অনলাইন ডেস্ক
বিরোধপূর্ণ নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে নতুন করে শুরু হওয়া সংঘর্ষে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের প্রায় ১০০ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে দুই দেশের মধ্যে তুমুল লড়াই শুরু হয়। এর মধ্য দিয়ে বিরোধপূর্ণ অঞ্চলটি নিয়ে দুই দেশের পুরোনো সংঘাত আবারও সামনে এল।
আর্মেনিয়া জানিয়েছে, লড়াইয়ে তাদের ৪৯ জন সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের ৫০ জন সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন।
২০২০ সালের পর নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে এটাই সবচেয়ে বেশি রক্তক্ষয়ী সংঘাতের ঘটনা, যা ওই অঞ্চলে নতুন করে যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা তৈরি করেছে। তাই দুই পক্ষের প্রতি লড়াই বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনের সঙ্গে। ব্লিনকেন উভয় পক্ষকে বিরোধিতা নিরসনের আহ্বান জানিয়েছেন।
সংঘাতের জন্য আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া একে অপরকে দোষারোপ করছে। আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজারবাইজানের সশস্ত্র বাহিনীর বেশ কয়েকটি অবস্থান, আশ্রয়কেন্দ্র ও সামরিক স্থাপনা আর্মেনীয় সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়েছে। হামলায় ড্রোন, মর্টারসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাদের সীমান্তে আর্মেনীয় সেনারা গুপ্তচরবৃত্তি ও অস্ত্র মোতায়েন করেছে এবং স্থানীয় ও সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে বলেও দাবি দেশটির।
১৯৮০-এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত থাকার সময় নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে প্রথম দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়। এরপর কয়েক যুগ ধরেই লড়ছে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান। দীর্ঘ এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
সবশেষ ২০২০ সালে ছয় সপ্তাহের সংঘাতে ৬ হাজার ৫০০ জনের বেশি নিহত হয় এবং আজারবাইজান নাগোরনো-কারাবাখের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরে রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ওই যুদ্ধ শেষ হয়।
বিরোধপূর্ণ নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে নতুন করে শুরু হওয়া সংঘর্ষে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের প্রায় ১০০ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে দুই দেশের মধ্যে তুমুল লড়াই শুরু হয়। এর মধ্য দিয়ে বিরোধপূর্ণ অঞ্চলটি নিয়ে দুই দেশের পুরোনো সংঘাত আবারও সামনে এল।
আর্মেনিয়া জানিয়েছে, লড়াইয়ে তাদের ৪৯ জন সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের ৫০ জন সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন।
২০২০ সালের পর নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে এটাই সবচেয়ে বেশি রক্তক্ষয়ী সংঘাতের ঘটনা, যা ওই অঞ্চলে নতুন করে যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা তৈরি করেছে। তাই দুই পক্ষের প্রতি লড়াই বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনের সঙ্গে। ব্লিনকেন উভয় পক্ষকে বিরোধিতা নিরসনের আহ্বান জানিয়েছেন।
সংঘাতের জন্য আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া একে অপরকে দোষারোপ করছে। আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজারবাইজানের সশস্ত্র বাহিনীর বেশ কয়েকটি অবস্থান, আশ্রয়কেন্দ্র ও সামরিক স্থাপনা আর্মেনীয় সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়েছে। হামলায় ড্রোন, মর্টারসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাদের সীমান্তে আর্মেনীয় সেনারা গুপ্তচরবৃত্তি ও অস্ত্র মোতায়েন করেছে এবং স্থানীয় ও সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে বলেও দাবি দেশটির।
১৯৮০-এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত থাকার সময় নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে প্রথম দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়। এরপর কয়েক যুগ ধরেই লড়ছে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান। দীর্ঘ এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
সবশেষ ২০২০ সালে ছয় সপ্তাহের সংঘাতে ৬ হাজার ৫০০ জনের বেশি নিহত হয় এবং আজারবাইজান নাগোরনো-কারাবাখের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরে রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ওই যুদ্ধ শেষ হয়।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তির অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে হামাসকে জিম্মিদের নামের তালিকা সরবরাহ করতে হবে। তবে এখনো হামাস এই তালিকা প্রকাশ করেনি। রোববার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা পর্যন্ত জিম্মিদের মুক্তির সময়সীমা...
৫ ঘণ্টা আগেএকজন বন্দুকধারী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বিচারক নিহত হন। এ সময় আদালতের একজন নিরাপত্তা কর্মী আহত হন। বন্দুকধারী পালানোর সময় আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে মিজান।
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবিকে আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দেওয়া সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। দলটির অভিযোগ, এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তবে সরকার বলছে, এই সাজা ইমরান খানের প্রাপ্য ছিল।
৯ ঘণ্টা আগেআগামী ১০ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৫–এর ১৫ তম প্রদর্শনী বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটির ১৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে মাংস বিক্রি ও পরিবেশনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে