অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা: ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের চাঞ্চল্যকর নারদ দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের দুই মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং সুব্রত মুখোপাধ্যায়। আজ সোমবার তাদের গ্রেপ্তার করেন ভারতের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই) কর্মকর্তারা। এছাড়া তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা মদন মিত্র, শোভনদেব চট্টোপাধ্যাকেও একই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এদিকে দলের প্রধান প্রধান নেতাদের গ্রেপ্তারের পরই পশ্চিমবঙ্গের সিবিআই কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মামলায় আজ চার্জশিট দেবে সিবিআই।
জানা গেছে, ফিরহাদ হাকিম পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের নগর উন্নয়ন ও পৌরসভা বিষয়ক মন্ত্রী এবং সুব্রত মুখোপাধ্যায় পঞ্চায়েতমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সকাল ১০টার দিকে কলকাতার চেতলায় ফিরহাদ হাকিমকে তার নিজ বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করেন সিবিআই কর্মকর্তারা।
সিবিআই কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া সবাই সম্প্রতি বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ীও হয়েছেন।
সিবিআই কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ফিরহাদ বলেন, ‘নারদ মামলায় আমাকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। বিনা নোটিশে আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রেপ্তার হওয়াদের মধ্যে চার জনই গতবার মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। জানা গেছে, ২০১৪ সালে একজন সাংবাদিক ব্যবসায়ী সেজে কলকাতায় আসেন। ওই সাংবাদিক তৃণমূল কংগ্রেসের সাত সংসদ সদস্য, চার মন্ত্রী, একজন এমএলএ এবং একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে ঘুষ দেন। ২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভিডিও ফুটেজ ফাঁস করে দিল্লির নারদ নিউজ ডটকম নামের একটি ওয়েব পোর্টাল।
এই স্টিং অপারেশনে যাদের বিরুদ্ধে অর্থ গ্রহণের অভিযোগ এসেছিল, তারা হলেন মুকুল রায় (সাবেক রেলমন্ত্রী- ২০ লাখ রুপি), সুব্রত মুখোপাধ্যায় (পঞ্চায়েতমন্ত্রী- ৫ লাখ রুপি), সুলতান আহমেদ (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), সৌগত রায় (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), শুভেন্দু অধিকারী (তৎকালীন তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), কাকলী ঘোষ দস্তিদার (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় (কলকাতার মেয়র- ৪ লাখ রুপি), মদন মিত্র (সাবেক পরিবহনমন্ত্রী- ৫ লাখ রুপু), ইকবাল আহমেদ (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), ফিরহাদ হাকিম (পৌর ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী- ৫ লাখ রুপি) এবং মহম্মদ আহমেদ মির্জা (জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা- ৫ লাখ রুপি)।
নিউজ পোর্টালটি দাবি করে, তাদের হাতে রয়েছে এ সংক্রান্ত ৫২ ঘণ্টার ফুটেজ। পরে সেই ভিডিওটি কলকাতার রাজ্য বিজেপির কার্যালয়ে ফাঁস করা হয়।
নারদকাণ্ডে অভিযুক্তদের মধ্যে দু’জন—মুকুল রায় ও শুভেন্দু অধিকারী বর্তমানে বিজেপির ‘হেভিওয়েট’ নেতা। মুকুল রায় বর্তমানে সর্বভারতীয় বিজেপির সহসভাপতি এবং শুভেন্দু অধিকারী পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা।
কলকাতা: ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের চাঞ্চল্যকর নারদ দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের দুই মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং সুব্রত মুখোপাধ্যায়। আজ সোমবার তাদের গ্রেপ্তার করেন ভারতের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই) কর্মকর্তারা। এছাড়া তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা মদন মিত্র, শোভনদেব চট্টোপাধ্যাকেও একই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এদিকে দলের প্রধান প্রধান নেতাদের গ্রেপ্তারের পরই পশ্চিমবঙ্গের সিবিআই কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মামলায় আজ চার্জশিট দেবে সিবিআই।
জানা গেছে, ফিরহাদ হাকিম পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের নগর উন্নয়ন ও পৌরসভা বিষয়ক মন্ত্রী এবং সুব্রত মুখোপাধ্যায় পঞ্চায়েতমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সকাল ১০টার দিকে কলকাতার চেতলায় ফিরহাদ হাকিমকে তার নিজ বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করেন সিবিআই কর্মকর্তারা।
সিবিআই কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া সবাই সম্প্রতি বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ীও হয়েছেন।
সিবিআই কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ফিরহাদ বলেন, ‘নারদ মামলায় আমাকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। বিনা নোটিশে আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রেপ্তার হওয়াদের মধ্যে চার জনই গতবার মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। জানা গেছে, ২০১৪ সালে একজন সাংবাদিক ব্যবসায়ী সেজে কলকাতায় আসেন। ওই সাংবাদিক তৃণমূল কংগ্রেসের সাত সংসদ সদস্য, চার মন্ত্রী, একজন এমএলএ এবং একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে ঘুষ দেন। ২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভিডিও ফুটেজ ফাঁস করে দিল্লির নারদ নিউজ ডটকম নামের একটি ওয়েব পোর্টাল।
এই স্টিং অপারেশনে যাদের বিরুদ্ধে অর্থ গ্রহণের অভিযোগ এসেছিল, তারা হলেন মুকুল রায় (সাবেক রেলমন্ত্রী- ২০ লাখ রুপি), সুব্রত মুখোপাধ্যায় (পঞ্চায়েতমন্ত্রী- ৫ লাখ রুপি), সুলতান আহমেদ (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), সৌগত রায় (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), শুভেন্দু অধিকারী (তৎকালীন তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), কাকলী ঘোষ দস্তিদার (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় (কলকাতার মেয়র- ৪ লাখ রুপি), মদন মিত্র (সাবেক পরিবহনমন্ত্রী- ৫ লাখ রুপু), ইকবাল আহমেদ (তৃণমূল সাংসদ- ৫ লাখ রুপি), ফিরহাদ হাকিম (পৌর ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী- ৫ লাখ রুপি) এবং মহম্মদ আহমেদ মির্জা (জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা- ৫ লাখ রুপি)।
নিউজ পোর্টালটি দাবি করে, তাদের হাতে রয়েছে এ সংক্রান্ত ৫২ ঘণ্টার ফুটেজ। পরে সেই ভিডিওটি কলকাতার রাজ্য বিজেপির কার্যালয়ে ফাঁস করা হয়।
নারদকাণ্ডে অভিযুক্তদের মধ্যে দু’জন—মুকুল রায় ও শুভেন্দু অধিকারী বর্তমানে বিজেপির ‘হেভিওয়েট’ নেতা। মুকুল রায় বর্তমানে সর্বভারতীয় বিজেপির সহসভাপতি এবং শুভেন্দু অধিকারী পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৯ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
১০ ঘণ্টা আগে