অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএআইডি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারতের অন্তত ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের অনুদান দিয়েছে বিভিন্ন প্রকল্পে। ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ইউএসএআইডি সাতটি প্রকল্পে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে, ভারত সরকারের সঙ্গে অংশীদারত্বে ইউএসএআইডি আনুমানিক ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের মোট বাজেটের সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বছর (২০২৩-২৪ অর্থবছরে) ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য কোনো অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি, বরং অর্থায়ন করা হয়েছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা কর্মসূচি, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রকল্পে। এ ছাড়া, টেকসই বন ও জলবায়ু অভিযোজন কর্মসূচি এবং জ্বালানি দক্ষতা প্রযুক্তি বাণিজ্যিকীকরণ ও উদ্ভাবন প্রকল্পেও তহবিল দেওয়া হয়েছে।
ভারতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহায়তা প্রদান শুরু হয় ১৯৫১ সালে এবং এটি মূলত ইউএসএআইডির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। শুরু থেকে ইউএসএআইডি ভারতের বিভিন্ন খাতে ৫৫৫ টিরও বেশি প্রকল্পে মোট ১৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে ইলন মাস্কের নেতৃত্বে মার্কিন সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) ঘোষণা করে যে, তারা ভারতের ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর’ জন্য বরাদ্দকৃত ২১ মিলিয়ন ডলারের অনুদান বাতিল করেছে। পরে বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার বলেছেন, ইউএসএআইডি আগের প্রশাসন, অর্থাৎ জো বাইডেনের নেতৃত্বে সরকারের সময় ভারতে ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর’ জন্য ২১ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছিল।
এরপর, গত শনিবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, ট্রাম্প প্রশাসনের দেওয়া এই তথ্য ‘উদ্বেগজনক’ এবং সরকার বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। তিনি আরও বলেন, ইউএসএআইডিকে ভারতে ‘সৎ উদ্দেশ্যে, সৎ কাজের’ অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অথচ আমেরিকা থেকেই এমন ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে যে, ‘কিছু কর্মকাণ্ড অসৎ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়েছে।’
পরে গতকাল রোববার কংগ্রেস বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলে, তারা ‘আমেরিকা থেকে ছড়ানো ভুয়া খবর’ প্রচার করে ‘দেশবিরোধী কাজ’ করছে। কংগ্রেসের বক্তব্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জয়শঙ্করকে জবাব দিতে হবে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ইলন মাস্ক বারবার ভারতকে ‘অপমান’ করলেও কেন সরকার নীরব?
কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, ‘বিজেপি মিথ্যাবাদী ও অশিক্ষিতদের একটি দল। বিজেপি ও তাদের চাটুকাররা যে ২১ মিলিয়ন ডলারের ব্যাপারে উচ্ছ্বাস করছিল, সেটি যে মিথ্যা খবর ছিল, তা প্রমাণিত হয়েছে। ২০২২ সালে দেওয়া এই ২১ মিলিয়ন ডলার ভারতের জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল।’
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএআইডি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারতের অন্তত ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের অনুদান দিয়েছে বিভিন্ন প্রকল্পে। ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ইউএসএআইডি সাতটি প্রকল্পে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে, ভারত সরকারের সঙ্গে অংশীদারত্বে ইউএসএআইডি আনুমানিক ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের মোট বাজেটের সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বছর (২০২৩-২৪ অর্থবছরে) ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য কোনো অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি, বরং অর্থায়ন করা হয়েছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা কর্মসূচি, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রকল্পে। এ ছাড়া, টেকসই বন ও জলবায়ু অভিযোজন কর্মসূচি এবং জ্বালানি দক্ষতা প্রযুক্তি বাণিজ্যিকীকরণ ও উদ্ভাবন প্রকল্পেও তহবিল দেওয়া হয়েছে।
ভারতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহায়তা প্রদান শুরু হয় ১৯৫১ সালে এবং এটি মূলত ইউএসএআইডির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। শুরু থেকে ইউএসএআইডি ভারতের বিভিন্ন খাতে ৫৫৫ টিরও বেশি প্রকল্পে মোট ১৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে ইলন মাস্কের নেতৃত্বে মার্কিন সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) ঘোষণা করে যে, তারা ভারতের ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর’ জন্য বরাদ্দকৃত ২১ মিলিয়ন ডলারের অনুদান বাতিল করেছে। পরে বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার বলেছেন, ইউএসএআইডি আগের প্রশাসন, অর্থাৎ জো বাইডেনের নেতৃত্বে সরকারের সময় ভারতে ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর’ জন্য ২১ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছিল।
এরপর, গত শনিবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, ট্রাম্প প্রশাসনের দেওয়া এই তথ্য ‘উদ্বেগজনক’ এবং সরকার বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। তিনি আরও বলেন, ইউএসএআইডিকে ভারতে ‘সৎ উদ্দেশ্যে, সৎ কাজের’ অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অথচ আমেরিকা থেকেই এমন ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে যে, ‘কিছু কর্মকাণ্ড অসৎ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়েছে।’
পরে গতকাল রোববার কংগ্রেস বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলে, তারা ‘আমেরিকা থেকে ছড়ানো ভুয়া খবর’ প্রচার করে ‘দেশবিরোধী কাজ’ করছে। কংগ্রেসের বক্তব্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জয়শঙ্করকে জবাব দিতে হবে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ইলন মাস্ক বারবার ভারতকে ‘অপমান’ করলেও কেন সরকার নীরব?
কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, ‘বিজেপি মিথ্যাবাদী ও অশিক্ষিতদের একটি দল। বিজেপি ও তাদের চাটুকাররা যে ২১ মিলিয়ন ডলারের ব্যাপারে উচ্ছ্বাস করছিল, সেটি যে মিথ্যা খবর ছিল, তা প্রমাণিত হয়েছে। ২০২২ সালে দেওয়া এই ২১ মিলিয়ন ডলার ভারতের জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছে ক্রেমলিন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। পেসকভ বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গঠন
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের সফলতা প্রদর্শনে বড় ধরনের বাজি ধরতে যাচ্ছেন। তাঁর দীর্ঘদিনের বিশ্বাস, ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্ক আরোপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ‘অর্থনৈতিক স্বর্ণযুগ’ ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তবে বাস্তবতা ভিন্ন হতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগেনেপালে রাজতন্ত্র এবং হিন্দু রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাম্প্রতিক আন্দোলন ক্রমশ হিংসাত্মক রূপ নিচ্ছে, যা দেশটির রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর সংকট সৃষ্টি করেছে। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক মাওবাদী কমান্ডার দুর্গা প্রসাদ। মাওবাদী নেতার হিন্দুত্ববাদী আন্দোলনের নেতা হয়ে ওঠা পরিস্থিতিকে আরও জটিল
১৩ ঘণ্টা আগেপ্যারিসের একটি আদালত ফ্রান্সের বিতর্কিত ডানপন্থী রাজনীতিবিদ ও ন্যাশনাল র্যালি দলের নেতা মেরিন ল পেনকে সরকারি দায়িত্ব পালনে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে