
আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনালগুলোকে স্থলভিত্তিক বড় স্থাপনাগুলোর চেয়ে দ্রুত ও সাশ্রয়ী বিকল্প হিসেবে তুলে ধরছে।
তবে ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের (আইইএফএ) নতুন ব্রিফিং নোটে বলা হয়েছে, ভাসমান আমদানি টার্মিনালগুলো বেশ কিছু উপেক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যা এই সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধির বাজারগুলোতে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ভাসমান টার্মিনালগুলোর নির্মাণ ব্যয় স্থলভিত্তিক টার্মিনালগুলোর তুলনায় কম হলেও, ভাসমান টার্মিনালের পরিচালন ব্যয় মাত্র সাত বছরের মধ্যেই বেড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় কার্যক্রম চালানো কঠিন হওয়ার বিষয়টিও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে এলএনজি প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি। এই অঞ্চলগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে কঠোর আবহাওয়া ও সামুদ্রিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে।
আইইএফএ-এশিয়ার এলএনজি-গ্যাস গবেষণা বিভাগের প্রধান এবং নোটের সহলেখক স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী ও বিপজ্জনক আবহাওয়া ঘটনা ভাসমান এলএনজি প্রকল্পের নির্ভরযোগ্যতা এবং আমদানিকারক দেশগুলোর জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের এবং ফিলিপাইনের সাম্প্রতিক ভাসমান প্রকল্প বাতিল এবং ভিয়েতনামে চলমান বিলম্ব প্রমাণ করে যে, এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সহজ নয়। এই বিষয়টি এলএনজি শিল্পের দ্রুত, স্বল্প মেয়াদি চাহিদা বৃদ্ধির প্রত্যাশা কমিয়ে দিতে পারে।’
আইইএফএ-এর এলএনজি-গ্যাস বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার ডোলম্যান বলেন, ‘এশিয়ার বৃহত্তম এলএনজি আমদানিকারক দেশগুলোর—যেমন জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, ভারত বা থাইল্যান্ড—কোনোটাই বর্তমানে ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনাল ব্যবহার করছে না। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য শুধুমাত্র অনুকূল আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করা এই অঞ্চলের শীর্ষ আমদানিকারকদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।’
সংস্থাটির বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ভাসমান এলএনজি আমদানির জাহাজ ছাড়াও ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) এবং ফ্লোটিং স্টোরেজ ইউনিট (এফএসইউ) বাতাসের গতিবেগ মাপার আন্তর্জাতিক স্কেলে ‘মাঝারি গতির বাতাসেও’ কার্যকরী সমস্যা তৈরি করতে পারে। মাঝারি থেকে উত্তাল ঢেউও কার্যক্রমে বাধা দিতে পারে এবং ভাসমান টার্মিনালগুলোকে সাময়িকভাবে গ্যাস স্থানান্তর করতে বাধ্য করতে পারে।
এই বাধাগুলো সাধারণভাবে স্বল্পমেয়াদি হলেও, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা দেখায় যে, আবহাওয়া সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। যা অন্যান্য দেশে নির্মাণাধীন ভাসমান এলএনজি প্রকল্পগুলোর জন্য জ্বালানি নিরাপত্তার ঝুঁকির পূর্বাভাস দেয়।
বাংলাদেশের দুটি ভাসমান এলএনজি আমদানির স্থাপনার মধ্যে একটি সামিট এলএনজি টার্মিনাল ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ছয় মাস কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেনি। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত রুটিন মেরামত শেষে, মে মাসে সাইক্লোন রেমাল চলাকালীন কাঠামোগত ক্ষতির কারণে এটি সিঙ্গাপুরে অতিরিক্ত মেরামতের জন্য পাঠানো হয়। জুলাইয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর প্রতিকূল সামুদ্রিক পরিস্থিতি সংযোগ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টার্মিনালটি পুনরায় চালু হতে বিলম্বিত হয়।
এই ঝড়ে বাংলাদেশের আনুমানিক ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি এবং ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া, টার্মিনালটি কাজ না করার সময়ে চুক্তিভিত্তিক অর্থ প্রদানের অংশ হিসেবে সামিট গ্রুপ সরকারের কাছে ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে। উল্লেখ্য, এই টার্মিনালের কিছু অংশের মালিকানা জাপানের জেরা (১৬ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং মিতসুবিশির (২৫ শতাংশ)।
এশিয়াজুড়ে ১২২টি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণাধীন, যার মধ্যে ২২টি ভাসমান। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পরিকল্পিত ভাসমান প্রকল্পগুলোর প্রায় ৯০ শতাংশই ক্রান্তীয় ঝড় এবং ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশগুলোতে অবস্থিত। এসব দেশের ভারত, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনাম অন্যতম। ফিলিপাইনের নতুন টার্মিনালগুলো এরই মধ্যে আবহাওয়াজনিত সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে এবং ভিয়েতনামের উপকূলবর্তী প্রতিকূল অবস্থা ভাসমান টার্মিনালের উপযোগিতাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ভাসমান টার্মিনালগুলোর জন্য আবহাওয়াজনিত সমস্যা এলএনজি গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করা অনেক সমস্যার একটি মাত্র। এ ছাড়া এলএনজির উচ্চমূল্য এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের কারণে উদীয়মান বাজারগুলোতে একটি কঠিন সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। উচ্চ ব্যয়, দীর্ঘ বিলম্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ অনেক প্রকল্পকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এবং কিছু প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।’
ডোলম্যান বলেন, ‘যদিও সমুদ্রপথে প্রাকৃতিক গ্যাস বাণিজ্যে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আবহাওয়াজনিত ঝুঁকিগুলো অপ্রতিরোধ্য নয়, তবে এসব ঝুঁকি মোকাবিলার প্রচেষ্টা উদীয়মান বাজারগুলোর জন্য ইতিমধ্যেই ব্যয়বহুল জ্বালানিতে আরও খরচ ও জটিলতা যোগ করবে।’

আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনালগুলোকে স্থলভিত্তিক বড় স্থাপনাগুলোর চেয়ে দ্রুত ও সাশ্রয়ী বিকল্প হিসেবে তুলে ধরছে।
তবে ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের (আইইএফএ) নতুন ব্রিফিং নোটে বলা হয়েছে, ভাসমান আমদানি টার্মিনালগুলো বেশ কিছু উপেক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যা এই সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধির বাজারগুলোতে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ভাসমান টার্মিনালগুলোর নির্মাণ ব্যয় স্থলভিত্তিক টার্মিনালগুলোর তুলনায় কম হলেও, ভাসমান টার্মিনালের পরিচালন ব্যয় মাত্র সাত বছরের মধ্যেই বেড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় কার্যক্রম চালানো কঠিন হওয়ার বিষয়টিও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে এলএনজি প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি। এই অঞ্চলগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে কঠোর আবহাওয়া ও সামুদ্রিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে।
আইইএফএ-এশিয়ার এলএনজি-গ্যাস গবেষণা বিভাগের প্রধান এবং নোটের সহলেখক স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী ও বিপজ্জনক আবহাওয়া ঘটনা ভাসমান এলএনজি প্রকল্পের নির্ভরযোগ্যতা এবং আমদানিকারক দেশগুলোর জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের এবং ফিলিপাইনের সাম্প্রতিক ভাসমান প্রকল্প বাতিল এবং ভিয়েতনামে চলমান বিলম্ব প্রমাণ করে যে, এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সহজ নয়। এই বিষয়টি এলএনজি শিল্পের দ্রুত, স্বল্প মেয়াদি চাহিদা বৃদ্ধির প্রত্যাশা কমিয়ে দিতে পারে।’
আইইএফএ-এর এলএনজি-গ্যাস বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার ডোলম্যান বলেন, ‘এশিয়ার বৃহত্তম এলএনজি আমদানিকারক দেশগুলোর—যেমন জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, ভারত বা থাইল্যান্ড—কোনোটাই বর্তমানে ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনাল ব্যবহার করছে না। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য শুধুমাত্র অনুকূল আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করা এই অঞ্চলের শীর্ষ আমদানিকারকদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।’
সংস্থাটির বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ভাসমান এলএনজি আমদানির জাহাজ ছাড়াও ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) এবং ফ্লোটিং স্টোরেজ ইউনিট (এফএসইউ) বাতাসের গতিবেগ মাপার আন্তর্জাতিক স্কেলে ‘মাঝারি গতির বাতাসেও’ কার্যকরী সমস্যা তৈরি করতে পারে। মাঝারি থেকে উত্তাল ঢেউও কার্যক্রমে বাধা দিতে পারে এবং ভাসমান টার্মিনালগুলোকে সাময়িকভাবে গ্যাস স্থানান্তর করতে বাধ্য করতে পারে।
এই বাধাগুলো সাধারণভাবে স্বল্পমেয়াদি হলেও, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা দেখায় যে, আবহাওয়া সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। যা অন্যান্য দেশে নির্মাণাধীন ভাসমান এলএনজি প্রকল্পগুলোর জন্য জ্বালানি নিরাপত্তার ঝুঁকির পূর্বাভাস দেয়।
বাংলাদেশের দুটি ভাসমান এলএনজি আমদানির স্থাপনার মধ্যে একটি সামিট এলএনজি টার্মিনাল ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ছয় মাস কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেনি। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত রুটিন মেরামত শেষে, মে মাসে সাইক্লোন রেমাল চলাকালীন কাঠামোগত ক্ষতির কারণে এটি সিঙ্গাপুরে অতিরিক্ত মেরামতের জন্য পাঠানো হয়। জুলাইয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর প্রতিকূল সামুদ্রিক পরিস্থিতি সংযোগ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টার্মিনালটি পুনরায় চালু হতে বিলম্বিত হয়।
এই ঝড়ে বাংলাদেশের আনুমানিক ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি এবং ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া, টার্মিনালটি কাজ না করার সময়ে চুক্তিভিত্তিক অর্থ প্রদানের অংশ হিসেবে সামিট গ্রুপ সরকারের কাছে ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে। উল্লেখ্য, এই টার্মিনালের কিছু অংশের মালিকানা জাপানের জেরা (১৬ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং মিতসুবিশির (২৫ শতাংশ)।
এশিয়াজুড়ে ১২২টি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণাধীন, যার মধ্যে ২২টি ভাসমান। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পরিকল্পিত ভাসমান প্রকল্পগুলোর প্রায় ৯০ শতাংশই ক্রান্তীয় ঝড় এবং ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশগুলোতে অবস্থিত। এসব দেশের ভারত, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনাম অন্যতম। ফিলিপাইনের নতুন টার্মিনালগুলো এরই মধ্যে আবহাওয়াজনিত সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে এবং ভিয়েতনামের উপকূলবর্তী প্রতিকূল অবস্থা ভাসমান টার্মিনালের উপযোগিতাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ভাসমান টার্মিনালগুলোর জন্য আবহাওয়াজনিত সমস্যা এলএনজি গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করা অনেক সমস্যার একটি মাত্র। এ ছাড়া এলএনজির উচ্চমূল্য এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের কারণে উদীয়মান বাজারগুলোতে একটি কঠিন সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। উচ্চ ব্যয়, দীর্ঘ বিলম্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ অনেক প্রকল্পকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এবং কিছু প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।’
ডোলম্যান বলেন, ‘যদিও সমুদ্রপথে প্রাকৃতিক গ্যাস বাণিজ্যে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আবহাওয়াজনিত ঝুঁকিগুলো অপ্রতিরোধ্য নয়, তবে এসব ঝুঁকি মোকাবিলার প্রচেষ্টা উদীয়মান বাজারগুলোর জন্য ইতিমধ্যেই ব্যয়বহুল জ্বালানিতে আরও খরচ ও জটিলতা যোগ করবে।’

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মি
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মি
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মি
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মি
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে