অনলাইন ডেস্ক
সর্বশেষ ৩২ বছর আগে ১৯৯৩ সালে দিল্লির বিধানসভা ভোটে জয়ের মুখ দেখেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। আজ শনিবার দুপুর ১টায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির ভোট গণনা সরাসরি সম্প্রচার থেকে দেখা যায়, দিল্লির মসনদে বসার লড়াইয়ে পাল্লা ভারী বিজেপির। ৭০ আসনের মধ্যে বিজেপি ৪৮টি আসনে এগিয়ে আছে এবং আম আদমি পার্টি (আপ) এগিয়ে আছে ২২ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেসের ঝুলিতে কোনো আসনই পড়েনি।
শনিবার সকালে যখন ভোট গণনা শুরু হয়, তখন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আপের গতি ছিল দুর্দান্ত। কিছুক্ষণ পর দেখা যায়, লড়াইয়ে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে নরেন্দ্র মোদীর বিজেপি। যত বেলা গড়াতে থাকে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে ব্যবধান আরও বাড়তে থাকে।
কেজরিওয়ালের আপ ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। মাত্র ৪৯ দিন টিকে ছিল এই সরকার। পরে ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে আপ। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং আপ নেতা অতিশী অবশ্য তাঁর দলের বিজয়ে আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, ‘এটি একটি সাধারণ নির্বাচন ছিল না। ভালো ও মন্দের লড়াই এটি। কর্ম ও অপকর্মের লড়াই। আমি আশা করি, দিল্লি এবারও সেই দলের পাশে দাঁড়াবে, যাঁরা কাজ করেছে। তাঁরা আপ ও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পাশে দাঁড়াবে। বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে অরবিন্দ কেজরিওয়াল চতুর্থবারের জন্য দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হবেন।’
তবে এখন পর্যন্ত ভোট গণনায় প্রাথমিক ফলাফলে আপের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও অতিশী নিজ নিজ আসনে পিছিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোরিয়া জঙ্গপুরা আসনে হেরে গেছেন।
কেজরিওয়ালের প্রতিদ্বন্দ্বী নিউ দিল্লি বিধানসভা আসনের কংগ্রেস প্রার্থী সঞ্জীব দীক্ষিত। আপের সঙ্গে জোটের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ধারণা নেই জোটের ব্যাপারে। এটি উচ্চ কমান্ডের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। ভোট গণনার পরই তা দেখা যাবে।’
একদিকে আপ চতুর্থবারের মতো দিল্লির শাসনক্ষমতায় বসতে চাইছে, অন্যদিকে বিজেপি দিল্লিতে নতুন এক শুরুর প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে কংগ্রেস তাঁর ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই করছে। এর মধ্যে এই নির্বাচনের ফল নিয়ে চাণক্য স্ট্রাটেজিস পূর্বাভাসে বলা হয়, আপ ২৫-২৮টি আসন পাবে, বিজেপি পাবে ৩৯-৪৪টি আসন এবং কংগ্রেস ৩টি আসন পেতে পারে। আর ডি. ভি. রিসার্চ পূর্বাভাস দিয়েছিল, আপ ২৬-৩৪টি আসন পাবে, বিজেপি ৩৬-৪৪টি আসন পাবে এবং কংগ্রেস কোনো আসনই পাবে না।
গতকাল বুধবার ৭০টি আসনে ভোট হয়। এএপি ও কংগ্রেস ৭০টি করে ও বিজেপি ৬৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। ৬৯৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এই নির্বাচনে। ১৩ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রে ভোট দেন দিল্লির ১ কোটি ৫৬ লাখ ভোটার।
সর্বশেষ ৩২ বছর আগে ১৯৯৩ সালে দিল্লির বিধানসভা ভোটে জয়ের মুখ দেখেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। আজ শনিবার দুপুর ১টায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির ভোট গণনা সরাসরি সম্প্রচার থেকে দেখা যায়, দিল্লির মসনদে বসার লড়াইয়ে পাল্লা ভারী বিজেপির। ৭০ আসনের মধ্যে বিজেপি ৪৮টি আসনে এগিয়ে আছে এবং আম আদমি পার্টি (আপ) এগিয়ে আছে ২২ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেসের ঝুলিতে কোনো আসনই পড়েনি।
শনিবার সকালে যখন ভোট গণনা শুরু হয়, তখন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আপের গতি ছিল দুর্দান্ত। কিছুক্ষণ পর দেখা যায়, লড়াইয়ে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে নরেন্দ্র মোদীর বিজেপি। যত বেলা গড়াতে থাকে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে ব্যবধান আরও বাড়তে থাকে।
কেজরিওয়ালের আপ ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। মাত্র ৪৯ দিন টিকে ছিল এই সরকার। পরে ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে আপ। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং আপ নেতা অতিশী অবশ্য তাঁর দলের বিজয়ে আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, ‘এটি একটি সাধারণ নির্বাচন ছিল না। ভালো ও মন্দের লড়াই এটি। কর্ম ও অপকর্মের লড়াই। আমি আশা করি, দিল্লি এবারও সেই দলের পাশে দাঁড়াবে, যাঁরা কাজ করেছে। তাঁরা আপ ও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পাশে দাঁড়াবে। বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে অরবিন্দ কেজরিওয়াল চতুর্থবারের জন্য দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হবেন।’
তবে এখন পর্যন্ত ভোট গণনায় প্রাথমিক ফলাফলে আপের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও অতিশী নিজ নিজ আসনে পিছিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোরিয়া জঙ্গপুরা আসনে হেরে গেছেন।
কেজরিওয়ালের প্রতিদ্বন্দ্বী নিউ দিল্লি বিধানসভা আসনের কংগ্রেস প্রার্থী সঞ্জীব দীক্ষিত। আপের সঙ্গে জোটের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ধারণা নেই জোটের ব্যাপারে। এটি উচ্চ কমান্ডের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। ভোট গণনার পরই তা দেখা যাবে।’
একদিকে আপ চতুর্থবারের মতো দিল্লির শাসনক্ষমতায় বসতে চাইছে, অন্যদিকে বিজেপি দিল্লিতে নতুন এক শুরুর প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে কংগ্রেস তাঁর ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই করছে। এর মধ্যে এই নির্বাচনের ফল নিয়ে চাণক্য স্ট্রাটেজিস পূর্বাভাসে বলা হয়, আপ ২৫-২৮টি আসন পাবে, বিজেপি পাবে ৩৯-৪৪টি আসন এবং কংগ্রেস ৩টি আসন পেতে পারে। আর ডি. ভি. রিসার্চ পূর্বাভাস দিয়েছিল, আপ ২৬-৩৪টি আসন পাবে, বিজেপি ৩৬-৪৪টি আসন পাবে এবং কংগ্রেস কোনো আসনই পাবে না।
গতকাল বুধবার ৭০টি আসনে ভোট হয়। এএপি ও কংগ্রেস ৭০টি করে ও বিজেপি ৬৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। ৬৯৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এই নির্বাচনে। ১৩ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রে ভোট দেন দিল্লির ১ কোটি ৫৬ লাখ ভোটার।
প্যারিসের একটি আদালত ফ্রান্সের বিতর্কিত ডানপন্থী রাজনীতিবিদ ও ন্যাশনাল র্যালি দলের নেতা মেরিন ল পেনকে সরকারি দায়িত্ব পালনে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচীনের এক তরুণী আকাশছোঁয়া বাসা ভাড়ার কারণে বাধ্য হয়ে অফিসের টয়লেটে বসবাস করছেন। মাসে মাত্র ৫০ ইউয়ান (প্রায় ৭ মার্কিন ডলার) ভাড়ায় তিনি এই ৬ বর্গমিটারের অস্বাস্থ্যকর স্থানটিতে দিন কাটাচ্ছেন। এমনই মর্মস্পর্শী এক গল্প উঠে এসেছে হংকং ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য যুদ্ধের আবহে আঞ্চলিক বাণিজ্য প্রসারের লক্ষ্যে পাঁচ বছর পর প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক আলোচনায় বসেছে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও জাপান। গতকাল রোববার এই তিন এশীয় রপ্তানিনির্ভর দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীরা বৈঠকে বসেন। বৈঠকে তাঁরা আঞ্চলিক ও বিশ্ব বাণিজ্য প্রসারে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করতে
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দেশের সরকারের প্রধানের সঙ্গে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। এই কূটনৈতিক ফোনালাপে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে