অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে। আর এতে ক্ষমতা হারিয়েছে ডেমোক্র্যাটরা। তাই আগামী জানুয়ারি মাসেই বিদায় নিতে হচ্ছে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। তবে বিদায় নেওয়ার আগে ইউক্রেনকে আরও ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন আগামী জানুয়ারিতে অফিস ছেড়ে যাওয়ার আগেই হোয়াইট হাউস ইউক্রেনে আরও বিলিয়ন ডলারের নিরাপত্তা সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী ২০ জানুয়ারি শপথ নেওয়ার আগেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হতে পারে।
বাইডেন প্রশাসনের ওই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘ইউক্রেনকে সম্ভাব্য সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রাখতে... (বাইডেন) প্রশাসন এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে।’ ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরু থেকেই বাইডেন প্রশাসনের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া সহায়তার সমালোচনা করেছেন।
তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন করে ক্ষমতায় আসায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে ইউক্রেন। সেই উদ্বেগ আরও বেড়ে গেছে, প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি মার্কিন কংগ্রেসের দুই কক্ষ সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসেও ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায়।
ইউক্রেনকে নতুন ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে পেন্টাগনের মুখপাত্র সাবরিনা সিং বলেছেন, আগামী ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের শপথগ্রহণের আগেই বাইডেন প্রশাসন কিয়েভে ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা পাঠাবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সাবরিনা সিং বলেন, ‘প্রেসিডেনশিয়াল ড্রডাউন অথোরিটির অধীনে ইউক্রেনকে ৪ বিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে। তবে এই অর্থ দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকেই অস্ত্র কিনতে হবে দেশটিকে।’
পেন্টাগনের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘এর বাইরে ইউক্রেন সিকিউরিটি অ্যাসিসটেন্স ইনিশিয়েটিভের আওতায় দেশটি আরও ২ বিলিয়ন ডলার।’ এ সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের আগে ইউক্রেনে পাঠানোর মতো পর্যাপ্ত অস্ত্রের মজুত যুক্তরাষ্ট্রের আছে কি না? জবাবে সাবরিনা সিং বলেন, ‘কিয়েভকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে আত্মবিশ্বাসী ওয়াশিংটন।’
সাবরিনা সিং বলেন, ‘আমরা সব সময়ই আমাদের (অস্ত্রের) তাকগুলো প্রতিনিয়ত পূরণ করছি। আমরা ইউক্রেনকে যা প্রয়োজন তা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এতে ৪ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা অন্তর্ভুক্ত।’ তিনি আরও বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও বিশ্বজুড়ে ইউক্রেনের অনেক সমর্থক আছে। তিনি বলেন, ‘কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই ইউক্রেনকে সমর্থন করছে—এমন নয়। তবে আমাদের দেশ এই সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে। আর এতে ক্ষমতা হারিয়েছে ডেমোক্র্যাটরা। তাই আগামী জানুয়ারি মাসেই বিদায় নিতে হচ্ছে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। তবে বিদায় নেওয়ার আগে ইউক্রেনকে আরও ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন আগামী জানুয়ারিতে অফিস ছেড়ে যাওয়ার আগেই হোয়াইট হাউস ইউক্রেনে আরও বিলিয়ন ডলারের নিরাপত্তা সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী ২০ জানুয়ারি শপথ নেওয়ার আগেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হতে পারে।
বাইডেন প্রশাসনের ওই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘ইউক্রেনকে সম্ভাব্য সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রাখতে... (বাইডেন) প্রশাসন এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে।’ ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরু থেকেই বাইডেন প্রশাসনের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া সহায়তার সমালোচনা করেছেন।
তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন করে ক্ষমতায় আসায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে ইউক্রেন। সেই উদ্বেগ আরও বেড়ে গেছে, প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি মার্কিন কংগ্রেসের দুই কক্ষ সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসেও ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায়।
ইউক্রেনকে নতুন ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে পেন্টাগনের মুখপাত্র সাবরিনা সিং বলেছেন, আগামী ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের শপথগ্রহণের আগেই বাইডেন প্রশাসন কিয়েভে ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা পাঠাবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সাবরিনা সিং বলেন, ‘প্রেসিডেনশিয়াল ড্রডাউন অথোরিটির অধীনে ইউক্রেনকে ৪ বিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে। তবে এই অর্থ দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকেই অস্ত্র কিনতে হবে দেশটিকে।’
পেন্টাগনের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘এর বাইরে ইউক্রেন সিকিউরিটি অ্যাসিসটেন্স ইনিশিয়েটিভের আওতায় দেশটি আরও ২ বিলিয়ন ডলার।’ এ সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের আগে ইউক্রেনে পাঠানোর মতো পর্যাপ্ত অস্ত্রের মজুত যুক্তরাষ্ট্রের আছে কি না? জবাবে সাবরিনা সিং বলেন, ‘কিয়েভকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে আত্মবিশ্বাসী ওয়াশিংটন।’
সাবরিনা সিং বলেন, ‘আমরা সব সময়ই আমাদের (অস্ত্রের) তাকগুলো প্রতিনিয়ত পূরণ করছি। আমরা ইউক্রেনকে যা প্রয়োজন তা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এতে ৪ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা অন্তর্ভুক্ত।’ তিনি আরও বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও বিশ্বজুড়ে ইউক্রেনের অনেক সমর্থক আছে। তিনি বলেন, ‘কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই ইউক্রেনকে সমর্থন করছে—এমন নয়। তবে আমাদের দেশ এই সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’
‘গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন ঘুষ কেলেঙ্কারি মামলার পর শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতন। একদিনে ১,২৩০ কোটি ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে আদানি গ্রুপ। কীভাবে এই ঘটনা ভারতের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করছে, জানুন বিশ্লেষণে।’
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সঙ্গে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাশিয়াকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বন্ধুরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া। তারই অংশ হিসেবে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০ হাজার সেনা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে লড়াই করছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ঘুষ ও জালিয়াতির মামলা হয়েছে। ২৫ কোটি মার্কিন ডলার ঘুষ দেওয়া এবং বিষয়টি গোপন রেখে মার্কিন বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের কারণে তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনকে অ্যান্টি-পার্সোনেল ল্যান্ড মাইন বা স্থলমাইন দিতে রাজি হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ান সৈন্যদের মোকাবেলা করতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শীঘ্রই এসব মাইন ইউক্রেনে পাঠানো হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে