সাকেত কলোনিতে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে