অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে, তবে তা কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক আইনের ঊর্ধ্বে নয় বলে জানিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদুলু আজানসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানী রোমে নিজের রাজনৈতিক দল ব্রাদার্স অব ইতালির এক কর্মসূচিতে জর্জিয়া বলেন, ‘হামাসের হামলার পর আমরা ইসরায়েলের পক্ষ নিয়েছি—এটা সত্যি; তবে ইসরায়েলকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় থেকে নিজের আত্মরক্ষা অধিকার চর্চা করতে হবে এবং বেসামরিক লোকজনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।’
প্রসঙ্গত, হামাস এবং ইসরায়েলের গত আড়াই মাসের যুদ্ধে গাজা উপত্যকায় যে হারে বেসামরিক ফিলিস্তিনিরা নিহত হচ্ছেন, তা নাড়া দিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তাঁদের মুষ্টিমেয় কয়েকজন মিত্র ব্যতীত বিশ্বের অধিকাংশ দেশ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান বন্ধ ও টেকসই যুদ্ধবিরতির দাবিতে সরব হয়ে উঠেছে।
তবে ইসরায়েল জানিয়েছে, হামাসকে সম্পূর্ণ নির্মূল করার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) অভিযান থামবে না।
গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের অবৈধ বসতিতে অতর্কিত হামলা চালানোর পর ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। পরে ২৮ অক্টোবর থেকে অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও।
ইসরায়েলি বাহিনীর টানা দেড় মাসের অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ১৮ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহত এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা ১২ হাজারেরও অধিক।
অন্যদিকে, হামাস যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিক। পাশাপাশি, ইসরায়েলের ভূখণ্ড থেকে ২৪২ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের ধরে নিয়ে গিয়েছিল হামাস যোদ্ধারা।
এই জিম্মিদের মধ্যে ইসরায়েলিদের সংখ্যা ১০৪ জন। বাকি ১৩৬ জনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া ও ইউক্রেনের নাগরিকেরা রয়েছেন; এবং রয়েছেন শিশু, নারী, তরুণ-তরুণী এবং বৃদ্ধ-বৃদ্ধা— সব বয়সী মানুষ।
৭ দিনের অস্থায়ী বিরতির সময় নিজের কবজায় আটক জিম্মিদের মধ্যে থেকে ১১৮ জনকে মুক্তি দিয়েছে হামাস; বিপরীতে এই সময়সীমায় ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ১৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে।
ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে, তবে তা কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক আইনের ঊর্ধ্বে নয় বলে জানিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদুলু আজানসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানী রোমে নিজের রাজনৈতিক দল ব্রাদার্স অব ইতালির এক কর্মসূচিতে জর্জিয়া বলেন, ‘হামাসের হামলার পর আমরা ইসরায়েলের পক্ষ নিয়েছি—এটা সত্যি; তবে ইসরায়েলকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় থেকে নিজের আত্মরক্ষা অধিকার চর্চা করতে হবে এবং বেসামরিক লোকজনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।’
প্রসঙ্গত, হামাস এবং ইসরায়েলের গত আড়াই মাসের যুদ্ধে গাজা উপত্যকায় যে হারে বেসামরিক ফিলিস্তিনিরা নিহত হচ্ছেন, তা নাড়া দিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তাঁদের মুষ্টিমেয় কয়েকজন মিত্র ব্যতীত বিশ্বের অধিকাংশ দেশ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান বন্ধ ও টেকসই যুদ্ধবিরতির দাবিতে সরব হয়ে উঠেছে।
তবে ইসরায়েল জানিয়েছে, হামাসকে সম্পূর্ণ নির্মূল করার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) অভিযান থামবে না।
গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের অবৈধ বসতিতে অতর্কিত হামলা চালানোর পর ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। পরে ২৮ অক্টোবর থেকে অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও।
ইসরায়েলি বাহিনীর টানা দেড় মাসের অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ১৮ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহত এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা ১২ হাজারেরও অধিক।
অন্যদিকে, হামাস যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিক। পাশাপাশি, ইসরায়েলের ভূখণ্ড থেকে ২৪২ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের ধরে নিয়ে গিয়েছিল হামাস যোদ্ধারা।
এই জিম্মিদের মধ্যে ইসরায়েলিদের সংখ্যা ১০৪ জন। বাকি ১৩৬ জনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া ও ইউক্রেনের নাগরিকেরা রয়েছেন; এবং রয়েছেন শিশু, নারী, তরুণ-তরুণী এবং বৃদ্ধ-বৃদ্ধা— সব বয়সী মানুষ।
৭ দিনের অস্থায়ী বিরতির সময় নিজের কবজায় আটক জিম্মিদের মধ্যে থেকে ১১৮ জনকে মুক্তি দিয়েছে হামাস; বিপরীতে এই সময়সীমায় ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ১৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
৩৫ মিনিট আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা
৪ ঘণ্টা আগে