অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের বিশেষ বাহিনী আফগানিস্তানে রাত্রিকালীন অভিযানে ৯ জন বেসামরিক নাগরিককে বিছানায় ঘুমন্ত অবস্থায় হত্যা করেছিল। সম্প্রতি একটি স্বাধীন তদন্তে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, নিহতরা সবাই বেসামরিক নাগরিক। যদিও ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনী এসএএস দাবি করেছে, তারা আত্মরক্ষার স্বার্থে গুলি করেছিল।
ব্রিটেনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ধারণা, ব্রিটিশ সেনারা আফগানিস্তানে লড়াই করতে সক্ষম বয়সের যেকোনো পুরুষকে হত্যার নীতি গ্রহণ করে থাকতে পারে। কোনো ধরনের হুমকি না আসা সত্ত্বেও শুধু যুদ্ধ করার মতো বয়সী পুরুষদের তারা নির্বিচারে হত্যা করেছে।
একটি এসএএস স্কোয়াড্রন ছয় মাসের আফগান মিশনে শুধু সন্দেহজনক পরিস্থিতিতে ৫৪ জনকে হত্যা করেছে—বিবিসি প্যানোরমার এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর সরকার তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে।
গতকাল সোমবার লন্ডনের রয়্যাল কোর্ট অব জাস্টিসে এ নিয়ে সংক্ষিপ্ত শুনানি চলে। যুক্তরাজ্যের বিশেষ বাহিনী রাতের অভিযানের নামে ‘অসংখ্য’ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। পরে এই অভিযোগগুলো ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে।
২০১০ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনী আফগানিস্তানে এমন শত শত ইচ্ছাকৃত আটক অভিযান পরিচালনা করে।
তদন্তের প্রধান পরামর্শদাতা অলিভার গ্লাসগো কেসি, বেশ কয়েকটি শিশুসহ ৩৩ জনকে হত্যার সঙ্গে জড়িত সাতটি পৃথক হত্যা বা বন্দী মিশনের বিবরণ দিয়েছেন।
আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশের নাদ আলি জেলায় ৯ জনকে হত্যার ঘটনাটি ঘটে ২০১১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। বেশ কয়েকটি পরিবার একটি বাড়িতে মিলিত হয়েছিল এবং তাঁরা একটি কক্ষের বাইরের অংশে ঘুমাচ্ছিল। ঘুমন্ত অবস্থায় তাদের গুলি করে হত্যা করা হয়।
এসএএস বলছে, তারা আত্মরক্ষার্থে গুলি চালিয়েছিল। অলিভার গ্লাসগো ভবনের দেয়ালে বুলেটের ছিদ্র পরীক্ষা করেছেন। বুলেটগুলো মেঝে থেকে খুব কম উচ্চতায় বিদ্ধ হয়েছে। এতে বোঝা যায় এই মানুষগুলোকে শোয়া অবস্থায় গুলি করা হয়েছিল। এই ঘটনা গত বছর প্রথম প্রকাশ করে বিবিসি।
যুক্তরাজ্যের বিশেষ বাহিনী আফগানিস্তানে রাত্রিকালীন অভিযানে ৯ জন বেসামরিক নাগরিককে বিছানায় ঘুমন্ত অবস্থায় হত্যা করেছিল। সম্প্রতি একটি স্বাধীন তদন্তে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, নিহতরা সবাই বেসামরিক নাগরিক। যদিও ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনী এসএএস দাবি করেছে, তারা আত্মরক্ষার স্বার্থে গুলি করেছিল।
ব্রিটেনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ধারণা, ব্রিটিশ সেনারা আফগানিস্তানে লড়াই করতে সক্ষম বয়সের যেকোনো পুরুষকে হত্যার নীতি গ্রহণ করে থাকতে পারে। কোনো ধরনের হুমকি না আসা সত্ত্বেও শুধু যুদ্ধ করার মতো বয়সী পুরুষদের তারা নির্বিচারে হত্যা করেছে।
একটি এসএএস স্কোয়াড্রন ছয় মাসের আফগান মিশনে শুধু সন্দেহজনক পরিস্থিতিতে ৫৪ জনকে হত্যা করেছে—বিবিসি প্যানোরমার এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর সরকার তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে।
গতকাল সোমবার লন্ডনের রয়্যাল কোর্ট অব জাস্টিসে এ নিয়ে সংক্ষিপ্ত শুনানি চলে। যুক্তরাজ্যের বিশেষ বাহিনী রাতের অভিযানের নামে ‘অসংখ্য’ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। পরে এই অভিযোগগুলো ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে।
২০১০ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনী আফগানিস্তানে এমন শত শত ইচ্ছাকৃত আটক অভিযান পরিচালনা করে।
তদন্তের প্রধান পরামর্শদাতা অলিভার গ্লাসগো কেসি, বেশ কয়েকটি শিশুসহ ৩৩ জনকে হত্যার সঙ্গে জড়িত সাতটি পৃথক হত্যা বা বন্দী মিশনের বিবরণ দিয়েছেন।
আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশের নাদ আলি জেলায় ৯ জনকে হত্যার ঘটনাটি ঘটে ২০১১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। বেশ কয়েকটি পরিবার একটি বাড়িতে মিলিত হয়েছিল এবং তাঁরা একটি কক্ষের বাইরের অংশে ঘুমাচ্ছিল। ঘুমন্ত অবস্থায় তাদের গুলি করে হত্যা করা হয়।
এসএএস বলছে, তারা আত্মরক্ষার্থে গুলি চালিয়েছিল। অলিভার গ্লাসগো ভবনের দেয়ালে বুলেটের ছিদ্র পরীক্ষা করেছেন। বুলেটগুলো মেঝে থেকে খুব কম উচ্চতায় বিদ্ধ হয়েছে। এতে বোঝা যায় এই মানুষগুলোকে শোয়া অবস্থায় গুলি করা হয়েছিল। এই ঘটনা গত বছর প্রথম প্রকাশ করে বিবিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের বাসিন্দা রায়ান বর্গওয়ার্ট। সম্প্রতি এই কায়াকার নিজের ডুবে যাওয়ার নাটক সাজিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, রায়ান বর্তমানে পূর্ব ইউরোপের কোথাও জীবিত আছেন।
১০ মিনিট আগেগাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ছয়টি মহাদেশের ১২৪টি দেশে তাঁরা আটক হতে পারেন।
৩৭ মিনিট আগেকলকাতার মেট্রোরেলে এক নারী যাত্রীকে বাংলা বাদ দিয়ে হিন্দিতে কথা বলতে জোরাজুরি করেছেন আরেক নারী। এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে হিন্দিতে কথা বলতে না পারা নারীকে ‘বাংলাদেশি’ বলেও তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে