অনলাইন ডেস্ক
কারাগার থেকে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে নানা বিতর্কের মধ্যেই প্রথম আদেশ জারি করেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আজ রোববার এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের (ইডি) হেফাজতে বন্দী থাকা অবস্থায় তিনি রাজধানীর পানি সরবরাহ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেন। দিল্লির মন্ত্রী অতিশি মারলেনা সিংয়ের কাছে একটি চিরকুট দেওয়ার মাধ্যমে এ আদেশ জারি করেছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাতে দুর্নীতির অভিযোগে ভারতের আর্থিক অপরাধ তদন্ত সংস্থা আম আদমি পার্টির (এএপি) এই নেতাকে গ্রেপ্তার করে। কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের দায়িত্বে তাঁর এক সপ্তাহের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ভারতের এক বিচারিক আদালত। নিজের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কেজরিওয়াল। আর ভারতের বিরোধীদলীয় নেতারা এই গ্রেপ্তারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দিয়েছেন। ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বলছে, কর্তৃপক্ষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করছে।
এএপির তরফ থেকে বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, গ্রেপ্তার হলেও কেজরিওয়ালই মুখ্যমন্ত্রী পদে বহাল থাকবেন। যদিও কোনো আইনই তাঁকে এ দায়িত্ব পালন করতে বাধা দেয় না, তবে কারাগারের কঠোর নিয়ম এটি বেশ কঠিন করে তুলবে।
দিল্লির তিহার জেলের এক সাবেক আইন আধিকারিক সুনীল গুপ্ত বলেন, একজন বন্দী সপ্তাহে মাত্র দুটি বৈঠক করতে পারবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গুপ্ত বলেন, ‘কারাগার থেকে সরকার চালানো সহজ কাজ নয়। কারাগারের নিয়ম অনুসারে, আপনি পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীদের সঙ্গে সপ্তাহে শুধু দুবার দেখা করতে পারবেন। তাই এসব বিধিনিষেধ দিয়ে শাসন করা তাঁর জন্য সহজ হবে না।’
তবে এর একটি উপায় আছে। কেজরিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী পদে বহাল থাকতে পারেন, যদি কর্তৃপক্ষ তাঁকে গৃহবন্দী করে। তবে এর জন্য লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনার অনুমোদন লাগবে।
গুপ্ত বলেন, ‘প্রশাসকের যেকোনো ভবনকে কারাগার ঘোষণা করার এখতিয়ার রয়েছে।’ অতীতের কয়েকটি ঘটনার উদাহরণ দিয়ে বলেন, একবার আদালত ভবনগুলোকে অস্থায়ী কারাগার ঘোষণা করা হয়। এ ধরনের পদক্ষেপ কেজরিওয়ালকে কারাগার থেকে শাসন চালিয়ে যেতে সহায়তা করতে পারে।
কিন্তু কেন্দ্রের মনোনীত প্রার্থী এবং এএপি সরকারের মধ্যে সংঘর্ষের ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কার্যালয় থেকে এমন নির্দেশ আসা সম্ভব বলে মনে হয় না।
তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কেজরিওয়ালের পদত্যাগ না করার প্রভাবগুলো যাচাই করে দেখছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কেজরিওয়াল যেহেতু একজন সরকারি কর্মকর্তা, তাকে অপসারণ করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। গ্রেপ্তারকৃত সরকারি কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও এ নিয়ম অনুসরণ করা হয়। তাদের অবিলম্বে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার বেশ কয়েকটি নজির রয়েছে।
কারাগার থেকে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে নানা বিতর্কের মধ্যেই প্রথম আদেশ জারি করেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আজ রোববার এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের (ইডি) হেফাজতে বন্দী থাকা অবস্থায় তিনি রাজধানীর পানি সরবরাহ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেন। দিল্লির মন্ত্রী অতিশি মারলেনা সিংয়ের কাছে একটি চিরকুট দেওয়ার মাধ্যমে এ আদেশ জারি করেছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাতে দুর্নীতির অভিযোগে ভারতের আর্থিক অপরাধ তদন্ত সংস্থা আম আদমি পার্টির (এএপি) এই নেতাকে গ্রেপ্তার করে। কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের দায়িত্বে তাঁর এক সপ্তাহের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ভারতের এক বিচারিক আদালত। নিজের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কেজরিওয়াল। আর ভারতের বিরোধীদলীয় নেতারা এই গ্রেপ্তারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দিয়েছেন। ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বলছে, কর্তৃপক্ষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করছে।
এএপির তরফ থেকে বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, গ্রেপ্তার হলেও কেজরিওয়ালই মুখ্যমন্ত্রী পদে বহাল থাকবেন। যদিও কোনো আইনই তাঁকে এ দায়িত্ব পালন করতে বাধা দেয় না, তবে কারাগারের কঠোর নিয়ম এটি বেশ কঠিন করে তুলবে।
দিল্লির তিহার জেলের এক সাবেক আইন আধিকারিক সুনীল গুপ্ত বলেন, একজন বন্দী সপ্তাহে মাত্র দুটি বৈঠক করতে পারবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গুপ্ত বলেন, ‘কারাগার থেকে সরকার চালানো সহজ কাজ নয়। কারাগারের নিয়ম অনুসারে, আপনি পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীদের সঙ্গে সপ্তাহে শুধু দুবার দেখা করতে পারবেন। তাই এসব বিধিনিষেধ দিয়ে শাসন করা তাঁর জন্য সহজ হবে না।’
তবে এর একটি উপায় আছে। কেজরিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী পদে বহাল থাকতে পারেন, যদি কর্তৃপক্ষ তাঁকে গৃহবন্দী করে। তবে এর জন্য লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনার অনুমোদন লাগবে।
গুপ্ত বলেন, ‘প্রশাসকের যেকোনো ভবনকে কারাগার ঘোষণা করার এখতিয়ার রয়েছে।’ অতীতের কয়েকটি ঘটনার উদাহরণ দিয়ে বলেন, একবার আদালত ভবনগুলোকে অস্থায়ী কারাগার ঘোষণা করা হয়। এ ধরনের পদক্ষেপ কেজরিওয়ালকে কারাগার থেকে শাসন চালিয়ে যেতে সহায়তা করতে পারে।
কিন্তু কেন্দ্রের মনোনীত প্রার্থী এবং এএপি সরকারের মধ্যে সংঘর্ষের ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কার্যালয় থেকে এমন নির্দেশ আসা সম্ভব বলে মনে হয় না।
তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কেজরিওয়ালের পদত্যাগ না করার প্রভাবগুলো যাচাই করে দেখছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কেজরিওয়াল যেহেতু একজন সরকারি কর্মকর্তা, তাকে অপসারণ করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। গ্রেপ্তারকৃত সরকারি কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও এ নিয়ম অনুসরণ করা হয়। তাদের অবিলম্বে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার বেশ কয়েকটি নজির রয়েছে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৩ ঘণ্টা আগে