অনলাইন ডেস্ক
বিজেপিবিরোধী দলগুলো মিলে গত বছর গঠন করেছিল ‘ইন্ডিয়া—আইএনডিআইএ’ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স জোট। মাত্র দুই দিন আগেই এই জোটের সঙ্গে লোকসভা নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই না করার ঘোষণা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার তাঁদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে জোটই ছেড়ে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন বলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিতীশ কুমার কেবল ইন্ডিয়া জোটই ছাড়বেন না, এমনকি তিনি ক্ষমতাসীন বিজেপির সঙ্গেও জোট বাঁধতে পারেন। এমনটা হলে সেটি হবে কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটের জন্য অনেক বড় একটি ধাক্কা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বিজেপির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিহারের বেত্তিয়া থেকে রাজনৈতিক শোভাযাত্রা শুরু করতে পারেন। সেখানে মোদির পাশে নিতীশকেও দেখা যেতে পারে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে দলের সব বিধায়ককে পাটনায় ডেকে পাঠিয়েছেন নিতীশ।
নিতীশ কুমারের দল জনতা দলে (ইউনাইটেড) বিষয়টি নিয়ে দুটি ভাগ আছে। এক ভাগের মত, বিধানসভা ভেঙে দিয়ে লোকসভা নির্বাচনের সমান্তরালে নির্বাচন করে নতুন সরকার গঠন করা। তবে অপর একটি অংশের মত হলো, এখনই লোকসভা ভেঙে না দিয়ে শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করা। ফলে এখন যদি লালু প্রাসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে ‘মহাগাঠবন্ধন’ ভেঙে দিয়ে বিজেপির কোলে উঠে পড়েন নিতীশ, তাতেও সরকার গঠনে খুব একটা ঝামেলা হবে না তাঁর।
কারণ ২৪৩ আসনের বিহার বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ১২২টি আসন। এর মধ্যে নিতীশের জোটসঙ্গী লালু প্রাসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের আছে ৭৯ আসন। বিপরীতে নিতীশ কুমারের আছে মাত্র ৪৫টি আসন। বর্তমানের বিরোধী দল বিজেপির আছে ৮২টি আসন। তাই নিতীশ কুমারের জন্য শিবির বদল করলেও সরকার গঠন করা নিয়ে খুব বেশি ঝামেলা হওয়ার কথা নয়।
সূত্র আরও জানিয়েছে, তবে রাজ্য বিজেপির নেতারা নিতীশ কুমারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হওয়ার ব্যাপারে এখনো সন্দিহান। কিন্তু সম্ভবত কেন্দ্র এরই মধ্যে নিতীশ কুমারের সঙ্গে জোট বাঁধার ব্যাপারে মনস্থির করে ফেলেছে। এরই মধ্যে কেন্দ্র বিজেপি বিহারের বিজেপির নেতা-কর্মীদের নিতীশ কুমারের বিরুদ্ধে নেতিবাচক কথা না বলার নির্দেশ দিয়েছে।
বিহার বিজেপির প্রধান সম্রাট চৌধুরীকে দিল্লিতে ডেকে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে তিনি বিহারের জ্যেষ্ঠ নেতা সুশীল মোদি, বিজেপির প্রধান জেপি নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপির প্রধান কৌশলবিদ অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করতে পারেন। সেখানেও নিতীশ কুমারের বিষয়টি আলোচিত হতে পারে বলেই অনুমান করছে সূত্রটি।
এবার যদি নিতীশ কুমার ফের জোট বদল করেন, এটি হবে তাঁর পঞ্চম দফা জোট বদল। ২০১৩ সালের পর থেকে তিনি এরই মধ্যে একবার বিজেপি, একবার মহাগাঠবন্ধন এবং একবার ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন, কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, বারবার জোট বদল করলেও আসনের দিক থেকে তুলনামূলক সংখ্যালঘু হয়েই তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
বিজেপিবিরোধী দলগুলো মিলে গত বছর গঠন করেছিল ‘ইন্ডিয়া—আইএনডিআইএ’ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স জোট। মাত্র দুই দিন আগেই এই জোটের সঙ্গে লোকসভা নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই না করার ঘোষণা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার তাঁদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে জোটই ছেড়ে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন বলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিতীশ কুমার কেবল ইন্ডিয়া জোটই ছাড়বেন না, এমনকি তিনি ক্ষমতাসীন বিজেপির সঙ্গেও জোট বাঁধতে পারেন। এমনটা হলে সেটি হবে কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটের জন্য অনেক বড় একটি ধাক্কা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বিজেপির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিহারের বেত্তিয়া থেকে রাজনৈতিক শোভাযাত্রা শুরু করতে পারেন। সেখানে মোদির পাশে নিতীশকেও দেখা যেতে পারে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে দলের সব বিধায়ককে পাটনায় ডেকে পাঠিয়েছেন নিতীশ।
নিতীশ কুমারের দল জনতা দলে (ইউনাইটেড) বিষয়টি নিয়ে দুটি ভাগ আছে। এক ভাগের মত, বিধানসভা ভেঙে দিয়ে লোকসভা নির্বাচনের সমান্তরালে নির্বাচন করে নতুন সরকার গঠন করা। তবে অপর একটি অংশের মত হলো, এখনই লোকসভা ভেঙে না দিয়ে শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করা। ফলে এখন যদি লালু প্রাসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে ‘মহাগাঠবন্ধন’ ভেঙে দিয়ে বিজেপির কোলে উঠে পড়েন নিতীশ, তাতেও সরকার গঠনে খুব একটা ঝামেলা হবে না তাঁর।
কারণ ২৪৩ আসনের বিহার বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ১২২টি আসন। এর মধ্যে নিতীশের জোটসঙ্গী লালু প্রাসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের আছে ৭৯ আসন। বিপরীতে নিতীশ কুমারের আছে মাত্র ৪৫টি আসন। বর্তমানের বিরোধী দল বিজেপির আছে ৮২টি আসন। তাই নিতীশ কুমারের জন্য শিবির বদল করলেও সরকার গঠন করা নিয়ে খুব বেশি ঝামেলা হওয়ার কথা নয়।
সূত্র আরও জানিয়েছে, তবে রাজ্য বিজেপির নেতারা নিতীশ কুমারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হওয়ার ব্যাপারে এখনো সন্দিহান। কিন্তু সম্ভবত কেন্দ্র এরই মধ্যে নিতীশ কুমারের সঙ্গে জোট বাঁধার ব্যাপারে মনস্থির করে ফেলেছে। এরই মধ্যে কেন্দ্র বিজেপি বিহারের বিজেপির নেতা-কর্মীদের নিতীশ কুমারের বিরুদ্ধে নেতিবাচক কথা না বলার নির্দেশ দিয়েছে।
বিহার বিজেপির প্রধান সম্রাট চৌধুরীকে দিল্লিতে ডেকে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে তিনি বিহারের জ্যেষ্ঠ নেতা সুশীল মোদি, বিজেপির প্রধান জেপি নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপির প্রধান কৌশলবিদ অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করতে পারেন। সেখানেও নিতীশ কুমারের বিষয়টি আলোচিত হতে পারে বলেই অনুমান করছে সূত্রটি।
এবার যদি নিতীশ কুমার ফের জোট বদল করেন, এটি হবে তাঁর পঞ্চম দফা জোট বদল। ২০১৩ সালের পর থেকে তিনি এরই মধ্যে একবার বিজেপি, একবার মহাগাঠবন্ধন এবং একবার ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন, কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, বারবার জোট বদল করলেও আসনের দিক থেকে তুলনামূলক সংখ্যালঘু হয়েই তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
কংগ্রেস ভবনের সব শৌচাগার, পোশাক পরিবর্তনের কক্ষ, লকার রুমগুলো নারী–পুরুষ অনুযায়ী ভাগ করা আছে। নারীদের জন্য নির্ধারিত পরিসরে শুধু নারীদের অধিকার থাকা উচিত বলেও মন্তব্য করেন লুইজিয়ানার এই রিপাবলিকান প্রতিনিধি।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
১৪ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১৪ ঘণ্টা আগে