অনলাইন ডেস্ক
আপাতত আফগানিস্তানের শাসনভার পরিষদের হাতেই যাচ্ছে। তালেবান আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বিভিন্ন পক্ষকে পরবর্তী সরকারে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেও এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ অবস্থায় পরিষদের হাতে দেশটির শাসনক্ষমতা আপাতত ন্যস্ত হচ্ছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন এক জ্যেষ্ঠ তালেবান নেতা।
তালেবান গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি রয়টার্সকে বলেছেন, আফগানিস্তানের শাসনভার আপাতত পরিষদের হাতে যাচ্ছে, যার নেতৃত্বে থাকতে পারেন তাদের শীর্ষ নেতা হায়বাতুল্লাহ আখুন্দজাদা। একই সঙ্গে আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সাবেক পাইলট ও সেনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে, যাতে তাঁরা আবার বাহিনীতে যোগ দেন।
হাশিমি বলেন, ‘আফগান সরকারের হয়ে যারা তালেবানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তাদের নিয়ে গড়ে তোলা হবে আফগানিস্তানের জাতীয় বাহিনী। এতে তালেবান যোদ্ধারা যেমন থাকবে, তেমনি সরকারি বাহিনীর যারা যোগ দিতে চায়, তারাও থাকবে। তাদের অধিকাংশই তুরস্ক, জার্মানি ও ইংল্যান্ডে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। আমরা তাদের জাতীয় বাহিনীতে যোগ দিতে বলব।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনীতে এই নিয়োগ কতটা সফল হয়, তা দেখার বিষয়। গত ২০ বছরে হাজার হাজার আফগান সেনা তালেবানের হাতে মারা পড়েছে। আর সম্প্রতি তারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রশিক্ষণ পাওয়া পাইলটদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল। কারণ, তালেবান বিরোধী যুদ্ধে এই পাইলটরাই বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার যখন তালেবান প্রথম সংবাদ সম্মেলন করে, তখন এক ধরনের আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি, ভবিষ্যৎ শাসন সম্পর্কে যে ধারণা দিলেন, তা শঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে। কারণ, এমন যেকোনো শাসন আফগানদের ১৯৯৬–২০০১ সময়ের পরিস্থিতির কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছে। সে সময় শীর্ষ নেতা হিসেবে ছিলেন মোল্লা ওমর। আর যাবতীয় সিদ্ধান্ত আসত তালেবান পরিষদ থেকে।
ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি যে কথা বললেন, তাতে এই তালেবান পরিষদের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আখুন্দজাদা। রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘হতে পারে তাঁর সহকারী প্রেসিডেন্টের মতো ভূমিকা পালন করবেন।’
প্রসঙ্গত, তালেবান শীর্ষ নেতা হায়বাতুল্লাহ আখুন্দজাদার তিনজন সহকারী রয়েছেন। তাঁরা হলেন মোল্লা ওমরের ছেলে মৌলভি ইয়াকুব, সিরাজউদ্দিন হাক্কানি, যিনি হাক্কানি নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে রয়েছেন এবং আবদুল গনি বারাদার, যাঁর নেতৃত্বে রয়েছে দোহায় তালেবানের রাজনৈতিক কার্যালয়। বারাদার একই সঙ্গে তালেবান গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন।
আফগানিস্তান কীভাবে শাসিত হবে, তার অনেক কিছুই এখনো স্থির করা বাকি বলে সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন হাশিমি। তবে তিনি বলেছেন, আফগানিস্তানে গণতন্ত্র থাকবে না। তিনি বলেন, ‘কোনো গণতান্ত্রিক আদৌ থাকবে না। কারণ, এর কোনো ভিত্তি আমাদের দেশে নেই। কোন ধরনের রাজনৈতিক ধারা আমরা আফগানিস্তানে চালু করব, তা নিয়ে আলোচনার কিছু নেই। এটা শরিয়া আইনই হবে।’
হাশিমি বলেন, চলতি সপ্তাহের শেষ দিকে তালেবান নেতৃত্ব দেশের সম্ভাব্য শাসন কাঠামো নিয়ে আলোচনায় বসবে, যেখানে তিনি থাকবেন।
আপাতত আফগানিস্তানের শাসনভার পরিষদের হাতেই যাচ্ছে। তালেবান আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বিভিন্ন পক্ষকে পরবর্তী সরকারে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেও এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ অবস্থায় পরিষদের হাতে দেশটির শাসনক্ষমতা আপাতত ন্যস্ত হচ্ছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন এক জ্যেষ্ঠ তালেবান নেতা।
তালেবান গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি রয়টার্সকে বলেছেন, আফগানিস্তানের শাসনভার আপাতত পরিষদের হাতে যাচ্ছে, যার নেতৃত্বে থাকতে পারেন তাদের শীর্ষ নেতা হায়বাতুল্লাহ আখুন্দজাদা। একই সঙ্গে আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সাবেক পাইলট ও সেনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে, যাতে তাঁরা আবার বাহিনীতে যোগ দেন।
হাশিমি বলেন, ‘আফগান সরকারের হয়ে যারা তালেবানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তাদের নিয়ে গড়ে তোলা হবে আফগানিস্তানের জাতীয় বাহিনী। এতে তালেবান যোদ্ধারা যেমন থাকবে, তেমনি সরকারি বাহিনীর যারা যোগ দিতে চায়, তারাও থাকবে। তাদের অধিকাংশই তুরস্ক, জার্মানি ও ইংল্যান্ডে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। আমরা তাদের জাতীয় বাহিনীতে যোগ দিতে বলব।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনীতে এই নিয়োগ কতটা সফল হয়, তা দেখার বিষয়। গত ২০ বছরে হাজার হাজার আফগান সেনা তালেবানের হাতে মারা পড়েছে। আর সম্প্রতি তারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রশিক্ষণ পাওয়া পাইলটদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল। কারণ, তালেবান বিরোধী যুদ্ধে এই পাইলটরাই বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার যখন তালেবান প্রথম সংবাদ সম্মেলন করে, তখন এক ধরনের আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি, ভবিষ্যৎ শাসন সম্পর্কে যে ধারণা দিলেন, তা শঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে। কারণ, এমন যেকোনো শাসন আফগানদের ১৯৯৬–২০০১ সময়ের পরিস্থিতির কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছে। সে সময় শীর্ষ নেতা হিসেবে ছিলেন মোল্লা ওমর। আর যাবতীয় সিদ্ধান্ত আসত তালেবান পরিষদ থেকে।
ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি যে কথা বললেন, তাতে এই তালেবান পরিষদের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আখুন্দজাদা। রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘হতে পারে তাঁর সহকারী প্রেসিডেন্টের মতো ভূমিকা পালন করবেন।’
প্রসঙ্গত, তালেবান শীর্ষ নেতা হায়বাতুল্লাহ আখুন্দজাদার তিনজন সহকারী রয়েছেন। তাঁরা হলেন মোল্লা ওমরের ছেলে মৌলভি ইয়াকুব, সিরাজউদ্দিন হাক্কানি, যিনি হাক্কানি নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে রয়েছেন এবং আবদুল গনি বারাদার, যাঁর নেতৃত্বে রয়েছে দোহায় তালেবানের রাজনৈতিক কার্যালয়। বারাদার একই সঙ্গে তালেবান গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন।
আফগানিস্তান কীভাবে শাসিত হবে, তার অনেক কিছুই এখনো স্থির করা বাকি বলে সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন হাশিমি। তবে তিনি বলেছেন, আফগানিস্তানে গণতন্ত্র থাকবে না। তিনি বলেন, ‘কোনো গণতান্ত্রিক আদৌ থাকবে না। কারণ, এর কোনো ভিত্তি আমাদের দেশে নেই। কোন ধরনের রাজনৈতিক ধারা আমরা আফগানিস্তানে চালু করব, তা নিয়ে আলোচনার কিছু নেই। এটা শরিয়া আইনই হবে।’
হাশিমি বলেন, চলতি সপ্তাহের শেষ দিকে তালেবান নেতৃত্ব দেশের সম্ভাব্য শাসন কাঠামো নিয়ে আলোচনায় বসবে, যেখানে তিনি থাকবেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৪ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে