অনলাইন ডেস্ক
ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে পাতওয়ারি নিয়োগ পরীক্ষায় (রাজস্ব বিভাগের কর্মচারী) ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দুর্নীতির মাত্রা এতটাই বেশি যে, পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকার করা অনেকেই নিজের সাবজেক্টের নামই বলতে পারেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের ২৬ জুলাই পাতওয়ারি নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যপ্রদেশের এমপ্লয়ি সিলেকশন বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় গত মে এবং জুন মাসে। তখন পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। কিন্তু যখন জানা গেল যে, পরীক্ষায় প্রথম ১০ জনই এক বিজেপি বিধায়কের মালিকানাধীন কলেজে স্থাপিত কেন্দ্র থেকে পাশ করেছেন; তখন থেকেই বাঁধে গোল।
পাতওয়ারি পরীক্ষায় সব মিলিয়ে ৯ লাখ ৮০ হাজার পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাদের মধ্যে মাত্র ৯ হাজার জন মেধা তালিকায় স্থান করে নেন। তালিকায় স্থান করে নেওয়াদের মধ্যে পুনম রাজওয়াত অন্যতম। শীর্ষ ১০ জনের মধ্যে তার অবস্থান তৃতীয়।
মেধা তালিকায় তৃতীয় অথচ, তিনি পরীক্ষায় আসা কোনো প্রশ্নের উত্তর তো দিতে পারলেনই না এমনকি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসা মোট আটটি সাবজেক্টের একটিরও নাম ঠিকমতো বলতে পারলেন না। তবে পুনম বলছেন তিনি, পরিশ্রম করেই সফল হয়েছেন।
পুনম জানান, পরীক্ষার ফলাফল জানার পর তিনি খুবই খুশি হয়েছিলেন কিন্তু পরীক্ষায় দুর্নীতি হয়েছে জানার পর তিনি এবং তার পরিবার অনেকটাই অবাক হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আমার মতো করে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু লোকজন এখন প্রশ্ন তুলছে এবং দুর্নীতি হয়েছে বলে জানাচ্ছে। বিষয়টি আমাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দিয়েছে।’
পুনম জানান, তিনি দীর্ঘ তিন বছর ধরে প্রস্তুতি নিয়েছেন এবং শেষ দিকে এসে তিনি অনলাইন কোচিংয়ের সহায়তা নিয়েছেন। তবে তাকে পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের বিষয়ে আবারও জানতে চাওয়া হলে তিনি উত্তর দিতে ব্যর্থ হন। এমনকি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসা মোট আটটি সাবজেক্টের একটিরও নাম ঠিকমতো বলতে পারেননি। তবে তিনি বিজেপির বিধায়কের কলেজ এনআরআই কলেজে পরীক্ষা দিয়েছেন বলে স্বীকার করেন।
পুনম পরীক্ষায় আসা কঠিন প্রশ্নগুলোর উত্তর ঠিক করে দিলেও তার উত্তরপত্রে একেবারেই মৌলিক কিছু প্রশ্নের ভুল উত্তর দিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে সন্তোষজনক কোনো জবাব পুনম দেননি।
তবে এই পরীক্ষায় লাখো রুপির বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস করা হয়েছে উল্লেখ করলে পুনম জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। তবে যদি এমন কিছু হয়েই থাকে তবে তিনি তার তদন্ত করার দাবি জানান।
ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে পাতওয়ারি নিয়োগ পরীক্ষায় (রাজস্ব বিভাগের কর্মচারী) ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দুর্নীতির মাত্রা এতটাই বেশি যে, পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকার করা অনেকেই নিজের সাবজেক্টের নামই বলতে পারেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের ২৬ জুলাই পাতওয়ারি নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যপ্রদেশের এমপ্লয়ি সিলেকশন বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় গত মে এবং জুন মাসে। তখন পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। কিন্তু যখন জানা গেল যে, পরীক্ষায় প্রথম ১০ জনই এক বিজেপি বিধায়কের মালিকানাধীন কলেজে স্থাপিত কেন্দ্র থেকে পাশ করেছেন; তখন থেকেই বাঁধে গোল।
পাতওয়ারি পরীক্ষায় সব মিলিয়ে ৯ লাখ ৮০ হাজার পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাদের মধ্যে মাত্র ৯ হাজার জন মেধা তালিকায় স্থান করে নেন। তালিকায় স্থান করে নেওয়াদের মধ্যে পুনম রাজওয়াত অন্যতম। শীর্ষ ১০ জনের মধ্যে তার অবস্থান তৃতীয়।
মেধা তালিকায় তৃতীয় অথচ, তিনি পরীক্ষায় আসা কোনো প্রশ্নের উত্তর তো দিতে পারলেনই না এমনকি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসা মোট আটটি সাবজেক্টের একটিরও নাম ঠিকমতো বলতে পারলেন না। তবে পুনম বলছেন তিনি, পরিশ্রম করেই সফল হয়েছেন।
পুনম জানান, পরীক্ষার ফলাফল জানার পর তিনি খুবই খুশি হয়েছিলেন কিন্তু পরীক্ষায় দুর্নীতি হয়েছে জানার পর তিনি এবং তার পরিবার অনেকটাই অবাক হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আমার মতো করে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু লোকজন এখন প্রশ্ন তুলছে এবং দুর্নীতি হয়েছে বলে জানাচ্ছে। বিষয়টি আমাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দিয়েছে।’
পুনম জানান, তিনি দীর্ঘ তিন বছর ধরে প্রস্তুতি নিয়েছেন এবং শেষ দিকে এসে তিনি অনলাইন কোচিংয়ের সহায়তা নিয়েছেন। তবে তাকে পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের বিষয়ে আবারও জানতে চাওয়া হলে তিনি উত্তর দিতে ব্যর্থ হন। এমনকি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসা মোট আটটি সাবজেক্টের একটিরও নাম ঠিকমতো বলতে পারেননি। তবে তিনি বিজেপির বিধায়কের কলেজ এনআরআই কলেজে পরীক্ষা দিয়েছেন বলে স্বীকার করেন।
পুনম পরীক্ষায় আসা কঠিন প্রশ্নগুলোর উত্তর ঠিক করে দিলেও তার উত্তরপত্রে একেবারেই মৌলিক কিছু প্রশ্নের ভুল উত্তর দিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে সন্তোষজনক কোনো জবাব পুনম দেননি।
তবে এই পরীক্ষায় লাখো রুপির বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস করা হয়েছে উল্লেখ করলে পুনম জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। তবে যদি এমন কিছু হয়েই থাকে তবে তিনি তার তদন্ত করার দাবি জানান।
ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সব ধরনের সামরিক সহায়তা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি শুধু ইউক্রেনের জন্যই নয়, দেশটির ইউরোপীয় মিত্রদের জন্যও বড় একটি ধাক্কা। ইউক্রেনকে সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার জন্য ইউরোপের নেতারা মার্কিন প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আসছিলেন।
২৫ মিনিট আগেধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে ওই ট্যাটু পারলারের মালিকের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত মালিক ৩৩ বছর বয়সী রকি রঞ্জন বিসোই। পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর পারলারের ২৫ বছর বয়সী শিল্পী অশ্বিনী কুমার ইতালীয় ওই নারীর অনুরোধে ট্যাটুটি এঁকেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসুদানের গৃহযুদ্ধে নারী ও শিশুদের ওপর ভয়াবহ যৌন সহিংসতার তথ্য প্রকাশ করেছে ইউনিসেফ। এক বছর বয়সী শিশুদেরও ধর্ষণ করা হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ যৌন সহিংসতাকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্প যে ৩৫০ বিলিয়ন ডলারের হিসাব দিয়েছেন, তার উৎস নিশ্চিত করা যায়নি। কিয়েল ইনস্টিটিউটের হিসাব অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত সমস্ত দাতা দেশ মিলিয়ে ইউক্রেনের জন্য বরাদ্দ করা মোট ২৮০ বিলিয়ন ডলারের চেয়েও অনেক বেশি। জেলেনস্কির মতে, এখন পর্যন্ত যুদ্ধের মোট খরচ ৩২০ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে ইউক্রেন নিজেই ১২০ বিলিয়ন
৪ ঘণ্টা আগে