
পশ্চিমজুড়ে অবরোধের মুখে রুশ অলিগার্কেরা। বিপুল সম্পত্তি নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। এই সুযোগ লুফে নিচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) ক্রিপ্টো কারেন্সি সংস্থাগুলো। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ভার্চুয়াল কারেন্সি লিক্যুইডেশনের প্রস্তাব পাচ্ছে তারা। পশ্চিমা অবরোধের মুখে এই ভার্চুয়াল কারেন্সিকেই শেষ আশ্রয় হিসেবে নিচ্ছেন রুশরা।
ইউএইর ভার্চুয়াল কারেন্সি কোম্পানিগুলোর নির্বাহী কর্মকর্তা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে আল জাজিরা।
সূত্র জানিয়েছে, কিছু ক্লায়েন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। অন্যরা ভার্চুয়াল সম্পত্তিকে হার্ড কারেন্সিতে পরিণত করতে এবং গোপনে স্থানান্তরের জন্য ভার্চুয়াল কারেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করছে।
একটি ক্রিপ্টো ফার্ম গত ১০ দিনে সুইস ব্রোকারদের (মধ্যস্থতাকারী) কাছ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ বিটকয়েনে রূপান্তরের জন্য অসংখ্য অনুরোধ পেয়েছে। কারণ ক্লায়েন্টদের ভয়, সুইজারল্যান্ড তাঁদের সম্পদ জব্দ করতে পারে। একজন নির্বাহী কর্মকর্তা বলেছেন, অনুরোধগুলোর একটিও ২ বিলিয়ন ডলারের কম নয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘গত দুই সপ্তাহে আমরা পাঁচ থেকে ছয়টি অনুরোধ পেয়েছি। অবশ্য তাঁদের কাউকেই সুযোগ দেওয়া যায়নি। কারণ তাঁরা শেষ সারিতে পড়ে গেছেন, এটা বিরল নয়—তবে আমাদের এত আগ্রহ কখনই ছিল না।’ সাধারণত বড় লেনদেনের জন্য এই কোম্পানি প্রতি মাসে একবার নিরীক্ষার ভেতর দিয়ে যায় বলেও উল্লেখ করেন ওই নির্বাহী।
ব্রোকারদের মাধ্যমে অনুরোধ আসার কথা নিশ্চিত করে ওই নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একটা লোক যোগাযোগ করেছেন—আমি জানি না তিনি কে, কিন্তু তিনি একজন দালালের মাধ্যমে এসেছেন—তাঁরা এভাবে বলেন, “আমরা ১ লাখ ২৫ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করতে চাই”। আমি তো হতভম্ব হয়ে যাই। তাঁকে বলি, কী বললেন? এটা কিন্তু ৬ বিলিয়ন ডলারের সমান! তাঁরা নির্বিকারভাবে বলেন, “হ্যাঁ, আমরা এটি অস্ট্রেলিয়ার একটি কোম্পানিতে পাঠাতে চাচ্ছি”।
সুইজারল্যান্ডের আর্থিক বাজারের পর্যবেক্ষকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কী পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন হচ্ছে। তাঁরা এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
দেশটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সচিবালয় (এসইসিও) ই-মেইলে পাঠানো বিবৃতিতে বলেছে, ক্রিপ্টো কারেন্সিতে রাখা সম্পদও একই নিষেধাজ্ঞা এবং ব্যবস্থার আওতায় পড়ে। সুইজারল্যান্ড রুশদের সাধারণ সম্পদ এবং ব্যক্তির ওপরও সেসব ব্যবস্থা আরোপ করেছে। সুতরাং যদি কোনো ব্যক্তি নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েন তাঁর ক্রিপ্টো সম্পদও অবশ্যই জব্দ করা হবে।
উপসাগরীয় অঞ্চলের আর্থিক ও ব্যবসায়িক কেন্দ্র দুবাই এখন একটি উদীয়মান ক্রিপ্টো হাবে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের অতিধনীদের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে দুবাই। চলমান ইউক্রেন সংকটে পশ্চিমা মিত্রদের পক্ষ নেওয়ার আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। মস্কোর সম্পদ যে এখানে নিরাপদ এটা তারই স্পষ্ট ইঙ্গিত।
দুবাইয়ের একজন রিয়েল এস্টেট ব্রোকার সক্রিয়ভাবে রুশদের সঙ্গে লেনদেনে যুক্ত। তাঁর কোম্পানি সম্পত্তি কিনতে সাহায্য করার জন্য একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি পরিষেবার সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করে। ওই ব্রোকার বলেন, ‘আমরা অনেক রুশ এবং এমনকি বেলারুশিয়ানদের দুবাইতে আসতে দেখছি। যা কিছু আনা সম্ভব তাঁরা এখানে আনছেন। এমনকি ক্রিপ্টোতেও অনেক সম্পদ তাঁরা এখানে স্থানান্তর করছেন।’
পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এড়াতে রুশ অলিগার্কেরা ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বড় হাতিয়ার করতে পারেন। আর এটিকেই বৈদেশিক সম্পদ প্রবাহের সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করতে পারে অনেক দেশ। রাশিয়ার মিত্র দেশগুলোতেই এর অবারিত সুযোগ রয়েছে তা বলাবাহুল্য।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিশ্চিত করেছে যে রুশরা দুবাইতে সম্পত্তি কিনছে। অন্যান্য ঝুঁকি ও বিধিনিষেধ এড়াতে তারা ক্রিপ্টো ব্যবহার করে উপসাগরীয় দেশটিতে সম্পত্তি স্থানান্তরের জন্য মরিয়া চেষ্টা করছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের প্ল্যাটফর্মগুলো বলছে, পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়া রুশদের অ্যাকাউন্ট ব্লক করছে। অবশ্য তারা বিস্তারিত তথ্য দিতে রাজি হচ্ছে না।
কয়েনবেস গ্লোবাল ইনকর্পোরেটেড এবং বিন্যান্সের মতো বৃহৎ এক্সচেঞ্জগুলো বলছে, রুশরা নিষেধাজ্ঞা এড়াতে ক্রিপ্টোকে যেন ব্যবহার না করতে পারে তা নিশ্চিত করতে তারা পদক্ষেপ নিচ্ছে। তারা এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে।
কিন্তু ক্রিপ্টো কারেন্সি প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারকারীদের পরিচয় গোপন রাখার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। ইউরোপীয় দেশ যেমন: জার্মানি এবং এস্তোনিয়া নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের পথে ফাঁকফোকড়গুলো বন্ধে কঠোর তদারকির আহ্বান জানিয়েছে ৷
অন্তত তিনজন পশ্চিমা কূটনীতিক বলেছেন, রুশরা সম্পদ রক্ষায় যেভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দৌড়াচ্ছেন তা নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন। তাঁদের আশঙ্কা অনেকেই তাঁদের হয়ে কাজ করবেন।
দু’জন কূটনীতিক ইউক্রেন ইস্যুতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিরপেক্ষ থাকার ঘোষণার কথা উল্লেখ করে বলেন, উপসাগরীয় দেশটি রুশদের সম্পদ জব্দ করতে উদ্যোগী হবে কি না তা নিয়ে তাঁরা সন্দিহান।
তৃতীয় একজন হতাশার সুরে বলেছেন, তাঁরা আশা করেছিলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যা একটি স্বর্ণ ব্যবসারও কেন্দ্র, তাদের সুনাম ও খ্যাতির কথা বিবেচনায় পদক্ষেপ নেবে।
তবে সংযুক্ত আরব আমিরাত পশ্চিমাদের এতসব উদ্বেগের দিকে মনোযোগ দেওয়ার খুব একটা প্রয়োজন বোধ করছে বলে মনে হচ্ছে না। রাশিয়ার নাগরিকদের সম্পদের স্রোত অনেকটা স্পষ্ট হয়ে উঠলেও কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।

পশ্চিমজুড়ে অবরোধের মুখে রুশ অলিগার্কেরা। বিপুল সম্পত্তি নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। এই সুযোগ লুফে নিচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) ক্রিপ্টো কারেন্সি সংস্থাগুলো। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ভার্চুয়াল কারেন্সি লিক্যুইডেশনের প্রস্তাব পাচ্ছে তারা। পশ্চিমা অবরোধের মুখে এই ভার্চুয়াল কারেন্সিকেই শেষ আশ্রয় হিসেবে নিচ্ছেন রুশরা।
ইউএইর ভার্চুয়াল কারেন্সি কোম্পানিগুলোর নির্বাহী কর্মকর্তা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে আল জাজিরা।
সূত্র জানিয়েছে, কিছু ক্লায়েন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। অন্যরা ভার্চুয়াল সম্পত্তিকে হার্ড কারেন্সিতে পরিণত করতে এবং গোপনে স্থানান্তরের জন্য ভার্চুয়াল কারেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করছে।
একটি ক্রিপ্টো ফার্ম গত ১০ দিনে সুইস ব্রোকারদের (মধ্যস্থতাকারী) কাছ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ বিটকয়েনে রূপান্তরের জন্য অসংখ্য অনুরোধ পেয়েছে। কারণ ক্লায়েন্টদের ভয়, সুইজারল্যান্ড তাঁদের সম্পদ জব্দ করতে পারে। একজন নির্বাহী কর্মকর্তা বলেছেন, অনুরোধগুলোর একটিও ২ বিলিয়ন ডলারের কম নয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘গত দুই সপ্তাহে আমরা পাঁচ থেকে ছয়টি অনুরোধ পেয়েছি। অবশ্য তাঁদের কাউকেই সুযোগ দেওয়া যায়নি। কারণ তাঁরা শেষ সারিতে পড়ে গেছেন, এটা বিরল নয়—তবে আমাদের এত আগ্রহ কখনই ছিল না।’ সাধারণত বড় লেনদেনের জন্য এই কোম্পানি প্রতি মাসে একবার নিরীক্ষার ভেতর দিয়ে যায় বলেও উল্লেখ করেন ওই নির্বাহী।
ব্রোকারদের মাধ্যমে অনুরোধ আসার কথা নিশ্চিত করে ওই নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একটা লোক যোগাযোগ করেছেন—আমি জানি না তিনি কে, কিন্তু তিনি একজন দালালের মাধ্যমে এসেছেন—তাঁরা এভাবে বলেন, “আমরা ১ লাখ ২৫ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করতে চাই”। আমি তো হতভম্ব হয়ে যাই। তাঁকে বলি, কী বললেন? এটা কিন্তু ৬ বিলিয়ন ডলারের সমান! তাঁরা নির্বিকারভাবে বলেন, “হ্যাঁ, আমরা এটি অস্ট্রেলিয়ার একটি কোম্পানিতে পাঠাতে চাচ্ছি”।
সুইজারল্যান্ডের আর্থিক বাজারের পর্যবেক্ষকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কী পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন হচ্ছে। তাঁরা এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
দেশটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সচিবালয় (এসইসিও) ই-মেইলে পাঠানো বিবৃতিতে বলেছে, ক্রিপ্টো কারেন্সিতে রাখা সম্পদও একই নিষেধাজ্ঞা এবং ব্যবস্থার আওতায় পড়ে। সুইজারল্যান্ড রুশদের সাধারণ সম্পদ এবং ব্যক্তির ওপরও সেসব ব্যবস্থা আরোপ করেছে। সুতরাং যদি কোনো ব্যক্তি নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েন তাঁর ক্রিপ্টো সম্পদও অবশ্যই জব্দ করা হবে।
উপসাগরীয় অঞ্চলের আর্থিক ও ব্যবসায়িক কেন্দ্র দুবাই এখন একটি উদীয়মান ক্রিপ্টো হাবে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের অতিধনীদের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে দুবাই। চলমান ইউক্রেন সংকটে পশ্চিমা মিত্রদের পক্ষ নেওয়ার আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। মস্কোর সম্পদ যে এখানে নিরাপদ এটা তারই স্পষ্ট ইঙ্গিত।
দুবাইয়ের একজন রিয়েল এস্টেট ব্রোকার সক্রিয়ভাবে রুশদের সঙ্গে লেনদেনে যুক্ত। তাঁর কোম্পানি সম্পত্তি কিনতে সাহায্য করার জন্য একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি পরিষেবার সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করে। ওই ব্রোকার বলেন, ‘আমরা অনেক রুশ এবং এমনকি বেলারুশিয়ানদের দুবাইতে আসতে দেখছি। যা কিছু আনা সম্ভব তাঁরা এখানে আনছেন। এমনকি ক্রিপ্টোতেও অনেক সম্পদ তাঁরা এখানে স্থানান্তর করছেন।’
পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এড়াতে রুশ অলিগার্কেরা ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বড় হাতিয়ার করতে পারেন। আর এটিকেই বৈদেশিক সম্পদ প্রবাহের সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করতে পারে অনেক দেশ। রাশিয়ার মিত্র দেশগুলোতেই এর অবারিত সুযোগ রয়েছে তা বলাবাহুল্য।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিশ্চিত করেছে যে রুশরা দুবাইতে সম্পত্তি কিনছে। অন্যান্য ঝুঁকি ও বিধিনিষেধ এড়াতে তারা ক্রিপ্টো ব্যবহার করে উপসাগরীয় দেশটিতে সম্পত্তি স্থানান্তরের জন্য মরিয়া চেষ্টা করছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের প্ল্যাটফর্মগুলো বলছে, পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়া রুশদের অ্যাকাউন্ট ব্লক করছে। অবশ্য তারা বিস্তারিত তথ্য দিতে রাজি হচ্ছে না।
কয়েনবেস গ্লোবাল ইনকর্পোরেটেড এবং বিন্যান্সের মতো বৃহৎ এক্সচেঞ্জগুলো বলছে, রুশরা নিষেধাজ্ঞা এড়াতে ক্রিপ্টোকে যেন ব্যবহার না করতে পারে তা নিশ্চিত করতে তারা পদক্ষেপ নিচ্ছে। তারা এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে।
কিন্তু ক্রিপ্টো কারেন্সি প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারকারীদের পরিচয় গোপন রাখার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। ইউরোপীয় দেশ যেমন: জার্মানি এবং এস্তোনিয়া নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের পথে ফাঁকফোকড়গুলো বন্ধে কঠোর তদারকির আহ্বান জানিয়েছে ৷
অন্তত তিনজন পশ্চিমা কূটনীতিক বলেছেন, রুশরা সম্পদ রক্ষায় যেভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দৌড়াচ্ছেন তা নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন। তাঁদের আশঙ্কা অনেকেই তাঁদের হয়ে কাজ করবেন।
দু’জন কূটনীতিক ইউক্রেন ইস্যুতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিরপেক্ষ থাকার ঘোষণার কথা উল্লেখ করে বলেন, উপসাগরীয় দেশটি রুশদের সম্পদ জব্দ করতে উদ্যোগী হবে কি না তা নিয়ে তাঁরা সন্দিহান।
তৃতীয় একজন হতাশার সুরে বলেছেন, তাঁরা আশা করেছিলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যা একটি স্বর্ণ ব্যবসারও কেন্দ্র, তাদের সুনাম ও খ্যাতির কথা বিবেচনায় পদক্ষেপ নেবে।
তবে সংযুক্ত আরব আমিরাত পশ্চিমাদের এতসব উদ্বেগের দিকে মনোযোগ দেওয়ার খুব একটা প্রয়োজন বোধ করছে বলে মনে হচ্ছে না। রাশিয়ার নাগরিকদের সম্পদের স্রোত অনেকটা স্পষ্ট হয়ে উঠলেও কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

কিছু ক্লায়েন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। অন্যরা ভার্চুয়াল সম্পত্তিকে হার্ড কারেন্সিতে পরিণত করতে এবং গোপনে স্থানান্তরের জন্য ভার্চুয়াল কারেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করছে।
১৪ মার্চ ২০২২
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

কিছু ক্লায়েন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। অন্যরা ভার্চুয়াল সম্পত্তিকে হার্ড কারেন্সিতে পরিণত করতে এবং গোপনে স্থানান্তরের জন্য ভার্চুয়াল কারেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করছে।
১৪ মার্চ ২০২২
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

কিছু ক্লায়েন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। অন্যরা ভার্চুয়াল সম্পত্তিকে হার্ড কারেন্সিতে পরিণত করতে এবং গোপনে স্থানান্তরের জন্য ভার্চুয়াল কারেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করছে।
১৪ মার্চ ২০২২
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

কিছু ক্লায়েন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। অন্যরা ভার্চুয়াল সম্পত্তিকে হার্ড কারেন্সিতে পরিণত করতে এবং গোপনে স্থানান্তরের জন্য ভার্চুয়াল কারেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করছে।
১৪ মার্চ ২০২২
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
৮ ঘণ্টা আগে