অনলাইন ডেস্ক
ভারতে বিবিসির দিল্লি ও মুম্বাই কার্যালয়ে আয়কর বিভাগের তদন্ত-তল্লাশি তিন দিনের মাথায় শেষ হয়েছে। গত মঙ্গলবার বেলা ১১টায় আয়কর বিভাগ এ অভিযান শুরু করে। প্রায় ৬০ ঘণ্টা পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তা শেষ হয়। এ সময় বিবিসির কর্মীদের দীর্ঘ প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। অনেক কর্মীকে রাতভর বিবিসির কার্যালয়ে ‘আটকে’ রাখা হয়। তবে অভিযান শেষ হওয়ার বিষয়ে ভারতের আয়কর বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিবিসি বলছে, তারা কর্তৃপক্ষকে তল্লাশির কাজে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। তাদের বিশ্বাস, সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে। একই সঙ্গে কোনো রকমের ভয়ভীতি ছাড়াই তারা প্রতিবেদন প্রকাশ করে যাওয়ার কথা ঘোষণা দিয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র প্রচারের এক সপ্তাহের মাথায় এ অভিযান চালিয়েছে ভারত।
তবে এই তল্লাশিকে ‘সমীক্ষা’ বলছে ভারত সরকার। সমীক্ষায় কী পাওয়া গেল, কী জানা গেল, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি এখনো পাওয়া যায়নি। ভারতের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার এ বিষয়ে জানানো হতে পারে।
‘সমীক্ষা’ দীর্ঘ সময় ধরে চলতে পারে বুঝে বিবিসি কর্তৃপক্ষ বুধবার সব কর্মীকে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছিল। সেই সঙ্গে বলেছিল, প্রত্যেকে যেন সহযোগিতা করেন।
বিবিসি তাদের কর্মচারীদের একটি ই-মেল করে সম্প্রচার বিভাগ ছাড়া সবাইকে বাড়ি থেকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে।
ই-মেল বার্তায় বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত আয়ের বিষয়ে প্রশ্ন করলে তাঁরা উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন। কিন্তু তাঁদের বেতন সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। কর কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস এ বিষয়ে বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বজুড়ে মুক্ত গণমাধ্যমের গুরুত্বকে সমর্থন করি। আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতার গুরুত্বকে মানবাধিকার হিসেবে তুলে ধরেছি, যা বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে অবদান রাখে। এটি একটি দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এটা ভারতের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করেছে।’
যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গায় নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা নিয়ে ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোশ্চেন’ নামে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করে ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশন (বিবিসি)। গত ১৭ জানুয়ারি দুই পর্বের তথ্যচিত্রটির প্রথম পর্ব লন্ডনে প্রকাশ করে বিবিসি। এরপর ২৪ জানুয়ারি দেখানো হয় দ্বিতীয় পর্ব।
‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোশ্চেন’ তথ্যচিত্রের প্রথম পর্ব প্রকাশের পর ২১ জানুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের অধীনে জরুরি ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকার এই তথ্যচিত্রের ভিডিও লিংক ব্লক করার জন্য ইউটিউব ও টুইটারকে নির্দেশ দেয়।
এরপর গোটা ভারত উত্তাল হয়ে ওঠে। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে প্রদর্শিত হতে থাকে তথ্যচিত্রটি। এর প্রদর্শনী বন্ধ করতে পুলিশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চড়াও হয়। আটক করে অনেক শিক্ষার্থীকে।
ভারতে বিবিসির দিল্লি ও মুম্বাই কার্যালয়ে আয়কর বিভাগের তদন্ত-তল্লাশি তিন দিনের মাথায় শেষ হয়েছে। গত মঙ্গলবার বেলা ১১টায় আয়কর বিভাগ এ অভিযান শুরু করে। প্রায় ৬০ ঘণ্টা পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তা শেষ হয়। এ সময় বিবিসির কর্মীদের দীর্ঘ প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। অনেক কর্মীকে রাতভর বিবিসির কার্যালয়ে ‘আটকে’ রাখা হয়। তবে অভিযান শেষ হওয়ার বিষয়ে ভারতের আয়কর বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিবিসি বলছে, তারা কর্তৃপক্ষকে তল্লাশির কাজে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। তাদের বিশ্বাস, সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে। একই সঙ্গে কোনো রকমের ভয়ভীতি ছাড়াই তারা প্রতিবেদন প্রকাশ করে যাওয়ার কথা ঘোষণা দিয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র প্রচারের এক সপ্তাহের মাথায় এ অভিযান চালিয়েছে ভারত।
তবে এই তল্লাশিকে ‘সমীক্ষা’ বলছে ভারত সরকার। সমীক্ষায় কী পাওয়া গেল, কী জানা গেল, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি এখনো পাওয়া যায়নি। ভারতের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার এ বিষয়ে জানানো হতে পারে।
‘সমীক্ষা’ দীর্ঘ সময় ধরে চলতে পারে বুঝে বিবিসি কর্তৃপক্ষ বুধবার সব কর্মীকে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছিল। সেই সঙ্গে বলেছিল, প্রত্যেকে যেন সহযোগিতা করেন।
বিবিসি তাদের কর্মচারীদের একটি ই-মেল করে সম্প্রচার বিভাগ ছাড়া সবাইকে বাড়ি থেকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে।
ই-মেল বার্তায় বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত আয়ের বিষয়ে প্রশ্ন করলে তাঁরা উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন। কিন্তু তাঁদের বেতন সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। কর কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস এ বিষয়ে বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বজুড়ে মুক্ত গণমাধ্যমের গুরুত্বকে সমর্থন করি। আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতার গুরুত্বকে মানবাধিকার হিসেবে তুলে ধরেছি, যা বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে অবদান রাখে। এটি একটি দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এটা ভারতের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করেছে।’
যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গায় নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা নিয়ে ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোশ্চেন’ নামে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করে ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশন (বিবিসি)। গত ১৭ জানুয়ারি দুই পর্বের তথ্যচিত্রটির প্রথম পর্ব লন্ডনে প্রকাশ করে বিবিসি। এরপর ২৪ জানুয়ারি দেখানো হয় দ্বিতীয় পর্ব।
‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোশ্চেন’ তথ্যচিত্রের প্রথম পর্ব প্রকাশের পর ২১ জানুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের অধীনে জরুরি ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকার এই তথ্যচিত্রের ভিডিও লিংক ব্লক করার জন্য ইউটিউব ও টুইটারকে নির্দেশ দেয়।
এরপর গোটা ভারত উত্তাল হয়ে ওঠে। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে প্রদর্শিত হতে থাকে তথ্যচিত্রটি। এর প্রদর্শনী বন্ধ করতে পুলিশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চড়াও হয়। আটক করে অনেক শিক্ষার্থীকে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৮ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে