অনলাইন ডেস্ক
ভারতের চলমান পার্লামেন্টের সর্বশেষ অধিবেশন ছিল গতকাল। আগামী এপ্রিল-মে মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনের আগে এটিই সর্বশেষ অধিবেশন। সেই অধিবেশনে নিজের তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আশা ব্যক্ত করেছেন নরেন্দ্র মোদি। পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, তাঁর তৃতীয় মেয়াদে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর দলের আশা, আগামী লোকসভা নির্বাচনে তাঁরা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আবারও সরকার গঠন করবেন। এবং এবার সরকার গঠন করলে ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ অর্থনীতিতে পরিণত করবেন।
বিদায়ী অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবে ভাষণ দিতে গিয়ে মোদি বলেন, তাঁর সরকার দেশের বিকাশ এবং উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু বিরোধীরা নয়ছয় সংস্কৃতিকে বিশ্বাস করে এসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে নেতিবাচক অবস্থান নিচ্ছে।
মোদি নিজের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে আরও বলেন, ‘বিশ্ব ভারতের উত্থানে প্রভাবিত হয়েছে এবং সর্বশেষ জি-২০ সম্মেলন এর একটি প্রমাণ। আমরা যদি তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসি তবে ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিকে পরিণত করব। এটি মোদির গ্যারান্টি।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যখন আমরা বলি যে, আমরা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হব তখন বিরোধীরা বলে যে, এটি আপনাআপনি হয়ে যাবে। এখানে কৃতিত্ব নেওয়ার কিছু নেই। আমি আপনাদের বলতে চাই, ভারতের যুবারা কীভাবে এটি সম্ভব করছে এবং এখানে সরকারের ভূমিকা কী ছিল।’
মোদি বলেন, ‘২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মানে যখন অন্তর্বর্তী বাজেট দেওয়া হয় তখন সে সময়কার অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন—আমি তাঁকে উদ্ধৃত করছি—“আমরা এখন সামনের দিকে তাকাতে চাই এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি রূপরেখা দিতে চাই...আমাদের একটি দৃষ্টিভঙ্গি আছে যে, আগামী তিন দশকের মধ্যে ভারতের জিডিপি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পরেই তৃতীয় অবস্থানে থাকবে”।’
এ সময় মোদি তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘২০১৪ সালে তাঁরা এই কথা বলেছিল। তাদের হিসাব অনুসারে ২০৪৪ সালের মধ্যে ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি। এটাই ছিল তাদের রূপকল্প।’ তিনি আরও বলেন, তাঁর সরকার ভারতকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করতে চাচ্ছে এই বিষয়ে তো বিরোধীদের সন্তুষ্ট থাকা উচিত। কারণ তাদের সময় তো দেশ ১১ তম অর্থনীতি ছিল ভারত।
ভারতের চলমান পার্লামেন্টের সর্বশেষ অধিবেশন ছিল গতকাল। আগামী এপ্রিল-মে মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনের আগে এটিই সর্বশেষ অধিবেশন। সেই অধিবেশনে নিজের তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আশা ব্যক্ত করেছেন নরেন্দ্র মোদি। পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, তাঁর তৃতীয় মেয়াদে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর দলের আশা, আগামী লোকসভা নির্বাচনে তাঁরা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আবারও সরকার গঠন করবেন। এবং এবার সরকার গঠন করলে ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ অর্থনীতিতে পরিণত করবেন।
বিদায়ী অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবে ভাষণ দিতে গিয়ে মোদি বলেন, তাঁর সরকার দেশের বিকাশ এবং উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু বিরোধীরা নয়ছয় সংস্কৃতিকে বিশ্বাস করে এসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে নেতিবাচক অবস্থান নিচ্ছে।
মোদি নিজের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে আরও বলেন, ‘বিশ্ব ভারতের উত্থানে প্রভাবিত হয়েছে এবং সর্বশেষ জি-২০ সম্মেলন এর একটি প্রমাণ। আমরা যদি তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসি তবে ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিকে পরিণত করব। এটি মোদির গ্যারান্টি।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যখন আমরা বলি যে, আমরা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হব তখন বিরোধীরা বলে যে, এটি আপনাআপনি হয়ে যাবে। এখানে কৃতিত্ব নেওয়ার কিছু নেই। আমি আপনাদের বলতে চাই, ভারতের যুবারা কীভাবে এটি সম্ভব করছে এবং এখানে সরকারের ভূমিকা কী ছিল।’
মোদি বলেন, ‘২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মানে যখন অন্তর্বর্তী বাজেট দেওয়া হয় তখন সে সময়কার অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন—আমি তাঁকে উদ্ধৃত করছি—“আমরা এখন সামনের দিকে তাকাতে চাই এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি রূপরেখা দিতে চাই...আমাদের একটি দৃষ্টিভঙ্গি আছে যে, আগামী তিন দশকের মধ্যে ভারতের জিডিপি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পরেই তৃতীয় অবস্থানে থাকবে”।’
এ সময় মোদি তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘২০১৪ সালে তাঁরা এই কথা বলেছিল। তাদের হিসাব অনুসারে ২০৪৪ সালের মধ্যে ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি। এটাই ছিল তাদের রূপকল্প।’ তিনি আরও বলেন, তাঁর সরকার ভারতকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করতে চাচ্ছে এই বিষয়ে তো বিরোধীদের সন্তুষ্ট থাকা উচিত। কারণ তাদের সময় তো দেশ ১১ তম অর্থনীতি ছিল ভারত।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৬ ঘণ্টা আগে