অনলাইন ডেস্ক
অদূর ভবিষ্যতে ভারতে সফর করবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মঙ্গলবার পুতিনের দপ্তর ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এই ঘোষণা দিয়েছেন। তবে আসন্ন সফরের দিনক্ষণ নিয়ে কোনো তথ্য দেননি তিনি।
ক্রেমলিনের সংবাদ সম্মেলনে পুতিনের ভারত সফর নিয়ে মুখপাত্র পেসকভ বলেছেন, ‘আশা করি, শিগগিরই আমরা তাঁর (পুতিন) সফরের সুনির্দিষ্ট তারিখগুলো নির্ধারণ করব। প্রধানমন্ত্রী মোদির দুইবার রাশিয়া সফরের পর, এখন আমাদের প্রেসিডেন্ট ভারতে সফর করবেন। আমরা এটির জন্য অপেক্ষা করছি।’
এরপর ভারত-চীন সম্পর্কে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়েও কথা বলেছেন পেসকভ। তিনি বলেন, ‘আমরা আনন্দিত যে, ভারত এবং চীনের দুই নেতা রাশিয়ার কাজানে তাদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার সুযোগ পেয়েছিলেন। এটি বিশ্বের সবার জন্যই একটি সুখবর ছিল।’
তবে মোদি ও শির মধ্যে দেখা হওয়ার বিষয়টিকে ভারত ও চীনের দ্বিপাক্ষিক উদ্যোগ হিসেবে বর্ণনা করেছেন ক্রেমলিন মুখপাত্র। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছ থেকে কোনো হস্তক্ষেপ নেই। আমরাই ছিলাম সেই শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক। নয়াদিল্লি এবং বেইজিংয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরির ক্ষেত্রে আমরা অবশ্যই সব রকম অবদান রাখতে প্রস্তুত।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়াডে ভারতের অংশগ্রহণের বিষয়ে পেসকভ বলেন, ‘আমাদের কোনো সন্দেহ নেই যে, ভারত রাশিয়াকে সম্মান করে এবং ভারত রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতাকে মূল্য দেয়। কিন্তু একই সঙ্গে আমরা এটাও খুব ভালোভাবে বুঝতে পারি, ভারত একটি সার্বভৌম দেশ। ভারত এতে সুবিধা খুঁজছে। প্রতিটি সম্ভাব্য দিকের গুরুত্ব আমরা বুঝতে পারি।’
যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে চাপ দিচ্ছে বলেও দাবি করেন পেসকভ। তিনি বলেন, ‘আমরা ভালোভাবেই বুঝতে পারি, ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা অভূতপূর্ব চাপের মুখোমুখি হচ্ছে। তারা (যুক্তরাষ্ট্র) যা নির্দেশ করছে, তা কি একটা নতুন ঔপনিবেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তনের চেষ্টা নয়? তবে আমার মনে কোনো সন্দেহ নেই যে, আমরা সেই অমার্জনীয় চাপ থেকে মুক্তি পাব।’
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার এবং ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে চলতি বছরই একাধিক বৈঠকে অংশ নিয়েছে ভারত ও রাশিয়া। গত সপ্তাহেই বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক, শক্তি, সংযোগ সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ডেনিস মান্তুরভ।
গত মাসে রাশিয়ার কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি। দুই নেতা ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে কথা বলেছিলেন উল্লেখ করে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইউক্রেন সংঘাত শান্তিপূর্ণভাবে এবং দ্রুত সমাধান করতে চান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত জুলাইয়ে মোদি রাশিয়ায় আরেকটি সফর করেছিলেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর এটি ছিল মোদির প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।
অদূর ভবিষ্যতে ভারতে সফর করবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মঙ্গলবার পুতিনের দপ্তর ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এই ঘোষণা দিয়েছেন। তবে আসন্ন সফরের দিনক্ষণ নিয়ে কোনো তথ্য দেননি তিনি।
ক্রেমলিনের সংবাদ সম্মেলনে পুতিনের ভারত সফর নিয়ে মুখপাত্র পেসকভ বলেছেন, ‘আশা করি, শিগগিরই আমরা তাঁর (পুতিন) সফরের সুনির্দিষ্ট তারিখগুলো নির্ধারণ করব। প্রধানমন্ত্রী মোদির দুইবার রাশিয়া সফরের পর, এখন আমাদের প্রেসিডেন্ট ভারতে সফর করবেন। আমরা এটির জন্য অপেক্ষা করছি।’
এরপর ভারত-চীন সম্পর্কে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়েও কথা বলেছেন পেসকভ। তিনি বলেন, ‘আমরা আনন্দিত যে, ভারত এবং চীনের দুই নেতা রাশিয়ার কাজানে তাদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার সুযোগ পেয়েছিলেন। এটি বিশ্বের সবার জন্যই একটি সুখবর ছিল।’
তবে মোদি ও শির মধ্যে দেখা হওয়ার বিষয়টিকে ভারত ও চীনের দ্বিপাক্ষিক উদ্যোগ হিসেবে বর্ণনা করেছেন ক্রেমলিন মুখপাত্র। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছ থেকে কোনো হস্তক্ষেপ নেই। আমরাই ছিলাম সেই শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক। নয়াদিল্লি এবং বেইজিংয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরির ক্ষেত্রে আমরা অবশ্যই সব রকম অবদান রাখতে প্রস্তুত।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়াডে ভারতের অংশগ্রহণের বিষয়ে পেসকভ বলেন, ‘আমাদের কোনো সন্দেহ নেই যে, ভারত রাশিয়াকে সম্মান করে এবং ভারত রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতাকে মূল্য দেয়। কিন্তু একই সঙ্গে আমরা এটাও খুব ভালোভাবে বুঝতে পারি, ভারত একটি সার্বভৌম দেশ। ভারত এতে সুবিধা খুঁজছে। প্রতিটি সম্ভাব্য দিকের গুরুত্ব আমরা বুঝতে পারি।’
যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে চাপ দিচ্ছে বলেও দাবি করেন পেসকভ। তিনি বলেন, ‘আমরা ভালোভাবেই বুঝতে পারি, ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা অভূতপূর্ব চাপের মুখোমুখি হচ্ছে। তারা (যুক্তরাষ্ট্র) যা নির্দেশ করছে, তা কি একটা নতুন ঔপনিবেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তনের চেষ্টা নয়? তবে আমার মনে কোনো সন্দেহ নেই যে, আমরা সেই অমার্জনীয় চাপ থেকে মুক্তি পাব।’
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার এবং ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে চলতি বছরই একাধিক বৈঠকে অংশ নিয়েছে ভারত ও রাশিয়া। গত সপ্তাহেই বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক, শক্তি, সংযোগ সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ডেনিস মান্তুরভ।
গত মাসে রাশিয়ার কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি। দুই নেতা ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে কথা বলেছিলেন উল্লেখ করে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইউক্রেন সংঘাত শান্তিপূর্ণভাবে এবং দ্রুত সমাধান করতে চান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত জুলাইয়ে মোদি রাশিয়ায় আরেকটি সফর করেছিলেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর এটি ছিল মোদির প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
৩৩ মিনিট আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
১ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
১ ঘণ্টা আগে