অনলাইন ডেস্ক
গত মাসে রাশিয়ার বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের সম্প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তারই প্রতিক্রিয়ায় এবার ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর ৮১টি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইউক্রেনের যুদ্ধ সম্পর্কে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গত মে মাসে ২৭ সদস্যের ব্লক ইইউ চারটি রুশ গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। তার প্রতিক্রিয়ায় রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ইইউভুক্ত দেশগুলোর গণমাধ্যমগুলোর বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ তুলে বলেছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ সম্পর্কে সম্পর্কে পদ্ধতিগতভাবে মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে এমন গণমাধ্যমের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করছে মস্কো।
বিদ্যমান উত্তেজনার জন্য ইইউ নেতৃত্বকে দায়ী করে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে যে, রাশিয়া বারবার এবং বিভিন্ন পর্যায়ে সতর্ক করেছে যে, দেশীয় সাংবাদিকদের রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়রানি এবং ইইউতে রুশ গণমাধ্যমের ওপর ভিত্তিহীন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি এমনি এমনি ছেড়ে দেওয়া হবে না।
রুশ নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়েছে ইউরোপের ২৫টি দেশের গণমাধ্যম এবং ইউরোপভিত্তিক রাজনৈতিক সংবাদমাধ্যম পলিটিকো। ফরাসি গণমাধ্যমগুলোর ওপর এসেছে সবচেয়ে বেশি ৯টি নিষেধাজ্ঞা। এর মধ্যে এএফপি, লে মন্ডে এবং লিবারেশনও রয়েছে।
জার্মানির ডার স্পিগেল, স্প্যানিশ এল পাইস এবং এল মুন্ডো, ফিনল্যান্ডের ইলে, আইরিশ জাতীয় সম্প্রচারমাধ্যম আরটিই এবং ইতালির আরএআই টেলিভিশন চ্যানেল এবং লা রিপাবলিকা সংবাদপত্র রয়েছে রুশ নিষেধাজ্ঞার আওতায়।
মস্কো বলেছে, রুশ গণমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে তারাও ইইউর গণমাধ্যমগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবে।
গত মাসে ভয়েস অব ইউরোপ, আরআইএ নিউজ এজেন্সি, ইজভেস্টিয়া এবং রসিয়স্কায়া গাজেটার বিরুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ এনে নিষিদ্ধ করে ইইউ।
রুশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের স্পিকার এবং প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মিত্র ব্যাচেস্লাভ ভোলোদিন মে মাসে বলেছিলেন যে, ইইউর এই পদক্ষেপ দেখিয়েছে যে—পশ্চিমারা প্রকাশ্যে বাক স্বাধীনতা নিয়ে অনেক কথা বললেও এখনো ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাক স্বাধীনতাকে গ্রহণ করতে পারে না।
গত মাসে রাশিয়ার বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের সম্প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তারই প্রতিক্রিয়ায় এবার ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর ৮১টি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইউক্রেনের যুদ্ধ সম্পর্কে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গত মে মাসে ২৭ সদস্যের ব্লক ইইউ চারটি রুশ গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। তার প্রতিক্রিয়ায় রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ইইউভুক্ত দেশগুলোর গণমাধ্যমগুলোর বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ তুলে বলেছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ সম্পর্কে সম্পর্কে পদ্ধতিগতভাবে মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে এমন গণমাধ্যমের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করছে মস্কো।
বিদ্যমান উত্তেজনার জন্য ইইউ নেতৃত্বকে দায়ী করে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে যে, রাশিয়া বারবার এবং বিভিন্ন পর্যায়ে সতর্ক করেছে যে, দেশীয় সাংবাদিকদের রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়রানি এবং ইইউতে রুশ গণমাধ্যমের ওপর ভিত্তিহীন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি এমনি এমনি ছেড়ে দেওয়া হবে না।
রুশ নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়েছে ইউরোপের ২৫টি দেশের গণমাধ্যম এবং ইউরোপভিত্তিক রাজনৈতিক সংবাদমাধ্যম পলিটিকো। ফরাসি গণমাধ্যমগুলোর ওপর এসেছে সবচেয়ে বেশি ৯টি নিষেধাজ্ঞা। এর মধ্যে এএফপি, লে মন্ডে এবং লিবারেশনও রয়েছে।
জার্মানির ডার স্পিগেল, স্প্যানিশ এল পাইস এবং এল মুন্ডো, ফিনল্যান্ডের ইলে, আইরিশ জাতীয় সম্প্রচারমাধ্যম আরটিই এবং ইতালির আরএআই টেলিভিশন চ্যানেল এবং লা রিপাবলিকা সংবাদপত্র রয়েছে রুশ নিষেধাজ্ঞার আওতায়।
মস্কো বলেছে, রুশ গণমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে তারাও ইইউর গণমাধ্যমগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবে।
গত মাসে ভয়েস অব ইউরোপ, আরআইএ নিউজ এজেন্সি, ইজভেস্টিয়া এবং রসিয়স্কায়া গাজেটার বিরুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ এনে নিষিদ্ধ করে ইইউ।
রুশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের স্পিকার এবং প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মিত্র ব্যাচেস্লাভ ভোলোদিন মে মাসে বলেছিলেন যে, ইইউর এই পদক্ষেপ দেখিয়েছে যে—পশ্চিমারা প্রকাশ্যে বাক স্বাধীনতা নিয়ে অনেক কথা বললেও এখনো ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাক স্বাধীনতাকে গ্রহণ করতে পারে না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনি ইরানের নেতৃত্বের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন দেশটির পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার জন্য। তবে ইরান বলেছে, তারা এখনো প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে কোনো চিঠি পায়নি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফ্রান্সের এক সাবেক সার্জন তথা শল্যচিকিৎসক প্রায় ৩০০ রোগীকে যৌন নির্যাতন করেছেন। এমনকি তাঁর যৌন লালসা থেকে রেহাই মেলেনি নিজের ছেলের বান্ধবীরও। ৭৪ বছর বয়সী ওই চিকিৎসকের নাম জোয়েল লে স্কোয়ার্নেক। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার থেকে এক ফরাসি আদালতে তাঁর বিচার শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়া ইউক্রেনে অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত। তবে এ জন্য চূড়ান্ত শান্তি চুক্তির দিকে বাস্তব অগ্রগতি থাকতে হবে। এমনটাই জানিয়েছেন, মস্কোর অভ্যন্তরীণ নীতি সম্পর্কে অবগত ব্যক্তিরা। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য
৩ ঘণ্টা আগেভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোপ্পালে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক ইসরায়েলি নারী পর্যটক। তাঁর সঙ্গে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তাঁকে আশ্রয় দেওয়া বাড়ির মালিক আরেক নারী। গত বৃহস্পতিবার রাতে একই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে...
৪ ঘণ্টা আগে