অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতার ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং রাজ্যসভায় দেওয়া একটি বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানানো হয়েছে।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির ঢাকা সফরের পর আজ রাজ্যসভায় এই বিষয়ে কথা বলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং।
সিং আরও বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন নিয়মিত বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে যোগাযোগ রাখছে।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, সম্প্রতি দুর্গাপূজা চলাকালীন ঢাকার তাঁতীবাজারে একটি পূজামণ্ডপে হামলা এবং সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় বাংলাদেশের সরকার বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে সেনাবাহিনী ও বর্ডার গার্ড মোতায়েন করে।
তিনি আরও বলেন, ‘হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের সরকারকে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে ভারত।’
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগ ও আগস্টের আন্দোলনের পর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়।
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসার পর সম্পর্ক জটিল হয়ে ওঠে। সম্প্রতি হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের ঘটনায় এই উত্তেজনা আরও বেড়েছে।
ভারত আশা করে, বাংলাদেশের সরকার হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুর সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। তবে এই ঘটনাগুলোর পর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক কীভাবে প্রভাবিত হবে, তা সময়ই বলে দেবে।
বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতার ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং রাজ্যসভায় দেওয়া একটি বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানানো হয়েছে।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির ঢাকা সফরের পর আজ রাজ্যসভায় এই বিষয়ে কথা বলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং।
সিং আরও বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন নিয়মিত বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে যোগাযোগ রাখছে।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, সম্প্রতি দুর্গাপূজা চলাকালীন ঢাকার তাঁতীবাজারে একটি পূজামণ্ডপে হামলা এবং সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় বাংলাদেশের সরকার বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে সেনাবাহিনী ও বর্ডার গার্ড মোতায়েন করে।
তিনি আরও বলেন, ‘হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের সরকারকে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে ভারত।’
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগ ও আগস্টের আন্দোলনের পর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়।
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসার পর সম্পর্ক জটিল হয়ে ওঠে। সম্প্রতি হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের ঘটনায় এই উত্তেজনা আরও বেড়েছে।
ভারত আশা করে, বাংলাদেশের সরকার হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুর সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। তবে এই ঘটনাগুলোর পর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক কীভাবে প্রভাবিত হবে, তা সময়ই বলে দেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
৩০ মিনিট আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
১ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
১ ঘণ্টা আগে