অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। গলার ডান পাশে একটি ত্রিশূল বিঁধেছিল তাঁর। কিন্তু নিজের এলাকায় উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা না থাকায় ভাস্কর রাম নামে ওই যুবক ৬৫ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে কলকাতায় পৌঁছান জরুরি অপারেশনের জন্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এমনই তথ্য জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ছবিতে দেখা যায়, ত্রিশূলবিদ্ধ অবস্থায়ও ভাস্কর রাম যথেষ্ট স্বাভাবিক। তাঁর চেহারায় ব্যথার কোনো অভিব্যক্তি নেই। ছবি থেকে আরও দেখা যায়, ভাস্করের গলার ডান পাশে একটি ত্রিশূল প্রবেশ করেছে এবং সেটি বাম পাশ দিয়ে বেরও হয়ে গেছে অনেকটা। এই অবস্থায় ভাস্কর রাম কল্যাণী থেকে কলকাতার এনআরএস মেডিকেল কলেজে পৌঁছান। সেখানেই করা হয় তাঁর অপারেশন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাম ভাস্কর নামের ওই যুবক ২৮ নভেম্বর ভোরে রক্তাক্ত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে পৌঁছান। রামকে সেই অবস্থায় দেখে চিকিৎসকেরা হতবাক হয়ে পড়েন। এর আগে ভাস্করকে এই অবস্থায় দেখে তাঁর বোন জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন।
যদিও চিকিৎসকেরা ভাস্কর রামের বেঁচে থাকা নিয়ে সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু অপারেশনের পর তাঁর কেসটিই এখন চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি বিস্ময় হয়ে উঠেছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, ত্রিশূলটি ভাস্কর রামের কোনো শিরা বা ধমনির ক্ষতি করেনি। অভ্যন্তরীণভাবেও বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি। ত্রিশূল অপসারণে রাজ্য সরকার পরিচালিত কলকাতা হাসপাতালের চিকিৎসকেরা একটি জটিল অস্ত্রোপচার করেন। অপারেশনটির নেতৃত্বে ছিলেন হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক এবং নাক-কান-গলা (ইএনটি) বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. প্রণবাশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ভাস্কর রাম ব্যথার কোনো অভিযোগও করেননি এবং অপারেশনের আগে অবিশ্বাস্যভাবে শান্ত ছিলেন তিনি। এমনকি এত দীর্ঘ পথ ভ্রমণ করার পরও। ভাস্কর কীভাবে আহত হয়েছেন তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন এবং চিকিৎসকদের মতে, তিনি শিগগিরই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন।
উল্লেখ্য, দেড় শ বছরের পুরোনো ত্রিশূলটি ভাস্কর রামের বাড়ির মন্দিরের বেদিতে রাখা হয়েছিল এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে, ভাস্কর রামের পরিবার প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ঐতিহাসিক বস্তুটির পূজা করে আসছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। গলার ডান পাশে একটি ত্রিশূল বিঁধেছিল তাঁর। কিন্তু নিজের এলাকায় উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা না থাকায় ভাস্কর রাম নামে ওই যুবক ৬৫ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে কলকাতায় পৌঁছান জরুরি অপারেশনের জন্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এমনই তথ্য জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ছবিতে দেখা যায়, ত্রিশূলবিদ্ধ অবস্থায়ও ভাস্কর রাম যথেষ্ট স্বাভাবিক। তাঁর চেহারায় ব্যথার কোনো অভিব্যক্তি নেই। ছবি থেকে আরও দেখা যায়, ভাস্করের গলার ডান পাশে একটি ত্রিশূল প্রবেশ করেছে এবং সেটি বাম পাশ দিয়ে বেরও হয়ে গেছে অনেকটা। এই অবস্থায় ভাস্কর রাম কল্যাণী থেকে কলকাতার এনআরএস মেডিকেল কলেজে পৌঁছান। সেখানেই করা হয় তাঁর অপারেশন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাম ভাস্কর নামের ওই যুবক ২৮ নভেম্বর ভোরে রক্তাক্ত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে পৌঁছান। রামকে সেই অবস্থায় দেখে চিকিৎসকেরা হতবাক হয়ে পড়েন। এর আগে ভাস্করকে এই অবস্থায় দেখে তাঁর বোন জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন।
যদিও চিকিৎসকেরা ভাস্কর রামের বেঁচে থাকা নিয়ে সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু অপারেশনের পর তাঁর কেসটিই এখন চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি বিস্ময় হয়ে উঠেছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, ত্রিশূলটি ভাস্কর রামের কোনো শিরা বা ধমনির ক্ষতি করেনি। অভ্যন্তরীণভাবেও বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি। ত্রিশূল অপসারণে রাজ্য সরকার পরিচালিত কলকাতা হাসপাতালের চিকিৎসকেরা একটি জটিল অস্ত্রোপচার করেন। অপারেশনটির নেতৃত্বে ছিলেন হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক এবং নাক-কান-গলা (ইএনটি) বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. প্রণবাশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ভাস্কর রাম ব্যথার কোনো অভিযোগও করেননি এবং অপারেশনের আগে অবিশ্বাস্যভাবে শান্ত ছিলেন তিনি। এমনকি এত দীর্ঘ পথ ভ্রমণ করার পরও। ভাস্কর কীভাবে আহত হয়েছেন তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন এবং চিকিৎসকদের মতে, তিনি শিগগিরই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন।
উল্লেখ্য, দেড় শ বছরের পুরোনো ত্রিশূলটি ভাস্কর রামের বাড়ির মন্দিরের বেদিতে রাখা হয়েছিল এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে, ভাস্কর রামের পরিবার প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ঐতিহাসিক বস্তুটির পূজা করে আসছে।
ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর ইযেহ-তে গত শনিবার নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের মুখে আত্মহত্যা করেছেন এক প্রতিবাদকারী। ইরান ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, অভিযানের মুহূর্তে ইনস্টাগ্রাম লাইভে সঙ্গে থাকা একটি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে নিজের শরীরে গুলি করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি, স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী অস্ত্র রপ্তানির ৪৩ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের; যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ ফ্রান্সের তুলনায় চার গুণ বেশি। আগের পাঁচ বছরে (২০১৫-১৯) এই হার ছিল ৩
৭ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় কানাডার অন্টারিও রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডগ ফোর্ড ঘোষণা করেছেন—আজ সোমবার থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা বিদ্যুতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বৃদ্ধি কার্যকর হবে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রিন্স রবার্ট গত ৭ মার্চ এক বিবৃতিতে ছেলের মৃত্যুর খবরটি জানান। বিবৃতিটি ‘পোলগ ফাউন্ডেশন’-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। সদ্য প্রয়াত রাজপুত্র ফ্রেডেরিকই ২০২২ সালে এই ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মৃত্যুর আগে তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে একজন সৃজনশীল পরিচালক হিসেবে কাজ করছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে