অনলাইন ডেস্ক
আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনালগুলোকে স্থলভিত্তিক বড় স্থাপনাগুলোর চেয়ে দ্রুত ও সাশ্রয়ী বিকল্প হিসেবে তুলে ধরছে।
তবে ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের (আইইএফএ) নতুন ব্রিফিং নোটে বলা হয়েছে, ভাসমান আমদানি টার্মিনালগুলো বেশ কিছু উপেক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যা এই সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধির বাজারগুলোতে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ভাসমান টার্মিনালগুলোর নির্মাণ ব্যয় স্থলভিত্তিক টার্মিনালগুলোর তুলনায় কম হলেও, ভাসমান টার্মিনালের পরিচালন ব্যয় মাত্র সাত বছরের মধ্যেই বেড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় কার্যক্রম চালানো কঠিন হওয়ার বিষয়টিও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে এলএনজি প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি। এই অঞ্চলগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে কঠোর আবহাওয়া ও সামুদ্রিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে।
আইইএফএ-এশিয়ার এলএনজি-গ্যাস গবেষণা বিভাগের প্রধান এবং নোটের সহলেখক স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী ও বিপজ্জনক আবহাওয়া ঘটনা ভাসমান এলএনজি প্রকল্পের নির্ভরযোগ্যতা এবং আমদানিকারক দেশগুলোর জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের এবং ফিলিপাইনের সাম্প্রতিক ভাসমান প্রকল্প বাতিল এবং ভিয়েতনামে চলমান বিলম্ব প্রমাণ করে যে, এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সহজ নয়। এই বিষয়টি এলএনজি শিল্পের দ্রুত, স্বল্প মেয়াদি চাহিদা বৃদ্ধির প্রত্যাশা কমিয়ে দিতে পারে।’
আইইএফএ-এর এলএনজি-গ্যাস বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার ডোলম্যান বলেন, ‘এশিয়ার বৃহত্তম এলএনজি আমদানিকারক দেশগুলোর—যেমন জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, ভারত বা থাইল্যান্ড—কোনোটাই বর্তমানে ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনাল ব্যবহার করছে না। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য শুধুমাত্র অনুকূল আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করা এই অঞ্চলের শীর্ষ আমদানিকারকদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।’
সংস্থাটির বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ভাসমান এলএনজি আমদানির জাহাজ ছাড়াও ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) এবং ফ্লোটিং স্টোরেজ ইউনিট (এফএসইউ) বাতাসের গতিবেগ মাপার আন্তর্জাতিক স্কেলে ‘মাঝারি গতির বাতাসেও’ কার্যকরী সমস্যা তৈরি করতে পারে। মাঝারি থেকে উত্তাল ঢেউও কার্যক্রমে বাধা দিতে পারে এবং ভাসমান টার্মিনালগুলোকে সাময়িকভাবে গ্যাস স্থানান্তর করতে বাধ্য করতে পারে।
এই বাধাগুলো সাধারণভাবে স্বল্পমেয়াদি হলেও, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা দেখায় যে, আবহাওয়া সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। যা অন্যান্য দেশে নির্মাণাধীন ভাসমান এলএনজি প্রকল্পগুলোর জন্য জ্বালানি নিরাপত্তার ঝুঁকির পূর্বাভাস দেয়।
বাংলাদেশের দুটি ভাসমান এলএনজি আমদানির স্থাপনার মধ্যে একটি সামিট এলএনজি টার্মিনাল ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ছয় মাস কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেনি। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত রুটিন মেরামত শেষে, মে মাসে সাইক্লোন রেমাল চলাকালীন কাঠামোগত ক্ষতির কারণে এটি সিঙ্গাপুরে অতিরিক্ত মেরামতের জন্য পাঠানো হয়। জুলাইয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর প্রতিকূল সামুদ্রিক পরিস্থিতি সংযোগ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টার্মিনালটি পুনরায় চালু হতে বিলম্বিত হয়।
এই ঝড়ে বাংলাদেশের আনুমানিক ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি এবং ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া, টার্মিনালটি কাজ না করার সময়ে চুক্তিভিত্তিক অর্থ প্রদানের অংশ হিসেবে সামিট গ্রুপ সরকারের কাছে ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে। উল্লেখ্য, এই টার্মিনালের কিছু অংশের মালিকানা জাপানের জেরা (১৬ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং মিতসুবিশির (২৫ শতাংশ)।
এশিয়াজুড়ে ১২২টি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণাধীন, যার মধ্যে ২২টি ভাসমান। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পরিকল্পিত ভাসমান প্রকল্পগুলোর প্রায় ৯০ শতাংশই ক্রান্তীয় ঝড় এবং ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশগুলোতে অবস্থিত। এসব দেশের ভারত, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনাম অন্যতম। ফিলিপাইনের নতুন টার্মিনালগুলো এরই মধ্যে আবহাওয়াজনিত সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে এবং ভিয়েতনামের উপকূলবর্তী প্রতিকূল অবস্থা ভাসমান টার্মিনালের উপযোগিতাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ভাসমান টার্মিনালগুলোর জন্য আবহাওয়াজনিত সমস্যা এলএনজি গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করা অনেক সমস্যার একটি মাত্র। এ ছাড়া এলএনজির উচ্চমূল্য এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের কারণে উদীয়মান বাজারগুলোতে একটি কঠিন সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। উচ্চ ব্যয়, দীর্ঘ বিলম্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ অনেক প্রকল্পকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এবং কিছু প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।’
ডোলম্যান বলেন, ‘যদিও সমুদ্রপথে প্রাকৃতিক গ্যাস বাণিজ্যে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আবহাওয়াজনিত ঝুঁকিগুলো অপ্রতিরোধ্য নয়, তবে এসব ঝুঁকি মোকাবিলার প্রচেষ্টা উদীয়মান বাজারগুলোর জন্য ইতিমধ্যেই ব্যয়বহুল জ্বালানিতে আরও খরচ ও জটিলতা যোগ করবে।’
আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনালগুলোকে স্থলভিত্তিক বড় স্থাপনাগুলোর চেয়ে দ্রুত ও সাশ্রয়ী বিকল্প হিসেবে তুলে ধরছে।
তবে ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের (আইইএফএ) নতুন ব্রিফিং নোটে বলা হয়েছে, ভাসমান আমদানি টার্মিনালগুলো বেশ কিছু উপেক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যা এই সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধির বাজারগুলোতে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ভাসমান টার্মিনালগুলোর নির্মাণ ব্যয় স্থলভিত্তিক টার্মিনালগুলোর তুলনায় কম হলেও, ভাসমান টার্মিনালের পরিচালন ব্যয় মাত্র সাত বছরের মধ্যেই বেড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় কার্যক্রম চালানো কঠিন হওয়ার বিষয়টিও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে এলএনজি প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি। এই অঞ্চলগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে কঠোর আবহাওয়া ও সামুদ্রিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে।
আইইএফএ-এশিয়ার এলএনজি-গ্যাস গবেষণা বিভাগের প্রধান এবং নোটের সহলেখক স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী ও বিপজ্জনক আবহাওয়া ঘটনা ভাসমান এলএনজি প্রকল্পের নির্ভরযোগ্যতা এবং আমদানিকারক দেশগুলোর জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের এবং ফিলিপাইনের সাম্প্রতিক ভাসমান প্রকল্প বাতিল এবং ভিয়েতনামে চলমান বিলম্ব প্রমাণ করে যে, এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সহজ নয়। এই বিষয়টি এলএনজি শিল্পের দ্রুত, স্বল্প মেয়াদি চাহিদা বৃদ্ধির প্রত্যাশা কমিয়ে দিতে পারে।’
আইইএফএ-এর এলএনজি-গ্যাস বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার ডোলম্যান বলেন, ‘এশিয়ার বৃহত্তম এলএনজি আমদানিকারক দেশগুলোর—যেমন জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, ভারত বা থাইল্যান্ড—কোনোটাই বর্তমানে ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মিনাল ব্যবহার করছে না। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য শুধুমাত্র অনুকূল আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করা এই অঞ্চলের শীর্ষ আমদানিকারকদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।’
সংস্থাটির বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ভাসমান এলএনজি আমদানির জাহাজ ছাড়াও ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) এবং ফ্লোটিং স্টোরেজ ইউনিট (এফএসইউ) বাতাসের গতিবেগ মাপার আন্তর্জাতিক স্কেলে ‘মাঝারি গতির বাতাসেও’ কার্যকরী সমস্যা তৈরি করতে পারে। মাঝারি থেকে উত্তাল ঢেউও কার্যক্রমে বাধা দিতে পারে এবং ভাসমান টার্মিনালগুলোকে সাময়িকভাবে গ্যাস স্থানান্তর করতে বাধ্য করতে পারে।
এই বাধাগুলো সাধারণভাবে স্বল্পমেয়াদি হলেও, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা দেখায় যে, আবহাওয়া সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। যা অন্যান্য দেশে নির্মাণাধীন ভাসমান এলএনজি প্রকল্পগুলোর জন্য জ্বালানি নিরাপত্তার ঝুঁকির পূর্বাভাস দেয়।
বাংলাদেশের দুটি ভাসমান এলএনজি আমদানির স্থাপনার মধ্যে একটি সামিট এলএনজি টার্মিনাল ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ছয় মাস কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেনি। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত রুটিন মেরামত শেষে, মে মাসে সাইক্লোন রেমাল চলাকালীন কাঠামোগত ক্ষতির কারণে এটি সিঙ্গাপুরে অতিরিক্ত মেরামতের জন্য পাঠানো হয়। জুলাইয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর প্রতিকূল সামুদ্রিক পরিস্থিতি সংযোগ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টার্মিনালটি পুনরায় চালু হতে বিলম্বিত হয়।
এই ঝড়ে বাংলাদেশের আনুমানিক ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি এবং ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া, টার্মিনালটি কাজ না করার সময়ে চুক্তিভিত্তিক অর্থ প্রদানের অংশ হিসেবে সামিট গ্রুপ সরকারের কাছে ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে। উল্লেখ্য, এই টার্মিনালের কিছু অংশের মালিকানা জাপানের জেরা (১৬ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং মিতসুবিশির (২৫ শতাংশ)।
এশিয়াজুড়ে ১২২টি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণাধীন, যার মধ্যে ২২টি ভাসমান। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পরিকল্পিত ভাসমান প্রকল্পগুলোর প্রায় ৯০ শতাংশই ক্রান্তীয় ঝড় এবং ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশগুলোতে অবস্থিত। এসব দেশের ভারত, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনাম অন্যতম। ফিলিপাইনের নতুন টার্মিনালগুলো এরই মধ্যে আবহাওয়াজনিত সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে এবং ভিয়েতনামের উপকূলবর্তী প্রতিকূল অবস্থা ভাসমান টার্মিনালের উপযোগিতাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
স্যাম রেনল্ডস বলেন, ‘ভাসমান টার্মিনালগুলোর জন্য আবহাওয়াজনিত সমস্যা এলএনজি গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করা অনেক সমস্যার একটি মাত্র। এ ছাড়া এলএনজির উচ্চমূল্য এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের কারণে উদীয়মান বাজারগুলোতে একটি কঠিন সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। উচ্চ ব্যয়, দীর্ঘ বিলম্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ অনেক প্রকল্পকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এবং কিছু প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।’
ডোলম্যান বলেন, ‘যদিও সমুদ্রপথে প্রাকৃতিক গ্যাস বাণিজ্যে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আবহাওয়াজনিত ঝুঁকিগুলো অপ্রতিরোধ্য নয়, তবে এসব ঝুঁকি মোকাবিলার প্রচেষ্টা উদীয়মান বাজারগুলোর জন্য ইতিমধ্যেই ব্যয়বহুল জ্বালানিতে আরও খরচ ও জটিলতা যোগ করবে।’
আগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৯ মিনিট আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে বাতাসের তীব্রতা কমে দাবানল দুর্বল হয়ে আসায় স্বস্তি ফিরছে উপদ্রুত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অন্তত ২৪ হাজার একর এলাকায় ছড়িয়ে পড়া এই আগুনে কমপক্ষে ১২ হাজার অবকাঠামো ভস্মীভূত হয়েছে। সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৭টি মরদেহের সন্ধান পেয়েছেন উদ্ধারকারীরা...
২ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে অবশেষে কার্যকর যুদ্ধবিরতি হতে চলেছে। যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুমোদন করেছে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা। আজ শনিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে