কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ফের আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমে নিজেদের শক্তি বাড়াতে মরিয়া বামেরা। তাই তরুণ প্রজন্মকে সামনে নিয়ে এসে আন্দোলন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বামপন্থী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সিপিএম ও তাঁদের ছাত্র-যুব সংগঠন।
বাম নেতাদের মতে, বিভিন্ন দুর্নীতিতে জর্জরিত শাসকদল তৃণমূল এবং রাজ্যের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী মানুষ বিজেপিকেও চায় না। তাই আসন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকেই বামেদের ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এমনটি রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরাও বলতে শুরু করেছেন।
এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের পর আগামী ২০ সেপ্টেম্বর কলকাতার ধর্মতলায় যুব সমাবেশের ডাক দিয়েছে বামপন্থী ছাত্র-যুব সংগঠনগুলো। সেখানে তরুণ প্রজন্মের মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়সহ যুব নেতৃত্বের পাশাপাশি সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমও থাকবেন বক্তা হিসেবে।
দলকে চাঙা করতে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার সিপিএমের দু’দিনের রাজ্য কমিটির বৈঠক বসছে কলকাতায়। জানা গিয়েছে, সেখানেই ঠিক হবে আন্দোলনের মাধ্যমে কীভাবে ফের নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করা যায়। তবে বামেরা যে শাসক দল তৃণমূল এবং বিজেপির বিরুদ্ধে নিজেদের আক্রমণ তীব্র করবে সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। এ ক্ষেত্রে তাঁদের বড় হাতিয়ার তৃণমূল নেতাদের দুর্নীতি। তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত আরও তীব্র করার দাবি তুলছেন তাঁরা। সেই সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। নিজেদের স্বচ্ছ ভাবমূর্তির বিপরীতে বাম-বিরোধীদের দুর্নীতিকে মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার কৌশল নিয়েছেন তাঁরা।
সেলিমের কথায়, ‘দুর্নীতির তদন্ত ঠিকমতো করতে হবে। কোনো সেটিং চলবে না। চুনো-পুঁটিদের পাশাপাশি বড় মাথাদের (ইঙ্গিত মমতা ব্যানার্জি ও তাঁর ভাইপো অভিষেকের দিকে) তদন্তের আওতায় আনতে হবে। নারদ-কাণ্ডের তদন্তে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও ডাকতে হবে।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, জেলবন্দী রাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও তৃণমূল নেতা পার্থ চ্যাটার্জি এবং তার বান্ধবীর হেফাজত থেকে কোটি কোটি নগদ অর্থ উদ্ধারের পর বেশ বেকায়দায় মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল। অনুব্রত মন্ডল ও অন্যদের বিরুদ্ধেও দুর্নীতি প্রকাশ্যে চলে আসায় বামেদের সামনে সুযোগ এসেছে রাজ্য রাজনীতিতে নিজেদের প্রভাব বৃদ্ধির। এখন দেখার তাঁরা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারে কিনা।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ফের আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমে নিজেদের শক্তি বাড়াতে মরিয়া বামেরা। তাই তরুণ প্রজন্মকে সামনে নিয়ে এসে আন্দোলন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বামপন্থী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সিপিএম ও তাঁদের ছাত্র-যুব সংগঠন।
বাম নেতাদের মতে, বিভিন্ন দুর্নীতিতে জর্জরিত শাসকদল তৃণমূল এবং রাজ্যের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী মানুষ বিজেপিকেও চায় না। তাই আসন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকেই বামেদের ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এমনটি রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরাও বলতে শুরু করেছেন।
এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের পর আগামী ২০ সেপ্টেম্বর কলকাতার ধর্মতলায় যুব সমাবেশের ডাক দিয়েছে বামপন্থী ছাত্র-যুব সংগঠনগুলো। সেখানে তরুণ প্রজন্মের মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়সহ যুব নেতৃত্বের পাশাপাশি সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমও থাকবেন বক্তা হিসেবে।
দলকে চাঙা করতে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার সিপিএমের দু’দিনের রাজ্য কমিটির বৈঠক বসছে কলকাতায়। জানা গিয়েছে, সেখানেই ঠিক হবে আন্দোলনের মাধ্যমে কীভাবে ফের নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করা যায়। তবে বামেরা যে শাসক দল তৃণমূল এবং বিজেপির বিরুদ্ধে নিজেদের আক্রমণ তীব্র করবে সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। এ ক্ষেত্রে তাঁদের বড় হাতিয়ার তৃণমূল নেতাদের দুর্নীতি। তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত আরও তীব্র করার দাবি তুলছেন তাঁরা। সেই সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। নিজেদের স্বচ্ছ ভাবমূর্তির বিপরীতে বাম-বিরোধীদের দুর্নীতিকে মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার কৌশল নিয়েছেন তাঁরা।
সেলিমের কথায়, ‘দুর্নীতির তদন্ত ঠিকমতো করতে হবে। কোনো সেটিং চলবে না। চুনো-পুঁটিদের পাশাপাশি বড় মাথাদের (ইঙ্গিত মমতা ব্যানার্জি ও তাঁর ভাইপো অভিষেকের দিকে) তদন্তের আওতায় আনতে হবে। নারদ-কাণ্ডের তদন্তে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও ডাকতে হবে।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, জেলবন্দী রাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও তৃণমূল নেতা পার্থ চ্যাটার্জি এবং তার বান্ধবীর হেফাজত থেকে কোটি কোটি নগদ অর্থ উদ্ধারের পর বেশ বেকায়দায় মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল। অনুব্রত মন্ডল ও অন্যদের বিরুদ্ধেও দুর্নীতি প্রকাশ্যে চলে আসায় বামেদের সামনে সুযোগ এসেছে রাজ্য রাজনীতিতে নিজেদের প্রভাব বৃদ্ধির। এখন দেখার তাঁরা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারে কিনা।
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিম বেলুচিস্তানে রেলপথে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ট্রেনে হামলা চালিয়েছিল বিদ্রোহীরা। এই হামলার দায় স্বীকার করা বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) ট্রেন ছিনতাইয়ের দৃশ্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।
৩৮ মিনিট আগেপাকিস্তানে গতকাল মঙ্গলবার বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা একটি ট্রেন ছিনতাই করে প্রায় ৫০০ যাত্রীকে জিম্মি করে। পরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। এই সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেলুচিস্তানে স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তানের বোলান জেলার কাছে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন জিম্মি করে স্থানীয় বিদ্রোহীরা। প্রায় সাড়ে ৪০০ যাত্রীবাহী জাফর এক্সপ্রেস থেকে এখন পর্যন্ত ১৯০ জনকে উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উদ্ধার অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ৩০ বিদ্রোহী...
১ ঘণ্টা আগেমর্মান্তিক এই ঘটনায় নেপাল সরকারের অবস্থান ছিল অমানবিক। হতাহতদের পরিবারকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। তাদের যুক্তি ছিল—দর্শকেরা নিজের ইচ্ছায় খেলা দেখতে গেছে। সেখানে যা ঘটেছে তাতে সরকারের কোনো হাত ছিল না। তাই, সরকার কোনো দায় নেবে না।
৩ ঘণ্টা আগে