অনলাইন ডেস্ক
পশ্চিমবঙ্গের আর জি কর হাসপাতালে এক চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় যে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল, তার ঢেউ থামেনি এক মাসেও। গতকাল শুক্রবারও রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবনের সামনে জড়ো হন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকেরা। এ সময় ধর্ষণ-খুনের বিচার দাবির পাশাপাশি তাঁদের আন্দোলনকে রাজনৈতিক রং না দিতে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপির প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, চিকিৎসকেরা বলছেন, তাঁদের কর্মসূচিকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তবে কেউ আন্দোলনকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চাইলে আগের মতোই প্রতিক্রিয়া জানানো হবে। নিজেদের পাঁচ দফা দাবির কথা মনে করিয়ে দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ চাননি বলেও জানান গতকালের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দেওয়া চিকিৎসকেরা।
স্বাস্থ্য ভবনের কাছে গত মঙ্গলবার থেকে নিয়মিত অবস্থান বিক্ষোভ করছেন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। অভিযোগ, সম্প্রতি সেখানে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল উপস্থিত হলে তাঁকে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেওয়া হয়। অগ্নিমিত্রা যদিও দাবি করেছিলেন, তিনি ওই পথ ধরে দলীয় কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।
শুভেন্দুর এমন মন্তব্যের জবাবে গতকাল চিকিৎসকেরা জানান, ‘গো ব্যাক’ স্লোগান তাঁদের তরফেই তোলা হয়েছিল। আন্দোলনকারীদের ভাষায়, ‘যাঁরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আমাদের আন্দোলনকে ব্যবহার করতে চেয়েছেন, প্রথম থেকেই আমরা তাঁদের বিরোধিতা করেছি। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বা অগ্নিমিত্রা পালের মতো নেতা-নেত্রীকেও আন্দোলনের মঞ্চ থেকে গো ব্যাক স্লোগান শুনতে হয়েছে।’
শুভেন্দুর দিকে আঙুল তুলে তাঁরা বলেন, ‘বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আমাদের আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করতে নেমেছেন। এই ঘটনা (গো ব্যাক স্লোগান) নাকি দুশ্চরিত্র বহিরাগতের ষড়যন্ত্রের ফলে ঘটেছে। আমরা সুস্পষ্টভাবে তাঁকে এবং অন্য যাঁরা আমাদের আন্দোলনকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করতে চান, তাঁদের বলতে চাই, এ নিয়ে আগে যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলাম, আবারও একই প্রতিক্রিয়া জানাব।’
এদিন নিজেদের পাঁচ দফা দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন চিকিৎসকেরা। প্রথমত, আর জি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত চিহ্নিত করা, অপরাধের উদ্দেশ্য সামনে আনা এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। দ্বিতীয়ত, তথ্যপ্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচার। তৃতীয়ত, সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে ‘ব্যর্থ প্রমাণিত’ পুলিশ কমিশনারের ইস্তফা। চতুর্থত, রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। পঞ্চমত, রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশ গড়া এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
পশ্চিমবঙ্গের আর জি কর হাসপাতালে এক চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় যে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল, তার ঢেউ থামেনি এক মাসেও। গতকাল শুক্রবারও রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবনের সামনে জড়ো হন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকেরা। এ সময় ধর্ষণ-খুনের বিচার দাবির পাশাপাশি তাঁদের আন্দোলনকে রাজনৈতিক রং না দিতে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপির প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, চিকিৎসকেরা বলছেন, তাঁদের কর্মসূচিকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তবে কেউ আন্দোলনকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চাইলে আগের মতোই প্রতিক্রিয়া জানানো হবে। নিজেদের পাঁচ দফা দাবির কথা মনে করিয়ে দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ চাননি বলেও জানান গতকালের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দেওয়া চিকিৎসকেরা।
স্বাস্থ্য ভবনের কাছে গত মঙ্গলবার থেকে নিয়মিত অবস্থান বিক্ষোভ করছেন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। অভিযোগ, সম্প্রতি সেখানে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল উপস্থিত হলে তাঁকে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেওয়া হয়। অগ্নিমিত্রা যদিও দাবি করেছিলেন, তিনি ওই পথ ধরে দলীয় কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।
শুভেন্দুর এমন মন্তব্যের জবাবে গতকাল চিকিৎসকেরা জানান, ‘গো ব্যাক’ স্লোগান তাঁদের তরফেই তোলা হয়েছিল। আন্দোলনকারীদের ভাষায়, ‘যাঁরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আমাদের আন্দোলনকে ব্যবহার করতে চেয়েছেন, প্রথম থেকেই আমরা তাঁদের বিরোধিতা করেছি। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বা অগ্নিমিত্রা পালের মতো নেতা-নেত্রীকেও আন্দোলনের মঞ্চ থেকে গো ব্যাক স্লোগান শুনতে হয়েছে।’
শুভেন্দুর দিকে আঙুল তুলে তাঁরা বলেন, ‘বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আমাদের আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করতে নেমেছেন। এই ঘটনা (গো ব্যাক স্লোগান) নাকি দুশ্চরিত্র বহিরাগতের ষড়যন্ত্রের ফলে ঘটেছে। আমরা সুস্পষ্টভাবে তাঁকে এবং অন্য যাঁরা আমাদের আন্দোলনকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করতে চান, তাঁদের বলতে চাই, এ নিয়ে আগে যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলাম, আবারও একই প্রতিক্রিয়া জানাব।’
এদিন নিজেদের পাঁচ দফা দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন চিকিৎসকেরা। প্রথমত, আর জি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত চিহ্নিত করা, অপরাধের উদ্দেশ্য সামনে আনা এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। দ্বিতীয়ত, তথ্যপ্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচার। তৃতীয়ত, সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে ‘ব্যর্থ প্রমাণিত’ পুলিশ কমিশনারের ইস্তফা। চতুর্থত, রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। পঞ্চমত, রাজ্যের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশ গড়া এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
১ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
২ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে