অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে প্রয়োজনে নিজ ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ইউক্রেনীয়। সম্প্রতি এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। কিয়েভ ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সোশিওলজি (কেআইআইএস) এই জরিপ চালিয়েছে। জরিপ অনুসারে, অন্তত ৩২ শতাংশ ইউক্রেনীয় প্রয়োজনে ভূখণ্ড ছেড়ে দিয়ে হলেও রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার পক্ষে।
কেআইআইএস চলতি বছরের ১৬ থেকে ২২ মে এবং ২০ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত দুই ধাপে এই জরিপ পরিচালনা করেছে। এই জরিপের উদ্দেশ্য ছিল, ইউক্রেনীয়রা নিজেদের ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে হলেও রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে কতটা ইচ্ছুক বা প্রস্তুত তা জানা।
জরিপে ইউক্রেনের বর্তমান সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা ভূখণ্ডের নাগরিকদের কাছ থেকে উত্তর সংগ্রহ করা হয়েছে। জরিপের প্রথম ধাপে অংশগ্রহণ করেন ১ হাজার ৬৭ জন ইউক্রেনীয় এবং দ্বিতীয় ধাপে অংশগ্রহণ করেন ২ হাজার ৮ জন। জরিপে অংশ নেওয়া সবাই প্রাপ্তবয়স্ক, অর্থাৎ ১৮ বছরের ওপরে।
এই জরিপের জন্য নমুনা নির্বাচন করা হয়েছে দৈবচয়নের ভিত্তিতে। উল্লেখ্য, এই জরিপে যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁরা কেউই ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির পর একবারের জন্যও দেশ ছাড়েননি। এ ছাড়া, জরিপে অংশ নেওয়া ২ শতাংশ উত্তরদাতা রাশিয়ার দখল করা ইউক্রেনীয় অঞ্চল থেকে ইউক্রেনের বর্তমান সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় চলে আসা জনগণ।
জরিপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের মে মাস থেকে ২০২৩ সালের মে মাস পর্যন্ত ইউক্রেনীয়দের সিংহভাগই ভূখণ্ড না ছাড়ার পক্ষে ছিলেন। সে সময় মাত্র ৮-১০ শতাংশ ইউক্রেনীয় ভূমি ছাড়ের পক্ষে ছিলেন। বিপরীতে ৮০-৮২ শতাংশ ইউক্রেনীয় এর বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু এরপর থেকেই পাল্টে যেতে থাকা চিত্র।
গত বছরের মে মাসের পর থেকে ভূমির বিনিময়ে হলেও যুদ্ধ শেষ করার পক্ষের লোক বাড়তে থাকে ইউক্রেনে। ২০২৩ সালের মে মাসে ভূখণ্ড ছাড় দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার পক্ষে মত দিয়েছিলেন ১৯ শতাংশ ইউক্রেনীয়। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ২৬ শতাংশে এবং গত মে মাসে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩২ শতাংশে।
বিপরীতে এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভূখণ্ড ছাড় দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করে শান্তি চাওয়ার বিরুদ্ধে থাকা ইউক্রেনীয়দের সংখ্যা ক্রমেই কমেছে। ২০২৪ সালের মে মাস নাগাদ সেই সংখ্যা এসে দাঁড়ায় মাত্র ৫৫ শতাংশে। যেখানে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮০ শতাংশের বেশি।
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে প্রয়োজনে নিজ ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ইউক্রেনীয়। সম্প্রতি এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। কিয়েভ ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সোশিওলজি (কেআইআইএস) এই জরিপ চালিয়েছে। জরিপ অনুসারে, অন্তত ৩২ শতাংশ ইউক্রেনীয় প্রয়োজনে ভূখণ্ড ছেড়ে দিয়ে হলেও রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার পক্ষে।
কেআইআইএস চলতি বছরের ১৬ থেকে ২২ মে এবং ২০ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত দুই ধাপে এই জরিপ পরিচালনা করেছে। এই জরিপের উদ্দেশ্য ছিল, ইউক্রেনীয়রা নিজেদের ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে হলেও রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে কতটা ইচ্ছুক বা প্রস্তুত তা জানা।
জরিপে ইউক্রেনের বর্তমান সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা ভূখণ্ডের নাগরিকদের কাছ থেকে উত্তর সংগ্রহ করা হয়েছে। জরিপের প্রথম ধাপে অংশগ্রহণ করেন ১ হাজার ৬৭ জন ইউক্রেনীয় এবং দ্বিতীয় ধাপে অংশগ্রহণ করেন ২ হাজার ৮ জন। জরিপে অংশ নেওয়া সবাই প্রাপ্তবয়স্ক, অর্থাৎ ১৮ বছরের ওপরে।
এই জরিপের জন্য নমুনা নির্বাচন করা হয়েছে দৈবচয়নের ভিত্তিতে। উল্লেখ্য, এই জরিপে যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁরা কেউই ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির পর একবারের জন্যও দেশ ছাড়েননি। এ ছাড়া, জরিপে অংশ নেওয়া ২ শতাংশ উত্তরদাতা রাশিয়ার দখল করা ইউক্রেনীয় অঞ্চল থেকে ইউক্রেনের বর্তমান সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় চলে আসা জনগণ।
জরিপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের মে মাস থেকে ২০২৩ সালের মে মাস পর্যন্ত ইউক্রেনীয়দের সিংহভাগই ভূখণ্ড না ছাড়ার পক্ষে ছিলেন। সে সময় মাত্র ৮-১০ শতাংশ ইউক্রেনীয় ভূমি ছাড়ের পক্ষে ছিলেন। বিপরীতে ৮০-৮২ শতাংশ ইউক্রেনীয় এর বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু এরপর থেকেই পাল্টে যেতে থাকা চিত্র।
গত বছরের মে মাসের পর থেকে ভূমির বিনিময়ে হলেও যুদ্ধ শেষ করার পক্ষের লোক বাড়তে থাকে ইউক্রেনে। ২০২৩ সালের মে মাসে ভূখণ্ড ছাড় দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার পক্ষে মত দিয়েছিলেন ১৯ শতাংশ ইউক্রেনীয়। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ২৬ শতাংশে এবং গত মে মাসে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩২ শতাংশে।
বিপরীতে এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভূখণ্ড ছাড় দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করে শান্তি চাওয়ার বিরুদ্ধে থাকা ইউক্রেনীয়দের সংখ্যা ক্রমেই কমেছে। ২০২৪ সালের মে মাস নাগাদ সেই সংখ্যা এসে দাঁড়ায় মাত্র ৫৫ শতাংশে। যেখানে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮০ শতাংশের বেশি।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক আলোচনার নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। এই লক্ষ্যে আজ রোববার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে‘প্রেসিডেন্ট অ্যাট ওয়ার’ নামে নতুন একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কীভাবে একাধিক মার্কিন প্রেসিডেন্টের জীবন ও শাসনকে প্রভাবিত করেছিল, তা বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া বইটিতে জন এফ কেনেডির প্রেমজীবনের একটি বিতর্কিত অধ্যায় তুলে ধরেছেন লেখক স্টিভেন এম গিলন। ইনগা আরভাদ নামে একজন
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে আরও প্রায় ৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে। গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন কমান্ড (নর্থকম) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার ব্রিগেড কমব্যাট টিম (এসবিসিটি) থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ সেনা এবং তৃতীয় কমব্যাট এভিয়েশন ব্রিগেড থেকে ৫০০
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস ও বোস্টনে শত শত মানুষ ইউক্রেনের প্রতি সংহতি জানিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। ভারমন্টের ওয়েটসফিল্ড শহরেও সমবেত হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। সেখানে ভাইস-প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স তাঁর পরিবার নিয়ে স্কি অবকাশযাপনে গিয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে