অনলাইন ডেস্ক
নবমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন নিতীশ কুমার। তবে এবার ফের বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধেছেন তিনি। গতকাল রোববার তিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। এর আগে, নিতীশ কুমার লালু প্রাসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন করেছিলেন। নিতীশই বিহারের সবচেয়ে বেশি বারের নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের পর নিতীশ কুমার প্রথমে বিজেপির সহায়তায় সরকার গঠন করেছিলেন। পরে ২০২২ সালে বিজেপির সঙ্গে জোট ভেঙে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে গাঁট ছড়া বেঁধে সরকার গঠন করেন। এর পর ফের তিনি চলতি বছরে আবারও বিজেপির তরিতে ভিড়ে নবমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা নরেন্দ্র মোদি নিতীশ কুমারকে ফের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেছেন, ‘বিহারে গঠিত এনডিএ (বিজেপি নেতৃত্বে গঠিত জোট) সরকার রাজ্যের উন্নয়নে ও জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য কোনো প্রচেষ্টাই বাদ রাখবে না। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়া আমি নিতীশ কুমারকে এবং উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ায় সম্রাট চৌধুরী ও বিজয় সিনহাকে অভিনন্দন জানাই।
এবার নিয়ে নিতীশ কুমার পঞ্চম দফা জোট বদল করলেন। ২০১৩ সালের পর থেকে তিনি একবার বিজেপি, একবার মহাগাঠবন্ধন এবং একবার ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন, কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, বারবার জোট বদল করলেও আসনের দিক থেকে তুলনামূলক সংখ্যালঘু হয়েই তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
তবে বারবার জোট বদলের কারণে বিহারের রাজনীতিতে নিতীশ কুমারের জন্য একটি নেতিবাচক নাম দিয়েছেন স্থানীয়রা। রাজ্যের রাজনীতিতে একসময় ‘সুশাসন বাবু’ বলে পরিচিত এই মুখ্যমন্ত্রী বিগত কয়েক বছর ধরেই ‘পল্টু কুমার’ নামে পরিচিত হয়ে আসছেন।
নবমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন নিতীশ কুমার। তবে এবার ফের বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধেছেন তিনি। গতকাল রোববার তিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। এর আগে, নিতীশ কুমার লালু প্রাসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন করেছিলেন। নিতীশই বিহারের সবচেয়ে বেশি বারের নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের পর নিতীশ কুমার প্রথমে বিজেপির সহায়তায় সরকার গঠন করেছিলেন। পরে ২০২২ সালে বিজেপির সঙ্গে জোট ভেঙে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে গাঁট ছড়া বেঁধে সরকার গঠন করেন। এর পর ফের তিনি চলতি বছরে আবারও বিজেপির তরিতে ভিড়ে নবমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা নরেন্দ্র মোদি নিতীশ কুমারকে ফের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেছেন, ‘বিহারে গঠিত এনডিএ (বিজেপি নেতৃত্বে গঠিত জোট) সরকার রাজ্যের উন্নয়নে ও জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য কোনো প্রচেষ্টাই বাদ রাখবে না। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়া আমি নিতীশ কুমারকে এবং উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ায় সম্রাট চৌধুরী ও বিজয় সিনহাকে অভিনন্দন জানাই।
এবার নিয়ে নিতীশ কুমার পঞ্চম দফা জোট বদল করলেন। ২০১৩ সালের পর থেকে তিনি একবার বিজেপি, একবার মহাগাঠবন্ধন এবং একবার ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন, কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, বারবার জোট বদল করলেও আসনের দিক থেকে তুলনামূলক সংখ্যালঘু হয়েই তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
তবে বারবার জোট বদলের কারণে বিহারের রাজনীতিতে নিতীশ কুমারের জন্য একটি নেতিবাচক নাম দিয়েছেন স্থানীয়রা। রাজ্যের রাজনীতিতে একসময় ‘সুশাসন বাবু’ বলে পরিচিত এই মুখ্যমন্ত্রী বিগত কয়েক বছর ধরেই ‘পল্টু কুমার’ নামে পরিচিত হয়ে আসছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের বাসিন্দা রায়ান বর্গওয়ার্ট। সম্প্রতি এই কায়াকার নিজের ডুবে যাওয়ার নাটক সাজিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, রায়ান বর্তমানে পূর্ব ইউরোপের কোথাও জীবিত আছেন।
১০ মিনিট আগেগাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ছয়টি মহাদেশের ১২৪টি দেশে তাঁরা আটক হতে পারেন।
৩৭ মিনিট আগেকলকাতার মেট্রোরেলে এক নারী যাত্রীকে বাংলা বাদ দিয়ে হিন্দিতে কথা বলতে জোরাজুরি করেছেন আরেক নারী। এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে হিন্দিতে কথা বলতে না পারা নারীকে ‘বাংলাদেশি’ বলেও তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে